• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • জিকা ভাইরাস নিয়ে গবেষণায় ওবামার তাগাদা

    জিকা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা উদ্ভাবনে তাগাদা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। ভাইরাসটির দ্বারা সৃষ্ট রোগের চিকিৎসা, প্রতিষেধক ও পরীক্ষা ব্যবস্থা উন্নত করতে গবেষণা কার্যক্রমে গতি আনার আহ্বান জানান তিনি।
    উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার ২০টিরও বেশি দেশে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে। অপেক্ষাকৃত ছোট মাথা নিয়ে শিশু জন্মের জন্য ভাইরাসটিকে দায়ী করা হচ্ছে। এমন অবস্থায় দক্ষিণ আমেরিকার বেশ কয়েকটি দেশের সরকার নারীদের এখনই গর্ভধারণ না করার পরামর্শ দিয়েছে। ভাইরাসটির বাহক মশা নিয়ন্ত্রণে এমনকি সেনা মোতায়েনের ঘোষণা দিয়েছে ব্রাজিল।
    স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের পরিভাষায় শিশুদের এই অবস্থাকে  ‘মাইক্রোসেফালি’ বলা হয় । মাইক্রোসেফালির সঙ্গে জিকা ভাইরাসের সম্পর্ক খুঁজে বের করতে যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা কাজ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ৬০ শতাংশ মানুষ বাস করে এমন এলাকায় ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে পারে।
    মঙ্গলবার ওবামাকে জিকা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে সম্ভাব্য ক্ষতির বিষয়ে অবগত করান দেশটির শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
    হোয়াইট হাউজ থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে জানানো হয়, জিকা সনাক্তকরণ ও প্রতিষেধক আবিষ্কার করতে গবেষণা কার্যক্রম গতিশীল করতে প্রেসিডেন্ট জোর দিয়েছেন। ভাইরাসটি সম্পর্কে জনগণ যেন পর্যাপ্ত তথ্য পায় ও এর সংক্রমণ রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারে সে নির্দেশও দেন ওবামা।
    সোমবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সতর্ক করে দিয়ে জানায়, চিলি ও কানাডা বাদে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশের সব দেশেই এই ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

    জাপানে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট

    বিশ্বের বৃহত্তম ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট নির্মাণ করছে জাপান, চীবা প্রিফেকচারের ইয়ামাকুরা বাঁধে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি ভাসমান অবস্থায় থাকবে।

    কিয়োসেরা টিসিএল এবং সেঞ্চুরি টোকিও লিজিং কর্পোরেশন যৌথ ভাবে এই পবলিক এন্টারপ্রাইজ সংস্থাটির কাজ শুরু করছে।

    নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি হবে এতো বিশাল আকারের প্রথম কোনো ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্যানেল। তারা ইতিমধ্যেই অবশ্য হনশু দ্বীপের কোবে শহরে একই ধরনের সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করেছে।

    পানির উপর এ ধরনের সৌর বিদ্যৎ কেন্দ্র নির্মাণ মাটির উপর মূল্যবান জমির ব্যবহার কমাতেই এ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

    পুরো নির্মাণ কাজ শেষ হলে নতুন ভাসমান বিদ্যুৎ কেন্দ্র বছরে ১৬,১৭০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে

    সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি টোকিও থেকে মাত্র ৭৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, এতে রয়েছে ৫১ হাজার সৌর প্যানেল রয়েছে। পুরো প্যানেলটির আয়োতন ১ লক্ষ ৮০ হাজার বর্গমিটার।

    বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চালু হলে ৪,৯৭০টি সাধারণ বাড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করার মতো পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা সম্ভব হবে এবং প্রতি বছর বায়ু মন্ডলে ৮,১৭০ টন কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস নির্গমণ ঠেকাবে।