• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • টক দইয়ের যতো গুণ

    Posted by admin on January 16
    Posted in Uncategorized 

    টক দইয়ের যতো গুণ

    দুগ্ধজাত খাবারের মধ্যে টই দই অত্যন্ত পুষ্টিকর। এতে আছে প্রয়োজনীয় ভিটামিন, মিনারেল, আমিষ ইত্যাদি। বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনদের মধ্যে এই খাবারটি বেশ জনপ্রিয়। স্বাস্থ্যগুণের পাশাপাশি রূপচর্চায়ও রয়েছে এর নানাবিধ ব্যবহার। চলুন জেনে নেয়া যাক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ও রূপচর্চায় টক দইয়ের ব্যবহার।
    * টক দই ওজন কমাতে সাহায্য করে। শরীরের মেদ জড়াতে এটি বেশ কার্যকরী।
    * দইয়ের ব্যাকটেরিয়াগুলো দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই ব্যাকটেরিয়া কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে।
    * একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যারা প্রতিদিন ২ কাপ করে দই খায়, তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি।
    * দই কোলেস্টরল কমাতে সাহায্য করে।
    * ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও দইয়ের জুড়ি নেই। টক দই, বেসন ও মধু মিশিয়ে নিন ভালো করে। মুখসহ পুরো শরীরের ত্বকে ব্যবহার করুন। আধা ঘণ্টা পর ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রং হবে আরো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
    * শুষ্ক ও রুক্ষ প্রকৃতির চুলে মেহেদি লাগালে চুল আরো রুক্ষ হয়ে ওঠে। মেহেদি ব্যবহার করার সময় এর সাথে মিশিয়ে নিন মেহেদির অর্ধেক পরিমাণে টক দই। এটি চুলে লাগালে রুক্ষতা দূর হয়ে চুল হবে কোমল।
    * একটি পুরো ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এর সঙ্গে আধা কাপ টক দই ও ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল মেশান। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের ঘনত্ব বাড়বে।

    জাপানে ফ্লু মৌসুম শুরুঃ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

    জাপানের শ্রম, স্বাস্থ্য এবং কল্যাণ মন্ত্রণালয় জাপানে ইনফ্লুয়েঞ্জা মৌসুম শুরু হয়েছে বলে শুক্রবার সরকারি ভাবে ঘোষণা দিয়েছে, তারা জনসাধারণকে এ জন্যে প্রস্তুত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে।

    মন্ত্রণালয় জানায় জানুয়ারির ৪ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত দেশের ৫ হাজার মেডিকাল সেন্টারে ৯,৯৬৪ জন ইনফ্লুয়েঞ্জায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন, হাসপাতাল গুলোর হিসেবে প্রতিটি হাসপাতালে গড়ে ২.০২ জন করে গিয়েছেন।

    আক্রান্তের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ওকিনাওয়াতে, এরপরেই রয়েছে আকিতা, নিইগাতা, হোক্কাইদো এবং চিবা প্রিফেকচার -মন্ত্রণালয় জানায়।

    আক্রান্তের সংখ্যা ১ হাজার অতিক্রম করার পরেই কর্মকর্তারা পুরো দমে ইনফ্লুয়েঞ্জা মৌসুম শুরু হয়েছে বলে জানান।

    এটি হচ্ছে জাপানের টানা ৯ম ফ্লু মৌসুম। মধ্য ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মৌসুম অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।