• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • করোনা: ‘দ্রুত লকডাউন তুলে নিলে মারাত্মক পুনরুত্থান হবে’

    দ্রুত লকডাউন তুলে নিলে মারাত্মকভাবে করোনা ভাইরাসের পুনরুত্থান হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস। শুক্রবার একটি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই সতর্ক বার্তা দেন।

    এসময় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পক্ষ থেকে দেশগুলোকে লকডাউন তুলে নেয়ার বিষয়ে আরো সতর্ক থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

    করোনার প্রকোপ কমায় ইতিমধ্যে লকডাউন তুলে দিয়েছে ইসরায়েল। এছাড়া ইউরোপের দেশ স্পেন এবং ইতালি লকডাউন না তুলে নিলেও কিছু ব্যবস্থা শিথিল করতে চাইছে।

    এ বিষয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস বলেন, স্বাগত জানাচ্ছি যে ইউরোপে এর প্রকোপ কমতে শুরু করেছে। তবে দ্রুত লকডাউন উঠিয়ে দিলে আবারো মারাত্মক পুনরুত্থান হবে করোনার।

    বিশ্বে এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ১৬ লাখের বেশি মানুষ। মারা গেছেন ১ লাখ ১ হাজার জন।

     জরুরী অবস্থা ঘোষণার পর জাপানের শহরতলীগুলো শান্ত

    জাপানে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকারের জরুরী অবস্থা ঘোষণার পর প্রথম সপ্তাহান্তে আজ, দেশের শহরতলীগুলোতে শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছিল।

    স্বাভাবিক সময়ে তরুণদের ভীড়ে জমজমাট টোকিওর হারাজুকু এলাকার তাকেশিতা সড়কটিতে খুব কম সংখ্যক লোকজনের উপস্থিতি ছিল।

    সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ থাকার বিজ্ঞপ্তিসহ অধিকাংশ পোশাক ও রকমারি পণ্যের দোকানগুলো বন্ধ রয়েছে।

    কিছু সংখ্যক খাবার ও ওষুধের দোকান সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য খোলা ছিল।

    ১৩ বছর পুরানো একটি রেস্তোরাঁয়, বাতাস আসা যাওয়ার জন্য জানালাগুলো খোলা রাখা ছিল এবং খাবারের টেবিলগুলো স্যানিটাইজার দিয়ে পরিষ্কার করা ছিল। তবে আজ দোকান খোলার এক ঘণ্টা পরও কোন ক্রেতা ছিল না।

    লাখ ছাড়ালো মৃত্যু

    Posted by admin on April 11
    Posted in Uncategorized 

    লাখ ছাড়ালো মৃত্যু 

    প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর সংখ্যা এক লাখ ছাড়ালো। সেইসঙ্গে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ লাখ ছাড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৩ লাখ ৭১ হাজার ৮৫৮ জন।

    আক্রান্তের সংখ্যায় শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৩৬৬ জন। মৃতের সংখ্যা ১৭ হাজার ৯২৭। মৃত্যুর দিক দিয়ে দেশটি দ্বিতীয় স্থানে। তবে যে হারে দেশটিতে হু হু করে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে শিগগিরই প্রথম স্থানে অবস্থান করবে।

    করোনায় মৃতের দিক থেকে প্রথমে অবস্থান করা ইতালিতে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ১৮ হাজার ৮৯৪ জন। আক্রান্ত ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭৭ জন।

    এছাড়া স্পেনে আক্রান্ত ১ লাখ ৫৭ হাজার ৫৩ জন। মারা গেছে ১৫ হাজার ৯৭০ জন।

    ফ্রান্সেও মৃতের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়িয়েছে। দেশটিতে বর্তমানে করোনায় মারা যাওয়ার সংখ্যা ১২ হাজার ২১০ জন। আক্রান্ত ১ লাখ ১৭ হাজারের বেশি।

    তবে জার্মানিতে আক্রানের সংখ্যা ১ লাখ ১৯ হাজার হলেও মৃতের হার কম। দেশটিতে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ২ হাজার ৬০৭ জন।

    এদিকে করোনায় লাফিয়ে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে ব্রিটেনেও। দেশটিতে মৃতের সংখ্যা ৮ হাজার ৯৫৮ জন। আক্রান্ত ৭০ হাজারের বেশি।

    ইরানে করোনায় আক্রান্ত ৬৮ হাজারের বেশি। মৃত্যু ছাড়িয়েছে ৪ হাজার।

    প্রাণঘাতী এই ভাইরাস ইতিমধ্যে বিশ্বের ১৮০ টির বেশি দেশে এখন পর্যন্ত ছড়িয়েছে।

    তবে গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের উহানে সর্বপ্রথম এই ভাইরাস ছড়িয়ে পরলেও দেশটি ইতিমধ্যে নিয়ন্ত্রণে এনেছে বলে জানিয়েছে। ওয়াল্ডওমিটার ।

    ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ রাখার টোকিও’র সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

    জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে শিনযো বলেছেন যে, করোনাভাইরাসের বিস্তার হ্রাসের জন্য জরুরি অবস্থার অধীনে সাময়িকভাবে বন্ধ রাখার জন্য অনুরোধ জানানো হবে যেসব ধরনের ব্যবসার উপর সেব্যাপারে কেন্দ্রীয় সরকার এবং টোকিও মহানগর কর্তৃপক্ষ যে মতৈক্যে পৌঁছেছে তা ইতিবাচক।

    আবে শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেন, এই সংক্রমণের বিস্তার রোধের জন্য এ আইনের অধীনে সম্ভাব্য সবকিছু করাটা গুরুত্বপূর্ণ।

    তিনি এও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার এবং টোকিও মহানগর কর্তৃপক্ষ এই অভিন্ন আশা পোষণ করছে যে, এই প্রাদুর্ভাবের অচিরেই অবসান হবে এবং সবাই হাসতে পারবেন এবং আবার কথা বলতে পারবেন।

    তিনি বলেন, যতটা বেশি করে সম্ভব লোকজনের বাইরে যাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত এবং টেলিওয়ার্ক ও অন্যান্য পদ্ধতিতে সামাজিক সংস্পর্শ কমানোর জন্য ব্যাপক প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে।

    আবে আরও বলেন, রাত্রিকালীন বিনোদন এলাকায় কম লোকজনকে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, তবে তিনি সতর্ক করে দেন যে, কিছু কিছু এলাকার জন্য আরও বেশি করে প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়োজন রয়েছে, কেননা তা লোকজনের জীবন রক্ষায় সাহায্য করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

    তিনি এও বলেন, লোকজন অসুবিধার মুখোমুখি হতে বাধ্য হচ্ছেন, তবে সামাজিক সংস্পর্শ যদি ন্যূনতম ৭০% এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী ৮০% কমানো যায়, তাহলে এক মাস পরে জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হতে পারে।