• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • করোনার ৮০ শতাংশই উপসর্গহীন রোগী

    ভারতে ৮০ শতাংশ করোনা আক্রান্ত রোগীরই কোনো উপসর্গ নেই বলে জানিয়েছেন ভারতের বিজ্ঞানী রমন আর গঙ্গাখেদরকার। এমন ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন তিনি।

    আইসিএমআরের বিজ্ঞানী রমন আর গঙ্গাখেদরকার জানান, ভারতে আক্রান্ত ৮০ শতাংশ রোগীর কোনো উপসর্গ ছিল না। তাতেই বাড়ছে উদ্বেগ। কারণ পরীক্ষা ছাড়া শুধু উপসর্গের ওপর নির্ভর করে করোনা সংক্রমিত রোগী চিহ্নিত করার আর সময় নেই। এই উপসর্গহীন সংক্রমণ কতজনের মধ্যে রয়েছে তা বলা ভীষণ কঠিন।

    ভারতে কী হতে চলেছে, কতটা ভয়ংকর পরিস্থিতির মুখে পড়তে চলেছে তা মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই স্পষ্ট হয়ে যাবে। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে সংক্রমণ সর্বাধিক স্তরে পৌঁছবে বলে মনে করছেন দেশটির বিজ্ঞানীরা। আইসিএমআরের হিসেবে সংক্রমণ ১৭ হাজার ছাড়িয়েছে।

    ভারতের ওয়ানইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। এরই মধ্যে দিল্লিতে উপসর্গহীন করোনা রোগীর সংখ্যা বেড়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

    করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মাঝে জাপানে লোকজনের কাছে অবৈধ কাজের প্রস্তাব

    জাপানে করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মাঝে ইতিমধ্যে কাজ হারানো বা হারাবার উপক্রম হওয়া, এরকম ক্রমবর্ধমান সংখ্যক লোকজন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অবৈধ কাজ সম্পাদনের প্রস্তাব পেয়েছেন।

    শ্রম মন্ত্রণালয় বলছে, চলতি মাসের ৬ তারিখ পর্যন্ত প্রায় দু’মাসে চাকরি হারানো বা কাজ হারানোর সম্ভাবনার মুখোমুখি হওয়া ব্যক্তির সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪শ ৭৩ জন। এর একটি কারণ হিসেবে মন্ত্রণালয় প্রাতিষ্ঠানিক মুনাফা বা কার্যক্রমের অবনতির কথা উল্লেখ করে।

    কর্মহীন ব্যক্তিদের মধ্যে অনেকেই কাজের জন্য টুইটার বা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রবেশ বা লগইন করেছেন।

    তাদের মধ্যে কেউ কেউ, টেলিফোন বা অন্য কোন মাধ্যমে লোকজনকে ধোঁকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে অপরাধীদের অর্থ আদায় সংশ্লিষ্ট স্ক্যাম বা ঠকবাজির কাজের মত, নানা অবৈধ কাজের প্রস্তাব পেয়েছেন।

    নিজস্ব ব্যবসা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়া ২৬ বছর বয়সী এক পুরুষ বলেছেন, কাজ খোঁজার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে টুইট করার অব্যবহিত পরই তিনি এরকম ১০টি বার্তা পেয়েছেন। তার মতে, তাদের মধ্যে সবাই ফোন স্ক্যাম বা টেলিফোনে ধোঁকা দেয়ার কাজের মত অবৈধ কাজের প্রস্তাব দেয়।

    একজন বিশেষজ্ঞ বলছেন, বাড়ির অভ্যন্তরে থাকার প্রয়োজনীয়তার সময় কাজের জন্য মরিয়া হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম কেন্দ্রিক কাজ পাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। এই বিশেষজ্ঞ সতর্ক করে দিয়ে বলেন যে তৃতীয় পক্ষের নজরদারির অভাব থাকার কারণে তারা হয়ত এক্ষেত্রে বেআইনি কাজের প্রতি প্রলুব্ধ হতে পারেন।