• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • আমাজনের বলিভিয়া অংশে ২৩ লাখ প্রাণী পুড়ে ছাই

    আমাজন বনের শুধু ব্রাজিল অংশই পুড়ছে না। মাইলের পর মাইল পুড়ে ছাই হচ্ছে প্রতিবেশী বলিভিয়ার অংশও। এভাবে গত কয়েক মাসে দেশটির ৪২ লাখ একর বনভ‚মি ধ্বংস হয়ে গেছে। সেই সঙ্গে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে ওইসব এলাকায় বসবাসকারী বিরল প্রাণী জাগুয়ার, পুমা ও লামাসহ ২০ লাখেরও বেশি পশু-পাখি। বুধবার এসব তথ্য জানিয়েছে বলিভিয়া সরকার। দাবানল নিয়ে বিশ্বব্যাপী উদ্বেগের মধ্যে বন রক্ষা চুক্তিতে সই করেছে দক্ষিণ আমেরিকার সাতটি দেশ। দেশগুলো আমাজন নদী অববাহিকা রক্ষায় পদক্ষেপ নিতে সম্মত হয়। দেশগুলোর মিলিত প্রচেষ্টাতেও নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না আগুন। চলমান দাবানল সীমান্ত অতিক্রম করে বলিভিয়ায়ও ছড়িয়ে পড়েছে। দাবানলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলিভিয়ার চিকুইতানিয়া গ্রীষ্মমÐলীয় সাভানা অঞ্চল ও সান্তা ক্রুজ প্রদেশের সুরক্ষিত প্রাকৃতিক এলাকা ও বনভ‚মি। এখানকার বিশাল এলাকাজুড়ে শুধু ভস্মীভ‚ত গাছপালা ও ছাই পড়ে আছে। আগুনে পুড়ে মারা গেছে লাখ লাখ পশু-পাখি। সান্তাক্রুজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সান্দ্রা কুইরোগা বলেছেন, আগুনের ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে আমরা জীববিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলেছি। তাদের হিসাব অনুযায়ী, চিকুইতানিয়ার সংরক্ষিত বনাঞ্চলে অন্তত ২৩ লাখ প্রাণী পুড়ে মারা গেছে। ল্যাটিন আমেরিকার ওসলোট, পুমা ও জাগুয়ারের মতো বনবিড়াল ছাড়াও হরিণ, লামা এবং অ্যান্টইটার, ব্যাজার, তাপির ও রোডেন্টের মতো ছোট প্রাণী নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। স্থানীয় গণমাধ্যমে পুড়ে কয়লা হয়ে যাওয়া ওইসব প্রাণীর ছবি প্রকাশ করেছে। লাতিন আমেরিকার আটটি দেশব্যাপী বিস্তৃত বিশ্বের বৃহত্তম চিরহরিৎ বন আমাজন। বেশ কিছু দিন ধরে আগুনে পুড়ছে ‘পৃথিবীর ফুসফুস’ এ বন। সা¤প্রতিক পরিসংখ্যান মতে, অতীতে কখনও আমাজনে এত অগ্নিকাÐের ঘটনা ঘটেনি। ব্রাজিলের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা দ্য ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর স্পেস রিসার্চ (ইনপে) জানিয়েছে, চলতি বছরের প্রথম ৮ মাসে আমাজনে রেকর্ডসংখ্যক আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। গত বছরের এ সময়ের তুলনায় এ বছর ৮৫ শতাংশ বেশি আগুন লেগেছে। চলতি বছর এ পর্যন্ত আমাজনে অন্তত ৮০ হাজার অগ্নিকাÐের ঘটনা ঘটেছে। সূত্র : এএফপি।

    টোকিও’র গবেষণাগারে প্রাণঘাতী ভাইরাস

    জাপানের সরকারি স্বাস্থ্য কর্মীরা বলেছেন, তারা আগামী বছরের টোকিও অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমসের প্রাক্কালে সংক্রামক ব্যাধির বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ জোরদার করার উপায় খুঁজে দেখার জন্য সম্ভাব্য প্রাণঘাতী ভাইরাস আমদানি করেছেন।

    জাতীয় সংক্রামক ব্যাধি ইন্সটিটিউট জানাচ্ছে, ৫টি মারাত্মক ভাইরাসের স্ট্রেইন তাদের মুসাশি-মুরাইয়ামা শহরের শাখা অফিসে এসে পৌঁছেছে। এগুলো বিভিন্ন পরীক্ষায় ব্যবহার করা হবে।

    এগুলো হচ্ছে এবোলা, সাউথ আমেরিকান, লাসসা, ক্রিমিন-কঙ্গো এবং মারবার্গ ভাইরাস।

    কর্মকর্তারা বলছেন, এইসব ভাইরাস সর্বোচ্চ জৈব-নিরাপত্তা পর্যায় ৪’এর অধীনে একটি গবেষণাগারে রাখা হবে যার অর্থ হচ্ছে এই গবেষণাগার সবচেয়ে বিপজ্জনক ভাইরাস সামাল দিতে সক্ষম।