• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • অভিবাসী কর্মীদের দেশে প্রেরিত অর্থের পরিমাণ কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে

    বিশ্ব ব্যাংক অনুমান করেছে যে, চলতি বছরে অভিবাসী কর্মীদের নিজ দেশে প্রেরিত অর্থের মোট পরিমাণ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীর দরুণ চাকরি হারানোর কারণে আংশিকভাবে কমে যাবে।

    বিশ্ব ব্যাংকের গতমাসে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে দেখা যাচ্ছে, ২০২০ সালে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে পাঠানো অর্থের পরিমাণ গতবছরের তুলনায় ১০ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলার বা ১৯.৭% কমে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    বিশ্ব ব্যাংক জানায়, এই হ্রাস হবে “সাম্প্রতিক ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যাপক পতন” এবং ২০০৯ সালে রেকর্ড করা পতনের থেকেও অনেক বেশি যখন বিশ্ব এক বৈশ্বিক আর্থিক সংকটের কবলে পড়েছিল।

    বৈশ্বিক মহামারীর বয়ে আনা অর্থনৈতিক সংকট এবং পরবর্তী বিশ্বব্যাপী লকডাউনের মাঝে, বেতন কমে যাওয়ার পূর্বাভাস এবং অভিবাসী কর্মীদের কর্মসংস্থান হ্রাসকে বিশ্ব ব্যাংক প্রধানত দায়ী করে।

    যখন বিশ্বব্যাপী অভিবাসী কর্মীদের সংখ্যা বাড়ছিল, তখন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে প্রেরিত অর্থের পরিমাণ গত দশকের চেয়ে ১.৫ গুণেরও বেশি বেড়ে গিয়ে গত বছর এ যাবৎকালের রেকর্ড সর্বোচ্চ ৫৫ হাজার ৪২০ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।

    এ ধরনের প্রেরিত অর্থ দেশে থাকা আত্মীয়-স্বজনদের জীবনযাত্রায় সহায়তা করে এবং প্রাপ্ত পক্ষের দেশগুলোর জন্য বৈদেশিক মুদ্রার একটি উৎস হিসেবে কাজ করে থাকে।

    বিশ্ব ব্যাংকের অভিবাসন ও প্রেরিত অর্থ সংক্রান্ত নেতৃস্থানীয় অর্থনীতিবিদ দিলিপ রাঠা সতর্ক করে দিয়ে বলেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোর অনেক পরিবার হয়তো দারিদ্র্যের সম্মুখীন হতে পারে এবং হয়তো খাদ্য ও ওষুধের সংস্থান বা শিশুদের স্কুলে পাঠাতে অক্ষম হয়ে পড়তে পারে।

    সমগ্র জাপানের উপর থেকে করোনাভাইরাস জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয়েছে

    টোকিও মেট্রোপলিটন এলাকা এবং সর্ব উত্তরের জেলা হোক্কাইদো’র উপর থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী আবে শিনযো। গত সপ্তাহে ওসাকা ও কিয়োতো অন্তর্ভুক্ত থাকা পশ্চিমের তিনটি জেলার ক্ষেত্রে অনুরূপ পদক্ষেপ নেয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্ত এলো। এর ফলে এখন জাপানের কোন জেলাই আর জরুরি অবস্থার আওতাভুক্ত নয়।

    এক্ষেত্রে, পরিস্থিতি পর্যালোচনা সাপেক্ষে বিশেষজ্ঞদের মতামত সরকারি কর্মকর্তারা শোনার পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হল।

    উল্লেখ্য, টোকিও ও এর আশেপাশের তিনটি জেলা- কানাগাওয়া, সাইতামা, চিবা এবং সর্বউত্তরের জেলা হোক্কাইদো ছিল সরকার ঘোষিত জরুরি অবস্থার আওতাধীন সর্বশেষ জেলা।

    এপ্রিল মাসের শুরুর দিক থেকে জাপান দেশব্যাপী জরুরি অবস্থার অধীনে ছিল। গত সপ্তাহে অন্য ৪২টি জেলা থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া হয়।

    তবে, সংক্রমণের দ্বিতীয় একটি ঢেউ রোধে, সরাসরি পারস্পরিক সংযোগ কমিয়ে আনার মত সম্ভাব্য সবকিছু করা অব্যাহত রাখতে লোকজনের প্রতি কর্মকর্তারা আহ্বান জানিয়ে চলেছেন।