• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • নতুন সংক্রমণ বৃদ্ধি পেতে থাকায় সতর্ক অবস্থায় টোকিও

    কয়েক সপ্তাহের মধ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দৈনিক হিসাব সর্বোচ্চে পৌঁছে যাওয়া নিশ্চিত হওয়ার পর টোকিও মেট্রোপলিটন সরকারের কর্মকর্তারা সতর্কতা জারি করেছেন। টোকিও’র গভর্নর বলছেন এই সতর্কতা নগরবাসীদের মনোযোগ আকৃষ্ট করার একটি উপায় হলেও অর্থনীতি ধীরে পুনরায় খুলে দেয়ার পরিকল্পনার রদবদল এটা ঘটাবে না।

    সতর্কতা জারির চিহ্ন হিসেবে টোকিও উপসাগর এলাকার বিখ্যাত রেইনবো ব্রিজ ও সেই সাথে টোকিও মেট্রোপলিটন সরকারের ভবনের আলোকসজ্জা রঙধনুর সাত রঙ থেকে লালে বদল করে নেয়া হয়েছে।

    কর্মকর্তারা মঙ্গলবার রাজধানীতে নতুন ৩৪টি সংক্রমণ চিহ্নিত হওয়ার খবর দিয়েছেন। এটা হচ্ছে প্রায় তিন সপ্তাহের মধ্যে প্রথম এই সংখ্যার ৩০’এর সীমানা অতিক্রম করে যাওয়া।

    কেন্দ্রীয় সরকার টোকিও মেট্রোপলিটন এলাকা থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেয়ার এক সপ্তাহ পর এই সংখ্যা বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যায়। জরুরি অবস্থা তুলে নেয়া বন্ধ থাকা অনেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি নিয়ন্ত্রণ শিথিল শুরু করার অনুরোধ জানাতে জেলা সরকারকে উদ্বুদ্ধ করেছিল।

    কর্মকর্তারা এর পর থেকে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন এবং বলছেন পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে।

    টোকিও’র গভর্নর কোইকে ইয়ুরিকো মঙ্গলবার বলেছেন, “কভিড-১৯’এর বিস্তার বন্ধ করে যাওয়ার সাথে সাথে সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুনরায় শুরু করা আমরা অব্যাহত রাখতে চাই। সকল নগরবাসীর সহযোগিতা আমাদের প্রয়োজন হবে।”

    টোকিও’র কর্মকর্তারা বিশেষভাবে বার ও নাইট ক্লাবগুলোর সংক্রমণ নিয়ে উদ্বিগ্ন। নাইট ক্লাব ও বারে সংক্রমণের বিস্তার প্রতিহত করতে সরকার মঙ্গলবার একটি নির্দেশিকা নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা শুরু করেছে।

    কারফিউ উপেক্ষা করে চলছে বিক্ষোভ, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

    বিক্ষোভকারীদের দমাতে যুক্তরাষ্ট্রের ৪০টির বেশি শহরে জারি করা হয়েছে কারফিউ। মোতায়েন করা হয়েছে হাজার হাজার নিরাপত্তা বাহিনী। কিন্তু এসব উপেক্ষা করেই কৃষ্ণাঙ্গ হত্যার প্রতিবাদে বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভে নেমেছে হাজারো মানুষ।

    বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়াশিংটন ও নিউ ইয়র্ক শহরে কিছুক্ষণ আগে কার্যকর হয়েছে কারফিউ। তবে কারফিউ শুরু হলেও ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউজের সামনে থেকে অবস্থান ত্যাগ করেনি বিক্ষোভকারীরা।

    এছাড়া আগেরদিনের মত বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সংঘর্ষ এড়াতে হোয়াইট হাউজের সামনে প্রতিরক্ষা বাড়াতে একটি নতুন গেইট তৈরি করা হয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের অ্যাটর্নি জেনারেল জানিয়েছেন রাজধানী ওয়াশিংটনে আরো বেশি আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে।

    নিউ ইয়র্ক শহরেও দেখা গেছে একই চিত্র। কারফিউ কার্যকর হওয়ার পরও বিক্ষোভকারীরা রাস্তা থেকে সরছেন না।

    ম্যানহাটান অঞ্চলে আগের রাতে লুটপাট ও ভাঙচুর হওয়ার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যথাযথ পদক্ষেপ নিতে না পারার অভিযোগ তুলে নিউ ইয়র্ক রাজ্যের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুয়োমো শহরের মেয়র বিল ডে ব্লাসিও ও পুলিশের সমালোচনা করেছেন। গভর্নর ইঙ্গিত দিয়েছেন যে শহরে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করতে পারেন তিনি।

    কারফিউ উপেক্ষা করে চলছে বিক্ষোভ, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

    ওয়াশিংটনে কারফিউ কার্যকর হওয়ার কিছুক্ষণ আগে হোয়াইট হাউজের কাছে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভকারীদের দিকে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়া হয় যেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প হেঁটে নিকটবর্তী একটি গির্জায় বাইবেল হাতে ছবি তুলতে যেতে পারেন। আজকেও ওয়াশিংটন ডিসি’র আরেকটি গির্জা সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।

    যুক্তরাষ্ট্রে যখন করোনাভাইরাস মহামারি আর কৃষ্ণাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড হত্যার প্রতিবাদে হওয়া বিক্ষোভে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এ ধরণের পদক্ষেপের নিন্দা জানিয়েছেন ধর্মীয় নেতাদের অনেকে।

    ওয়াশিংটন আর নিউ ইয়র্ক বাদেও যুক্তরাষ্ট্রের অনেক শহরেই বিক্ষোভ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে মানুষ।

    জর্জ ফ্লয়েডের পরিবারের সাথে শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় অংশ নিতে টেক্সাস রাজ্যের হিউস্টনে জড়ো হচ্ছে মানুষ। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছে সেখানে।

    ফ্লোরিডার অরল্যান্ডোতে দুই হাজারের বেশি মানুষ সিটি হলের দিকে পদযাত্রা করছে। পেনসিলভানিয়ার ফিলাডেলফিয়াতেও সিটি হলের দিকে বিক্ষোভকারীদের পদযাত্রা কর্মসূচি চলছে।

    টেনেসি’র ন্যাশভিলে বিক্ষোভকারীদের সমর্থনে নিজেদের সুরক্ষা উপকরণ নামিয়ে অবস্থান নিতে দেখা যায় ন্যাশনাল গার্ডের সদস্যদের।

    গত সপ্তাহে মিনিয়াপোলিসে পুলিশের হাতে জর্জ ফ্লয়েড নামের এক কৃষ্ণাঙ্গ ব্যক্তির মৃত্যুর ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষোভ ফুঁসে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন জায়গায়।

    এসময় বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভের সময় লুটপাট ও ভাঙচুরের ঘটনাও ঘটেছে। বিভিন্ন জায়গায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সাথে সংঘর্ষ হয়েছে বিক্ষোভকারীদের। বিবিসি।

    এন্টিবায়োটিকের অধিক ব্যবহারে মৃত্যু বাড়বে : ডব্লিউএইচও

    মহামারী কোভিড ১৯ মোকাবেলায় এন্টিবায়োটিকের অধিক ব্যবহার ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরোধ ক্ষমতাকে জোরদার করবে। এ কারণে চলমান সংকট এবং সংকটোত্তর কালেও অধিকহারে লোক মারা যাবে।

    ডব্লিউএইচও’র মহাসচিব টেডরস আধানম গেব্রিয়াসিস সোমবার জেনেভা সদরদপ্তরে ভার্চুয়াল প্রেস কনফারেন্সে বলেছেন, কোভিড-১৯ এর কারণে এন্টিবায়োটিকের ব্যবহার বেড়ে গেছে। এন্টিবায়োটিকের অধিক ব্যবহারের কারণে ব্যাকটেরিয়ার প্রতিরোধক্ষমতার হারও বাড়বে। এর ফলে মহামারী ও মহামারীর পরেও মৃত্যু হার বেড়ে যাবে।

    বলছে, ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের হুমকি মোকাবেলায় মাত্র কিছু সংখ্যক কোভিড -১৯ রোগীর এন্টিবায়োটিক প্রয়োজন। সংস্থাটি চিকিৎসকদের জন্যে ইস্যু করা দিকনির্দেশনায় যে সকল লোকের কোভিড -১৯ এর মৃদু উপসর্গ কিংবা অল্প অসুস্থতা রয়েছে তাদেরকে এন্টিবায়োটিক না দেয়ার কথাই বলেছে।

    টেডরস বলছেন, নির্দেশনায় জীবন রক্ষায় জীবাণুর প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠেকানোর কাজে সহায়তার কথা বলা হয়েছে। তিনি জীবাণুর প্রতিরোধক্ষমতাকে আজকের এ সময়ের সবচেয়ে জরুরি চ্যালেঞ্জ হিসেবে বর্ণনা করেন।

    টেডরস এন্টিবায়োটিক সঠিকভাবে ব্যবহার না করার বিষটিকে তুলে ধরে বলেন, কিছু কিছু দেশে এটি বেশি বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশেষ করে নি¤œ আয়ের দেশ যেখানে জীবন রক্ষাকারী ঔষধ সহজলভ্য নয়। আর এন্টিবায়োটিকের অতিব্যবহার অপ্রয়োজনীয় দুর্ভোগ এবং মৃত্যুহারও বাড়াচ্ছে।

    এদিকে গত ডিসেম্বরে করোনার প্রাদুর্ভাবের পর অছোঁয়াচে রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে বলে সংস্থাটি উল্লেখ করেছে।

    তারা বলছে, মে মাসের তিন সপ্তাহের জরিপে দেখা গেছে নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার ও হৃদরোগীদের চিকিৎসা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

    এদিকে করোনার প্রাদুর্ভাবের বিষয়ে গণজমায়েতের বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে সংস্থাটি।

    সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে কৃষাঙ্গ জর্জ ফ্লয়েড একজন শেতাঙ্গ পুলিশ কর্মকর্তার হাতে প্রাণ হারায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্র এখন উত্তাল। বিক্ষোভে অংশ নেয়া শত শত লোকের কারণে ভাইরাসটির সংক্রমণ দ্রুত ছড়াবে বলেও আশংকা করেছেন টেডরস।

    মাস্কের কারণে হিটস্ট্রোক বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকির ব্যাপারে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে দিয়েছেন

    জাপানের বিশেষজ্ঞরা গ্রীষ্মে যখন হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যাবে তখন সতর্কতার সাথে মুখের মাস্ক ব্যবহারের জন্য লোকজনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধের জন্য গৃহীত পদক্ষেপ “নতুন জীবনযাত্রা”র জন্য সরকারি সুপারিশের একাংশ হচ্ছে মাস্ক পরিধান করা।

    সোমবার অ্যাকিউট মেডিসিন সংক্রান্ত জাপান সমিতি এবং অন্য ডাক্তারদের আরও ৩টি গ্রুপ লোকজন যখন মুখে মাস্ক পরে থাকবেন তখন কিভাবে হিটস্ট্রোক রোধ করতে হবে সে সম্বন্ধে বিভিন্ন প্রস্তাব রাখে।

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাস্ক পরিধান করা লোকজনের শ্বাস-প্রশ্বাস এবং হৃদপিণ্ডের স্পন্দন বেড়ে যায়।

    অন্যান্য লোকজনের থেকে দূরত্ব বজায় রাখার সময় মাঝে মাঝে মাস্ক খুলে রাখা এবং বিশ্রাম নেয়ার জন্য তারা লোকজনকে পরামর্শ দিচ্ছেন। পানীয় জল পান করার মাধ্যমে শরীরে জলীয় অংশ ঠিক রাখার জন্যও তারা সুপারিশ করছেন।

    বিশেষজ্ঞরা একাকী বসবাস করা প্রবীণদের প্রতি নজর রাখা অব্যাহত রাখার প্রয়োজনের প্রতি জোর দেন, কেননা তারা ঘরের ভিতরে অবস্থান করাকালীন তাদের হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি থাকে।

    বৃহস্পতি গ্রহের নতুন ছবি পেলেন বিজ্ঞানীরা

    সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ বৃহস্পতির অসাধারণ কিছু নতুন ছবি পেয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। সে সব ছবি প্রকাশ করা হয়েছে।

    বিবিসির খবরে বলা হয়, সে সব ছবিতে গ্রহটির বিশাল গ্যাস স্তরের নীচে উষ্ণ ঝলমলে অঞ্চলগুলো ফুটে উঠেছে। যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপে অবস্থিত জেমিনি নর্থ টেলিস্কোপের ইনফ্রারেড থেকে এসব ছবি পাওয়া গেছে।

    পৃথিবীতে থেকে বৃহস্পতি গ্রহের তোলা এটাই সবচেয়ে সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ।

    গ্রহটির ছবির এই রেজোল্যুশন পাওয়ার জন্য বিজ্ঞানীরা ‘লাকি ইমেজিং’ নামে একটি প্রযুক্তি ব্যবহার করেছেন। যা পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ভেতর দিয়ে দেখার সময় যে ঝাপসা ভাবটি আসে, তা দূর করে দেয়।

    বিজ্ঞানীরা পরিষ্কারভাবে বোঝার চেষ্টা করছেন যে, এই গ্রহটির বিশাল গ্যাসস্তর নির্ভর আবহাওয়া কীভাবে তৈরি হয়েছে এবং টিকে রয়েছে। বিশেষ করে কয়েক দশক, এমনকি শতাব্দী জুড়ে কীভাবে সেখানকার দুর্দান্ত ঝড়গুলো অব্যাহত থাকে।

    গ্রহটিতে যে বিশাল লাল বিন্দু দেখা যায়, সেটা হলো বিশাল ঝড় ভরটেক্স, যা পৃথিবীর চেয়ে বেশি প্রশস্ত

    ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একটি গবেষণার অংশ হিসেবে এই ইনফ্রারেড ছবিগুলো পাওয়া গেছে। এটি এটি যৌথ গবেষণা কর্মসূচির অংশ।

    কর্মসূচিতে হাবল টেলিস্কোপের পাশাপাশি জুনো মহাকাশযান সম্পৃক্ত রয়েছে, যেটি সৌরমণ্ডলের এই পঞ্চম গ্রহটি ঘিরে প্রদক্ষিণ করছে।

    বৃহস্পতি গ্রহ পৃথিবীর তুলনায় ১১ গুণ প্রশস্ত এবং ৩শ’ গুণ বেশি বড়। সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে এটি পৃথিবীর হিসাবে ১২ বছর সময় লাগে। এর একেকটি দিন ১০ ঘণ্টার।

     

    স্পেসএক্সের মানুষ সহ সফল মহাকাশ যান উৎক্ষেপণ

    দুই জন মার্কিন নভোচারীকে নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি মহাকাশ যান আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আইএসএসের দিকে যাত্রা শুরু করেছে। দি ক্রু ড্রাগন হল আইএসএসের দিকে রওয়ানা হওয়া প্রথম মানুষের উপস্থিতি থাকা বেসরকারি মহাকাশ যান।

    মার্কিন কোম্পানি স্পেসএক্সের উন্নয়ন করা মহাকাশ যানটি ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্য থেকে শনিবার ফ্যালকন ৯ রকেটের সাথে যুক্ত অবস্থায় উৎক্ষেপিত হয়।

    উৎক্ষেপণের ১২ মিনিট পর মহাকাশ যানটি রকেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়।

    দি ক্রু ড্রাগন নিজের ইঞ্জিন ব্যবহার করে রবিবার ৪শ কিলোমিটার উঁচুতে অবস্থিত আইএসএসে পৌঁছাবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

    উল্লেখ্য, নাসা মানব পরিবহণে সক্ষম বেসরকারি মহাকাশ যান উন্নয়নে তহবিল যুগিয়ে আসছে।

    শনিবারের উৎক্ষেপণ ছিল ক্রু ড্রাগনের সর্বশেষ পরীক্ষা যেটি আইএসএসে পৌঁছানোর পর আবারও ফিরে আসবে।

    নাসা বলছে যে সর্বশেষ এই পরীক্ষা যদি সফল হয়, তবে তারা আগস্ট মাসের ৩০ তারিখ জাপানি নভোচারী নোগুচি সোইচি অন্তুর্ভুক্ত থাকা ক্রুদের নিয়ে সক্রিয় কার্যক্রম পরিচালনাকালীন পর্যায়ের প্রথম উৎক্ষেপণ করতে চায়।

    মহাকাশ শাটল বহরের চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর এক্ষেত্রে একটি সফল যাত্রা হবে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য নয় বছরের মধ্যে নিজেদের মহাকাশ যান ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে প্রথম নভোচারী পাঠানো।

    বর্তমানে নাসা আইএসএসে নভোচারী পাঠানোর জন্য রাশিয়ার সোয়ুয মহাকাশ যানের উপর নির্ভর করে।