• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • Untitled Post

    Posted by admin on June 28
    Posted in Uncategorized 

    ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত হলো ইউরোপ

    ভ্রমণের জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে ইউরোপিয় ইউনিয়নের (ইইউ) সীমানা। আগামী ১ জুলাই থেকে ৫৪টি দেশের নাগরিকরা সেনজেনভুক্ত দেশগুলোতে প্রবেশ করতে পারবেন। ইউরোপিয় ইউনিয়নের মুক্ত পাসপোর্ট এলাকা সেনজেন অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। বেশিরভাগ ইউরোপিয় দেশ এই তালিকায় অন্তর্ভূক্ত। এর সদস্য দেশের নাগরিকেরা সেনজেন এলাকায় মুক্তভাবে ভ্রমণ করতে পারেন। অর্থাৎ এই এলাকায় কোনো সীমানা নিয়ন্ত্রণ নেই।

    ইইউ কর্মকর্তারা বলেছেন, আগামী ১ জুলাই থেকে নতুন আদেশ কার্যকর হবে। তারা জানিয়েছেন, মহামারী সংক্রান্ত পরিস্থিতি ও প্রতিটি দেশে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে ভ্রমণের সময় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় দক্ষতা রয়েছে কিনা তা অনুসারে দেশের তালিকা আপডেট করা হবে। তবে এরই মধ্যে যে দেশগুলোর নাগরিকদের ইউরোপে ভ্রমণের অনুমতি দেয়া হয়েছে তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

    তালিকার মধ্যে রয়েছে, আলবেনিয়া, আলজেরিয়া, এ্যান্ডোরা, অ্যাঙ্গোলা, অস্ট্রেলিয়া, বাহামাস, ভুটান, বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা, কানাডা, চীন, কোস্টারিকা, কুবা, ডেমোক্রেটিক পিপলস রিপাবলিক অফ কোরিয়া, ডোমিনিকা, মিশর, ইথিওপিয়া, জর্জিয়া, গায়ানা, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জ্যামাইকা, জাপান, কাজাকস্থান, কসোভো, লেবানন, মরিশাস, মোনাকো, মঙ্গোলিয়া, মন্টিনিগ্রো, মরক্কো, মোজাম্বিক, মায়ানমার, নামিবিয়া, নিউজিল্যান্ড, নিক্যার্যাগুয়া, পালাউ, প্যারাগুয়ে, রুয়ান্ডা, সেন্ট লুসিয়া, সার্বিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, তাজিকস্থান, থাইল্যান্ড, তিউনিসিয়া, তুরস্ক, তুর্কমেনিয়া, উগান্ডা, ইউক্রেইন, উরুগুয়ে, উজবেকিস্তান, ভ্যাটিকান সিটি, ভেনেজুয়েলা, ভিয়েতনাম

    জাম্বিয়া।

    ইউরোপীয় কমিশন (ইসি) গত ১১ জুন একটি আবেদনে ১৫ জুন থেকে সেনজেন সীমানা উন্মুক্ত করে দেয়ার সুপারিশ করেছিল। যাতে ইউরোপিয়রা মহামারীর পূর্ব অবস্থার মত এই অঞ্চলে নির্বিঘ্নে ভ্রমণ করতে পারে।

    ইসির ওই সুপারিশে সদস্য দেশগুলোর মত তৃতীয় রাষ্ট্রের নাগরিকদেরও ১ জুলাই থেকে ধীরে ধীরে ইউরোপে প্রবেশের সুযোগ দেয়ার কথা বলা হয়ে ছিল। সূত্র : গালফ নিউজ

    Untitled Post

    Posted by admin on June 28
    Posted in Uncategorized 

    যুক্তরাষ্ট্রে যে কারণে হুহু করে বাড়ছে সংক্রমণ

    যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন রাজ্যে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার পর কর্মকর্তাদের মধ্যে এ নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

    সংক্রামক রোগ বিষয়ক প্রধান ড. অ্যান্থনি ফাউচি বলেছেন, এ বিষয়ে দেশটির বড় ধরনের সমস্যা রয়েছে।

    সম্প্রতি হঠাত্ করেই ১৬টি রাজ্যে সংক্রমণের হার উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাওয়ার পর হোয়াইট হাউজে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের ব্রিফিংয়ে তিনি এই মন্তব্য করেন। এদিকে ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। খবর বিবিসির

    শুক্রবার সারা দেশে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে ৪০ হাজারেরও বেশি লোককে শনাক্ত করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারেও সংখ্যাটা এর কাছাকাছিই ছিল।

    জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় বলছে, শুক্রবার মোট ৪০ হাজার ১৭৩ জন আক্রান্ত। যা আগের দিনের চেয়ে সামান্য বেশি এবং নতুন রেকর্ড। যুক্তরাষ্ট্রেই বিশ্বের যে কোনো দেশের তুলনায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ এই ভাইরাসে মারা গেছেন ও আক্রান্ত হয়েছেন। সারা দেশে ২৪ লাখ মানুষ আক্রান্ত এবং মারা গেছে অন্তত এক লাখ ২৫ হাজার।

    লকডাউন শিথিলে বাড়ছে সংক্রমণ!

    হোয়াইট হাউজ টাস্ক ফোর্স উপসর্গ না থাকলেও তরুণদেরও পরীক্ষা করার ওপর জোর দিয়েছে। বিশেষ করে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ হুট করে বেড়ে গেছে। টেক্সাস, ফ্লোরিডা এবং অ্যারিজোনা রাজ্যে এই বৃদ্ধির কারণে দোকান-পাট অফিস আদালত খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়েছে। নতুন করে আরোপ করা হয়েছে আরো কিছু বিধি-নিষেধ।

    টাস্ক ফোর্সের সমন্বয়কারী ড. ডেবোরা বির্ক্স পরীক্ষা করাতে এগিয়ে আসায় তরুণদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, আগে তাদের বলতাম বাড়িতে থাকতে, এখন আমরা তাদের পরীক্ষা করাতে বলছি। সংক্রমণের সব হিসাব নিকাশ তুলে ধরে ড. ফাউচি বলেন, কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা বড় ধরনের সমস্যায় পড়েছি।

    দেশের একটি এলাকায় যা হচ্ছে চূড়ান্তভাবে অন্য এলাকাতেও তার প্রভাব পড়তে পারে। তিনি মনে করেন, কোথাও কোথাও লকডাউন একটু আগেই শিথিল করে দেওয়ায় সে সব জায়গায় সংক্রমণ বেড়ে গেছে।

    তিনি বলেন, লোকজন অন্যদের আক্রান্ত করছে এবং আপনি হয়তো এমন এক জনকে আক্রান্ত করতে পারেন যার স্বাস্থ্য নাজুক অবস্থায়। তিনি বলেন, সবার যেমন নিজের ব্যাপারে দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি দায়িত্ব আছে সামাজিকভাবেও। আমরা যদি এই মহামারির অবসান ঘটাতে চাই তাহলে আমাদেরকে বুঝতে হবে যে আমরাও এই প্রক্রিয়ার একটি অংশ। তার মতে এর বিস্তার ঠেকানো না হলে যে সব জায়গায় উন্নতি হয়েছে সেখানেও তার প্রভাব পড়বে। কিন্তু ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স লকডাউন শিথিল করার সঙ্গে করোনা ভাইরাসের বিস্তার লাভের ধারণাকে প্রত্যাখ্যান করেছেন।