• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • রক্তাক্ত শ্রীলঙ্কা, নিহত বেড়ে ৩৫৯

    শ্রীলঙ্কায় চার্চ, অভিজাত হোটেল ও কলম্বোর পার্শ্ববর্তী এলাকায় ভয়াবহ সিরিজ বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৫৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া হামলায় আহত হয়েছেন আরও ৫০০জন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির পুলিশ বুধবার এই তথ্য জানায়। খবর সিএনএনের।

    এই ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দেশটির পুলিশ এখন পর্যন্ত ৪০ জনকে আটক করেছে।

    নিহতদের স্মরণে দেশটির নাগরিকেরা গতকাল তিন মিনিট নিরবতা পালন করেছে। শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে বলেন, এই ট্রাজেডির মুখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকা আবশ্যক।

    ইতিমধ্যে এ সিরিজ বোমা হামলার দায় স্বীকার করেছে ইসলামিক স্টেট(আইএস)। মঙ্গলবার আইএসের বার্তা সংস্থা আমাক এজেন্সি দায় স্বীকার করে। তবে এ ব্যাপারে কোন প্রমাণ উপস্থাপন করেনি সংগঠনটি।

    এর আগে, শ্রীলংকান সরকার দাবি করে, আন্তর্জাতিক নেটওয়ার্কের সহায়তা নিয়ে উগ্র ইসলামপন্থী সংগঠন তৌহিদ জামাত হামলাটি চালিয়েছে। সংগঠনটি দায় স্বীকার করেছে বলেও দাবি করেছে রুশ বার্তা সংস্থা তাস।

    দেশটির স্থানীয় সময় গত রবিবার সকাল ৮ টা ৪৫ নাগাদ খ্রিস্টানদের ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে উদযাপনকালে কোচকিকাদে, কাতুয়াপিটিয়া ও বাট্টিকালোয়া নামক স্থানের তিনটি গির্জায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে।

    প্রায় একই সময়ে দেশটির রাজধানীর অভিজাত তিনটি হোটেল সাংগ্রি লা, দ্য কিন্নামোন এবং কিংসবারিতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।

    জাপানি নাগরিক এবং ক্যান্সার

    জাপানে ১৯৮১ সাল থেকে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা হচ্ছে সর্বোচ্চ। জাপানের স্বাস্থ্য ও কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, ২০১৭ সালে ৩ লক্ষ ৭০ হাজারেরও বেশি লোক ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন আর তা হচ্ছে সেই বছরে মোট মৃতের সংখ্যার প্রায় এক-তৃতীয়াংশ।

    কিছু উপাত্ত অনুযায়ী, প্রতি ১ লক্ষ জনে ক্যান্সারে আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে জাপানে প্রায় ৬ গুণ বেশি। এইসব উপাত্ত থেকে দেখা যাচ্ছে যে, সাম্প্রতিক সময়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করার সংখ্যা ইউরোপ ও আমেরিকায় হ্রাস পেলেও জাপানে বেড়ে চলেছে। এর সম্ভাব্য একটি কারণ হচ্ছে জাপানের প্রবীণ সংখ্যাধিক্য সমাজ। জাপানের জাতীয় ক্যান্সার কেন্দ্র থেকে পাওয়া উপাত্তে দেখা যাচ্ছে, প্রবীণ ব্যক্তিদের মধ্যে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বেশি। ৭০ থেকে ৭৪ বছর বয়সী প্রবীণদের মধ্যে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা ৫০ থেকে ৫৪ বছর বয়সী লোকের মধ্যকার ক্যান্সার রোগীর সংখ্যার প্রায় চার গুণ।

    অন্যান্য সম্ভাব্য কারণের মধ্যে খাদ্য তালিকায় আরও বেশি পাশ্চাত্য-ধাঁচের খাবারের মত জীবনযাত্রায় পরিবর্তন এবং ক্যান্সার পরীক্ষা-নিরীক্ষার নিম্ন পরামর্শ হার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। জাপানি লোকজনের মধ্যে প্রায় ৪০% ক্যান্সারের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়ে থাকেন।

    জাপান সরকার এই বিষয়ে পরিবর্তন আনার জন্য বিভিন্ন প্রচারাভিযান চালু করছে। এইসব প্রচারাভিযানের উদ্দেশ্য হচ্ছে পরামর্শ হার বাড়িয়ে ৫০% করা।