• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • ‘খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ’

    সাক্ষাৎ শেষে মির্জা ফখরুল

    কারাবন্দি খালেদা জিয়ার সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘খালেদা জিয়া অত্যন্ত অসুস্থ।’ রবিবার (১৪ এপ্রিল) বিকাল ৪টা ৭মিনিট থেকে ৫টা পর্যন্ত খালেদা জিয়ার কেবিনে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে আরও ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান ও চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান।

    খালেদা জিয়া এখনও খেতে পারছেন না দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘ম্যাডাম বেশ অসুস্থ, অত্যন্ত অসুস্থ। এখনও তিনি পা বেন্ড (বাঁকানো) করতে পারছেন না। তার বাম হাত আগের মতোই রয়ে গেছে। অর্থাৎ বাম হাতটা কাজ করতে পারছে না।’

    প্যারোলে মুক্তি ও সংসদে বিএনপির নির্বাচিত সদস্যদের শপথ নেওয়ার বিষয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এসব বিষয়ে কোনও আলোচনা করিনি। আমরা তার চিকিৎসার ব্যাপারে খোঁজ নিতে আসছিলাম। স্বাস্থ্যের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।’

    মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা অনেকদিন ধরে চেষ্টা করছিলাম, তার সঙ্গে দেখা করার জন্য। আমাদের এর আগে অনুমতি দেওয়া হয়নি।’

    খালেদা জিয়া যথেষ্ট অসুস্থ দাবি করে তিনি আরও বলেন, ‘আগের চেয়ে খুব বেশি ইম্প্রুভ করেছে বলে আমাদের কাছে মনে হয়নি। আমরা বার বার যেটা বলেছি, তার স্পেশালাইজড ট্রিটমেন্ট দরকার। কিন্তু সে ট্রিটমেন্ট এখনও শুরু হয়েছে বলে মনে হয়নি।’

    মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকেও বলছি, খালেদা জিয়াকে তার পছন্দ মতো হাসপাতাল ও চিকিৎসকদের দিয়ে চিকিৎসা করানো হোক। এটা জরুরি।’

    খালেদা জিয়া দেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘তিনি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বলেছেন। এর জন্য দেশবাসী যেন সচেতন হয় এবং কাজ করে।’

    গত ১ এপ্রিল থেকে খালেদা জিয়াকে বিএসএমএমইউ’র কেবিন ব্লকের ৬ তলার ৬২১ নম্বর কক্ষে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এখানে চিকিৎসা নিতে আসার পর এটিই নেতাদের সঙ্গে তার প্রথম সাক্ষাৎ।

    জাপানী ভাষার বিদ্যালয়গুলোর জন্য আরও কঠোর মানদণ্ড

    জাপানের আইন মন্ত্রণালয়, বিদেশী ছাত্রদের জাপানী ভাষা শেখার বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য আরও কঠোর মানদণ্ড নির্ধারণের পরিকল্পনা করছে। উল্লেখ্য, গত দশ বছরে এইধরনের বিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    অভিবাসন বিভাগ, বিরাজমান জাপানী ভাষা শেখার বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৭শ ৪৯টি এবং প্রায় এক দশক আগে বিদেশী ছাত্রের সংখ্যা ৩ লাখে বৃদ্ধি করতে সরকারের এক ঘোষণার পর থেকে এসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে বলে জানায়।

    বর্তমান মানদণ্ডে, বিদ্যালয়ে কত ঘণ্টা ক্লাস হয় এবং শিক্ষক সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    এসকল মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম হলে বিভিন্ন কোম্পানিকেও নতুন বিদ্যালয় স্থাপনের অনুমোদন দেয়া হয়। কিছু সংখ্যক কোম্পানি, তাদের পরিচালিত কারখানায় নিজেদের বিদ্যালয়ের ছাত্রদের কর্মী হিসেবে ব্যবহার করছে বলে মনে করা হচ্ছে।

    মন্ত্রণালয়, যত দ্রুত সম্ভব এসকল মানদণ্ড আরও কঠোর করার পরিকল্পনা করছে। এতে, বিদ্যালয়গুলোর উপর জাপানী ভাষার দক্ষতা বিষয়ক পরীক্ষায় বিদ্যালয়ের ছাত্রদের পাশের সংখ্যা প্রকাশের বাধ্যবাধকতা আরোপের বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    জাপানী ভাষা শিক্ষা উন্নয়ন সমিতি, কিছু বিদ্যালয়ে উন্নত ব্যবস্থাপনা থাকলেও কিছু বিদ্যালয়ে তা অনুপস্থিত রয়েছে বলে জানায়। সমিতি, বিদ্যালয়গুলোর উপর নিয়মিতভাবে নজরদার করার একটি ব্যবস্থার প্রয়োজন রয়েছে বলেও উল্লেখ করে।