• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • সিলেটের মাহজাবীন নাসায় নিয়োগ পেলেন

    যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে বাসিন্দা সিলেটের মেয়ে মাহজাবীন হক যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। তার এ সাফল্যে সিলেট ও যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগানে বাঙালি কমিউনিটির মধ্যে উৎসবের আমেজ সৃষ্টি হয়েছে।

    মাহজাবীন এ বছরই মিশিগান রাজ্যের ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে উচ্চতর ডিগ্রি সম্পন্ন করেছেন। তাদের গ্রামের বাড়ি গোলাপগঞ্জ উপজেলার কদমরসুল গ্রামে। তারা সিলেট নগরের কাজীটুলার হক ভবনের স্থায়ী বাসিন্দা।

    পেইন্টিং ও ডিজাইনে পারদর্শী মাহজাবীন হক ২০০৯ সালে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। কর্মসূত্রে বাবা সৈয়দ এনামুল হক সিলেটে অবস্থান করলেও সঙ্গে আছেন মা ফেরদৌসী চৌধুরী ও একমাত্র ভাই সৈয়দ সামিউল হক। সৈয়দ সামিউল হক ইউএস আর্মিতে কর্মরত।

    মাহজাবীন হক ওয়েইন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নকালে দুই দফায় টেক্সাসের হিউস্টনে অবস্থিত নাসার জনসন স্পেস সেন্টারে ইন্টার্নশিপ করেন। প্রথম দফায় তিনি ডাটা অ্যানালিস্ট এবং দ্বিতীয় দফায় সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে মিশন কন্ট্রোলে কাজ করেন।

    মাহজাবীন হক জানান, দুই দফায় আট মাস দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে কাজ করেন তিনি। এই কাজের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। নাসা অ্যামাজনসহ বিশ্বের অনেক খ্যাতনামা কোম্পানি থেকে তিনি চাকরির অফার পেয়েছেন। এর মধ্যে নাসাকেই বেছে নেন তিনি।

    জাপানে ২০ হাজার বিদেশি শিশু হয়তো শিক্ষা থেকে বঞ্চিত

    জাপানের শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে, এখানে বসবাসরত বেশি হলে ২০ হাজার বিদেশি শিশু স্কুলের শিক্ষা পাচ্ছে না বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    মন্ত্রণালয় ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৪৯টি ৬ থেকে ১৪ বছর বয়সী বিদেশি শিশুকে শনাক্ত করে যারা মে মাসের হিসেব পর্যন্ত সারা দেশের বিভিন্ন মহানগর ও পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে নিবন্ধিত রয়েছে।

    নিশ্চিত করা হয়, এদের মধ্যে, ১ হাজার জন কোন রকম প্রাথমিক বিদ্যালয়, জুনিয়র হাইস্কুল বা আন্তর্জাতিক স্কুলে যায়নি।

    ১৮ হাজার ৬৫৪টি শিশুর শিক্ষাগত অবস্থা অনিশ্চিত রয়েছে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, নগর কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা ফোন করা বা বাড়ি পরিদর্শন বা অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার করেও তাদের মর্যাদা নিশ্চিত করতে পারেননি। অন্য কিছু ক্ষেত্রে, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কর্মকর্তারা সমীক্ষা সমাপ্ত করতে ব্যর্থ হন।