• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • যে খাবার শরীরকে নিকোটিন মুক্ত করে

    যারা ধূমপান করেন তাদের জন্য এমন কিছু খাবার আছে, যা খেলে শরীর থেকে নিকোটিন বের হয়ে যায়। জেনে নিতে পারেন সেই খাবার সম্পর্কে।
    ব্রোকলি
    ব্রোকলিতে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন বি-৫ ও ভিটামিন সি থাকে। ভিটামিন বি শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। ব্রোকলি খেলে মেটাবোলিজম বৃদ্ধি পায় এবং ফুসফুসকে টক্সিন থেকে রক্ষা করে। ব্রোকলিতে NRF2 জিন থাকে। যা ফুসফুসের কোষকে আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
    কমলা
    নিকোটিন ভিটামিন সি হ্রাস করে এবং চাপ বৃদ্ধি করে। কমলা খেলে ভিটামিন সি’এর স্তর পরিপূর্ণ হয় এবং স্ট্রেস ও উদ্বিগ্নতা কমে।
    পালং শাক
    গবেষণায় দেখা গেছে, ধূমপায়ীদের ফলিক অ্যাসিডের সরবরাহ কম থাকে। এই অ্যাসিড মাংসপেশি, স্নায়ু এবং ব্রেইন হেলথ ঠিক রাখার জন্য প্রয়োজন। সৌভাগ্যক্রমে পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড থাকে। পালং শাক ভিটামিনে ভরপুর এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান থাকে যা সার্বিক স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করে।
    গাজর
    ধূমপান ছাড়ার জন্য গাজর অনেক উপকারী। গাজরের জুস খেলে কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায় বেশি। প্রতিদিন এক কাপ গাজরের জুস পান করলে শরীর ভিটামিন এ, বি, সি এবং কে দিয়ে পরিপূর্ণ হবে। যা শরীর থেকে নিকোটিন বের করে দিতে সাহায্য করে।
    পানি
    পৃথিবীর সবচেয়ে আন্ডাররেটেড পানীয় হচ্ছে পানি। নিকোটিনের দ্বারা শরীরের অভ্যন্তরের যে ক্ষতি হয় তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে পানি। জেনে আশ্চর্য হতে হয় যে, নিকোটিন শরীরকে পানিশূন্য করে! প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি পান করলে শরীর রিহাইড্রেট হয় এবং মেটাবোলিজম বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরীর থেকে বিষাক্ত দ্রব্য বের হয়ে যায়।
    এছাড়াও আদা, লেবু, ডালিম, কিউই ইত্যাদি খেলে নিকোটিনের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকা যায়। মনে রাখবেন নিকোটিন ত্বকের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগ করা খুব সহজ নয়। মারাত্মক কোন স্বাস্থ্য সমস্যা না হলে এটা ছাড়ার কথা চিন্তা করেননা অনেকেই। আপনার খাদ্যাভ্যাসের সামান্য পরিবর্তনের মাধ্যমে আপনি আপনার এই বদ অভ্যাসটি ত্যাগ করতে পারেন। আপানর জন্য কোনটি কার্যকর তা খুঁজে বাহির করুন এবং চেষ্টা শুরু করুন।

    জাপানের জনসংখ্যা আবারও হ্রাস পেলো

    জাপানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে দেশের জনসংখ্যা ২০১৫ সালে টানা ৯ বছরের মতো হ্রাস পেয়েছে।

    মন্ত্রণালয়ের হিসেব মতে ১০ লক্ষ ৮ হাজার নতুন শিশু জন্মগ্রহণ করেছে গত বছর। ২০১৪ সালের তুলনায় অবশ্য নতুন শিশুর সংখ্যা বেড়েছে ৪ হাজার। ৫ বছর পর এই প্রথম জাপানে নতুন শিশুর সংখ্যা বাড়লো।

    কিন্তু ১৩ লক্ষ ২ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে গত বছর, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর মৃত্যুর সংখ্যা গত বছরই ছিলো সর্বোচ্চ।

    ফলে মোট জনসংখ্যা হ্রাস পেয়্ছে ২ লক্ষ ৯৪ হাজার। সমাজে প্রবীণদের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে জনসংখ্যা সকল সময়ের চেয়ে বেশি হ্রাস পেয়্ছে।

    ৬ লক্ষ ৩৫ হাজার দম্পতি ২০১৫ সালে বিয়ের জন্যে নিবন্ধন করেছেন, ২ লক্ষ ২৫ হাজার বিবাহ-বিচ্ছেদের ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়েছে।

    স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের বিশ্লেষণ -পেশাগত পরিস্থিতির উন্নতি এবং নার্সারি’র সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে এবার শিশু জন্মের হার বৃদ্ধি পেয়েছে।

    তবে বলা হয়েছে, প্রবীণ জনসংখ্যার কারণে মৃত্যুর হার এখন থেকে বাড়তে থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তারা জনসংখ্যা আরো হ্রাস পাবে বলে ধারণা করছেন।