• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • জাপানের প্রধানমন্ত্রী বলছেন দেশে জরুরী অবস্থা আসন্ন নয়

    জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে শিনযো বলছেন করোনাভাইরাস মহামারী সামাল দেয়ার জন্য প্রয়োজন হওয়া জরুরী অবস্থা ঘোষণার পর্যায়ে জাপান এখনও পৌঁছায় নি।

    আবে আজ জাপানের সংসদের উচ্চ কক্ষের একটি কমিটিতে মহামারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে জরুরী অবস্থা ঘোষণার অনুমতি তাকে দেয়া সম্প্রতি সংশোধিত একটি আইনের উল্লেখ করেন। তিনি বলেছেন জনগণের জীবন ও স্বাস্থ্য রক্ষার উপর অগ্রাধিকার দিয়ে সেরকম ঘোষণা প্রচার করা হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত তিনি নেবেন।

    আবে বলেছেন জরুরী অবস্থা ঘোষণা নাগরিক অধিকার সীমিত করতে পারলেও প্রধানমন্ত্রী কিংবা রাষ্ট্রের হাতে বর্ধিত ক্ষমতা তা দেবে না।

    তিনি বলেন এর বদলে এটা বরং প্রয়োজনীয় অনুরোধ জানানো ও নির্দেশ দেয়ার অনুমতি জেলা গভর্নরদের দেবে।

    আবে আরও উল্লেখ করেছেন জরুরী অবস্থার অর্থ এই নয় যে শহরগুলো তাৎক্ষনিকভাবে লকডাউন করা হবে। তিনি বলেন ফ্রান্স যেভাবে করেছে সেভাবে এটা বাস্তবায়িত করা হবে অসম্ভব।

    তিনি আভাষ দেন সরকার হয়তো নানারকম দাবী জানাতে পারে, তবে সেগুলো হবে ফ্রান্সে যা করা হয়েছে তার চাইতে সামান্য ভিন্ন।

    টোকিওর বাজারে নিক্কেই শেয়ারের মূল্য পতন

    টোকিও শেয়ার বাজারে বুধবার অল্প সময়ের জন্য শেয়ারের মূল্য এক হাজার পয়েন্টের বেশি হ্রাস পায়।

    গত সাত বছরে প্রথমবারের মত প্রধান উৎপাদকদের ব্যবসায়িক মনোভাব নেতিবাচকে পরিণত হয়েছে বলে ব্যাংক অব জাপানের তানকান জরীপে দেখা যাওয়ার পর সকালের লেনদেনের সময় নিম্ন মূল্যে বাজার শুরু হয়েছিল।

    দুপুরদিকে শেয়ার বিক্রয়ে গতি সঞ্চার হলেও বিনিয়োগকারীদের কয়েকজন শেয়ার পুনরায় কিনে নেয়ার কারণে মূল্যে খুব সামান্য পুনরুদ্ধার লক্ষ্য করা যায়।

    নিক্কেই শেয়ারের গড় মূল্য গতকাল দিন শেষের তুলনায় ৮৫১ পয়েন্ট হ্রাসে ১৮ হাজার ৬৫ পয়েন্টে আজ দিন শেষ করে।

    বাজারে লেনদেনকারীদের মধ্যে অনেকের ধারণা অর্থনীতির উপর প্রভাব দীর্ঘায়িত হবে কেননা কোরোনাভাইরাস বিস্তারের কারণে ক্রমবর্ধমান সংখ্যক খুচরা বিক্রেতা এবং রেস্তোঁরা তাদের ব্যবসায়িক সময় কমিয়ে আনছে।

    বুধবারের তানকান জরীপে সর্বশেষ পরিস্থিতি প্রতিফলিত হচ্ছে না বলে জাপানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়। শিল্পকেন্দ্রের উপর আরও বেশি মারাত্মক প্রভাব পড়বে বলে অনেকেরই ধারণা। আয় এবং ব্যবসায়িক ফলাফল বিষয়ক আসন্ন ঘোষণাতে এই অবনতি দেখতে পাওয়া যাবে বলে অনেকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

    ভবিষ্যতে সংক্রমণের ঘটনা আরও বৃদ্ধি পেলে ভাইরাস বিস্তার রোধে সরকার অতিরিক্ত কঠোর পদক্ষেপ নেবে বলেও উদ্বেগ দেখা দিচ্ছে।