• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • ‘মাংসাশী’ থেকে ‘তৃণভোজী’

    মাংসাশী প্রাণীদের কথা উঠলে প্রথমে কার কথা মনে পড়ে? নিশ্চয়ই বাঘ ও সিংহ হবে। কিন্তু অভয়ারণ্যের একটি ভাইরাল ভিডিও দেখলে মনে হবে এতদিন আপনি যা জানতেন তা ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়।
    কারণ স¤প্রতি ভারতের গুজরাটের গির জঙ্গলে দেখা মিলেছে ‘তৃণভোজী’ সিংহের। এই পশুরাজই এখন টক অফ দ্য টাউন। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গেছে, একটি সবুজ গাছগাছালিতে ভরা জঙ্গলের মাঝে দাঁড়িয়ে রয়েছে পশুরাজ। একবার চারদিক দেখে খাওয়া শুরু।

    নাহ, সে কোনও পশু শিকার করে খাচ্ছে না। পরিবর্তে সবুজ কচি ঘাস খেয়েই পেট ভরাচ্ছে। অভয়ারণ্যের এ দৃশ্য যে বিরল তা আর নতুন করে বলার কিছুই নেই। তাই অনেকেই বিরল ঘটনা স্মার্টফোনে ক্যামেরাবন্দি করেছেন। আর বিরল এই দৃশ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার না করে কী থাকা যায়? তাই তা ভাইরাল হতেও সময় বেশি লাগেনি।

    মুহূর্তের মধ্যে সিংহের ঘাস খাওয়ার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে নেটিজেনদের টাইমলাইনে। এই ভিডিও যিনি দেখছেন, তিনিই অবাক হচ্ছেন। কীভাবে ‘মাংসাশী’ থেকে ‘তৃণভোজী’ হয়ে গেল সিংহ? সেই প্রশ্ন করতে থাকেন নেটিজেনরা।

    রসিক নেটিজেনরা বলছেন সিংহী নাকি ডায়েট করছে। পুরুষ মনে দোলা লাগাতে মাংস ছেড়ে ঘাস খেতে শুরু করেছে সে। পশু বিশেষজ্ঞরা অবশ্য এই ভিডিও দেখে বিশেষ অবাক হননি। তাদের দাবি মাংসাশী বন্যপ্রাণীদের অনেক সময় অম্বল হয়। তখন নিজেকে সুস্থ করে তুলতে ঘাস খায় তারা। এরপর কিছুটা বমি হলেই ফিট হয়ে যায় বন্যপ্রাণীরা। হয়তো সিংহের ক্ষেত্রেও একই ঘটনা ঘটছে।

    আবার কারও কারও দাবি, অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্য অনেক পশুই আজকাল তাদের অভ্যাস বদলাচ্ছে। হয়তো তাই নিজের খাদ্যাভ্যাস বদলাতে শুরু করেছে ক্যামেরাবন্দি সিংহ। তবে গবেষণা না করে নিশ্চিতভাবে কিছুই বলতে রাজি নন পশু বিশেষজ্ঞরা।

    থাইল্যান্ডে টয়োটার ব্যাটারির পুনপ্রক্রিয়াজাতকরণ

    টয়োটা মোটর জানিয়েছে যে, এই কোম্পানি থাইল্যান্ডে মোটর গাড়ির ব্যাটারির পুন প্রক্রিয়াজাতকরণের একটি কারখানা খুলবে। জাপানের বাইরে এটি হবে কোম্পানিটির এধরণের কারখানা স্থাপনের প্রথম প্রয়াস।

    গতকাল এই স্থাপনাটিকে, সংবাদ মাধ্যমের কাছে উন্মুক্ত করা হয়। এই কারখানায় এধরণের সক্ষমতা সম্পন্ন যন্ত্র আছে যা’ মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই ব্যাটারির ক্ষয়ের মাত্রা পরিমাপ করতে পারে।

    কারখানার কর্মীরা, পুরানো যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে নতুন ব্যাটারি সংযোজন করতে পারবেন। তারপর, এ সব ব্যাটারিকে গাড়ি, সৌর প্যানেল এবং অন্যান্য পণ্য তৈরির জন্য ব্যবহার করা হবে। যে সব ব্যাটারিকে সারানো যাবে না সে গুলোকে ভেঙ্গে করে ধাতব অংশগুলো বের করে নেওয়া হবে।

    উল্লেখ্য টয়োটা, এশিয়ার উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এসেছে। এধরণের বহু দেশ, আরও কঠোর পরিবেশগত নিয়মাবলী প্রবর্তন করেছে। তারফলে, দেশগুলো হাইব্রিড এবং বৈদ্যুতিক যানের জন্য লাভজনক বাজারে পরিণত হয়েছে।

    টয়োটা জানিয়েছে যে, সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য তারা অন্যান্য মোটর গাড়ি প্রস্তুতকারীদের ব্যাটারিও কাজে লাগাবে।