• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • আভিগান ওষুধটি কার্যকর কিনা তা প্রমাণ করতে আরো পরীক্ষার প্রয়োজন

    জাপানের সূত্র সমূহ জানাচ্ছে যে আভিগান নামক ওষুধটির মানব দেহে পরীক্ষা বা ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল চালিয়ে থাকা তৃতীয় পক্ষ হিসাবে জাপানি একটি কমিটি বলেছে যে কোভিড-১৯ রোগের কার্যকর এক চিকিৎসা হিসাবে ওষুধটিকে গণ্য করার সময় এখনো আসেনি। আভিগান হল জাপানের একটি কোম্পানি উৎপাদিত ফ্লু প্রতিরোধক এক ওষুধ।

    করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ৮৬ জন ব্যক্তির উপর ওষুধটির ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা চালানো হচ্ছে। এদের সকলের শরীরেই খুব মৃদু বা রোগের কোন ধরনের উপসর্গ দেখা যাচ্ছে না। দুটি গ্রুপে এদেরকে ভাগ করা হয়েছে। একটি গ্রুপের উপর হাসপাতালে ভর্তির প্রথম দিন থেকে শুরু করে ১০ দিন পর্যন্ত আভিগান ওষুধটি প্রয়োগ করা হয়। অন্য গ্রুপটিকে হাসপাতালে ভর্তির ষষ্ঠ দিন থেকে ওষুধটি দেয়া হয়। দুটি গ্রুপের শরীরে ভাইরাসের উপস্থিতি কতটা কমেছে তা গবেষকরা ষষ্ঠ দিনে তুলনা করে দেখেন।

    ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফলাফল তৃতীয় পক্ষ হিসাবে এক কমিটির মূল্যায়ন করে দেখার কথা।

    পরীক্ষা চালিয়ে থাকা কমিটির সাথে পরিচিতি রয়েছে এমন সূত্র সমূহ জানিয়েছে যে প্রায় ৪০ জন ব্যক্তির উপর চালানো পরীক্ষার মধ্য মেয়াদী ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখার পর কমিটি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে ওষুধের কার্যকারিতা মূল্যায়ন করতে হলে গবেষকদের পরীক্ষা চালিয়ে যেতে হবে।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে করোনাভাইরাসের এক চিকিৎসা হিসাবে চলতি মাসেই আভিগানকে অনুমোদনের জন্য প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করার পরিকল্পনা করছে তারা।

    মার্চ মাসে চীন ঘোষণা দিয়েছিল যে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ওষুধটির কার্যকারিতা প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে।

    চরম দারিদ্র্য’র মুখে পড়তে পারে ৬ কোটি মানুষ: বিশ্ব ব্যাংক

    করোনা ভাইরাস মহামারিতে ৬ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্য’র মুখে পড়তে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড মালপাস। যেসব মানুষের দৈনন্দিন আয় ১ দশমিক ৯০ ডলারের কম, তাদেরকেই ‘চরম দরিদ্র’ বলে বিবেচনা করে থাকে বিশ্ব ব্যাংক।

    সতর্কতা বার্তা দিয়ে মঙ্গলবার বিশ্ব ব্যাংক প্রেসিডেন্ট বলেন, বিশ্বের লাখ লাখ মানুষ করোনা ভাইরাস পরিস্থিতির কারণে চাকরি হারাচ্ছেন, ব্যবসা-বাণিজ্যে লোকসান হচ্ছে, গরিব দেশগুলো বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।

    তিনি বলেন, বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষের জীবিকা বন্ধ হয়ে গেছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা হুমকির মুখে পড়েছে। আমাদের হিসাব অনুযায়ী, এ পরিস্থিতি ৬ কোটি মানুষকে চরম দারিদ্র্যের মুখে ঠেলে দেবে। গত তিনবছরে দারিদ্র্য বিমোচনে যে অগ্রগতি হয়েছিল তা মুখ থুবড়ে পড়বে।

    করোনা ভাইরাস ঠেকাতে হিমশিম এই বিশ্বে এবছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ কমে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে বলে জানান মালপাস।