• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • ভাইরাস মোকাবেলায় বিধিনিষেধ কঠোর করছে ইউরোপ

    ইউরোপ বৈশ্বিক মহামারির কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এরকম ঘোষণা দেয়ার পর সেখানকার দেশগুলো করোনাভাইরাসের বিস্তারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অংশ হিসেবে বিধিনিষেধ কঠোর করে নিচ্ছে।

    ইতালি গতকাল সর্বোচ্চ দৈনিক সংক্রমণ প্রত্যক্ষ করেছে। দেশটিতে এখন ২০ হাজারেরও বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে।

    এছাড়া, স্পেন এবং ফ্রান্সে সংক্রমণ ও মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। করোনাভাইরাসের পরীক্ষায় স্ত্রীর ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ গতরাতে টেলিভিশনের মাধ্যমে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। তিনি বলেন, ঘোষিত একটি জরুরি অবস্থার আওতায় লোকজনের চলাচল সীমিত করা হবে।

    তিনি আরও বলেন, জরুরি পরিস্থিতি, কাজ, হাসপাতালে গমন এবং ঔষধ বা খাবার কেনা ব্যতিরেকে স্পেনে অবস্থান করা সবাইকে বাড়ির অভ্যন্তরে থাকতে হবে।

    এছাড়া, খাদ্য, ঔষধ’সহ অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রির দোকান ছাড়া সকল রেস্তোরাঁ, বার এবং দোকান বন্ধ থাকবে।

    উল্লেখ্য, ইতালির পরে স্পেন হচ্ছে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। আর ইতালির মতই দেশটি এখন জাতীয় লকডাউন বা লোকজনকে বাড়ির অভ্যন্তরে থাকার ব্যবস্থা কার্যকর করেছে।

    এদিকে, গতকাল রাতে এক সংবাদ সম্মেলনে ফরাসি প্রধানমন্ত্রী এদুয়ার্দো ফিলিপ্পেও নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করেছেন।

    তিনি বলেন, খাবার, ঔষধ এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি বিক্রির দোকান ব্যতিরেকে সকল রেস্তোরাঁ, ক্যাফে এবং দোকান অবশ্যই বন্ধ রাখতে হবে।

    তিনি লোকজনকে যতটা সম্ভব বাড়িতে থেকে কাজ করার পাশাপাশি খাবার এবং অন্যান্য আবশ্যকীয় দ্রব্যাদি কেনা ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধ করেছেন।

    ফিলিপ্পে এক্ষেত্রে জনগণের অনুধাবন এবং সহযোগিতা কামনা করেছেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি যে কতটা গুরুতর, নাগরিকরা সেটি অনুধাবন করতে পারছেন বলে তিনি নিশ্চিত।

    জাপানে কোভিড-১৯ এর নতুন সংক্রমণের রেকর্ড

    জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকারগুলোর সংগৃহীত উপাত্ত অনুযায়ী আজ রাত ৮টা পর্যন্ত আরও নতুন করোনাভাইরাস সংক্রমণের তথ্য জানা যাওয়ায় দেশে সংক্রমণের মোট সংখ্যা ৮শ ৩’এ উন্নীত হয়েছে।

    এই সংখ্যায় যুক্তরাষ্ট্র পরিচালিত প্রমোদতরীতে সংক্রমিত ৬শ ৯৭ জন বা চীনের উহান থেকে ভাড়া করা বিমানে জাপান ফিরে আসা অপর ১৪ ব্যক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।

    মোট মৃত্যুর সংখ্যা হচ্ছে ৩১ যাদের মধ্যে ২৪ জন জাপানে এবং অপর ৭ জনের সংক্রমণ ঘটেছে প্রমোদতরীতে।

    সর্ব-উত্তরের জেলা হোক্কাইদো’তে সবচেয়ে বেশি ১শ ৪৮ জন সংক্রমিত হয়েছেন। এরপর সংক্রমণের তালিকায় যথাক্রমে ১শ ২১ জন নিয়ে আইচি, ১শ ৬ জন নিয়ে ওসাকা এবং ৯০ জন নিয়ে আছে টোকিও। এছাড়া, হিয়োগো’তে ৭৮ এবং কানাগাওয়ায় ৫৫ জন সংক্রমিত হয়েছেন।