• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • নভোচারী ইউই পৃথিবীতে ফিরে আসলেন

    জাপানের নভোচারী কিমিয়া ইউই এবং আমেরিকা ও রাশিয়ার দুই ক্রু আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে তাদের মিশন শেষ করে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন।

    রাশিয়ার সুয়েজ মহাকাশ যান শুক্রবার আন্তর্জাতিক মান সময় ৯টা ৪৯ মিনিটে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন ত্যাগ করে। সুযেজ দুপুর ১টা ১০ মিনিটে কাজাখস্তানে অবতরণ করে।

    ভূমিতে অবতরণ করার পর ইউই জাপানের মহাকাশ কেন্দ্র জেএএক্সএ’র কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন। তিনি জানান, মহাকাশ অনেক চমৎকার কিন্তু পৃথিবী এবং পৃথিবীর শীতল হাওয়া আরো চমৎকার অনুভূতি দিচ্ছে।

    জেএএক্সএ কর্মকর্তারা বলেছেন ইউই শারীরিক ভাবে ভালো আছেন। সাবেক এয়ার সেলফ ডিফেন্স ফোর্স’র পাইলট ইউই জুলাই মাস থেকে মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান করছিলেন।

    গত অগাষ্টে জাপানের মানববিহীন কার্গো কোউনোতোরি ৫ মহাকাশ স্টেশনে ভিড়লে ইউই রোবোটিক হাত ব্যবহার করে সেটিকে নোঙর করতে ও সেখান থেকে পণ্য সংগ্রহ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

    কার্গোর ভেতর ছিলো কিছু জরুরি সরবরাহ যেগুলো একটি দুর্ঘটনার কারণে আমেরিকান মহাকাশ যান গত জুনে স্টেশনে পাঠাতে পারেনি।

    সিদ্ধ ডিম খান, তবে হাফবয়েল নয়

    আমাদের একটি পছন্দের খাবার হলো ডিম। অনেকের খাবার তালিকায় সকাল বেলা নয়তো রাতের বেলা ডিম থাকবেই। কোলেস্টেরলের ভয়ে প্রতিদিন ডিম খাওয়া থেকে কেউ কেউ বিরত থাকেন। পেটের ভয়ে গরমের দিনে অনেকে ডিম খেতে চান না, খেলেও বড়জোর ডিমের সাদা অংশ। তবে শীতের দিনে নির্ভয়ে ডিম খেতে পারেন।
    ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান অর্পিতা ঘোষ জানাচ্ছেন, ‘এ সব ভয় একেবারেই অমূলক। সব থেকে ভাল প্রোটিনের উৎস ডিম। এতে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড সঠিক মাত্রায় থাকে। ডিমের সাদা অংশে অ্যালবুমিন নামের প্রোটিনটি ভাল মতো থাকে। নিয়মিত মাছ-মাংস না খেলে অবশ্যই ডিম খাওয়া দরকার। ‘
    ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল (১৫০-২০০ মিগ্রা) যথেষ্ট থাকলেও ভয় নেই। কারণ সেই কোলেস্টেরল রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রাকে বাড়ায় না। উল্টে ডিমের লেসিথিন নামের যৌগটি কোলেস্টেরলকে কোষে নিয়ে গিয়ে শক্তি তৈরি করে। সুতরাং শক্তির উৎসও বটে ডিম।
    ডিম রান্না করতে কম তেল লাগে। যেটা মাছ-মাংসের ক্ষেত্রে হয় না। দরকারে সেদ্ধও খাওয়া যায়। হজম হয় না বলে ডিমের যে বদনাম আছে, তা মোটেই ঠিক নয়। ডিম ঝটপট হজম হয়ে যায়।
    ডিমের ক্ষতিকারক কিছু দিকও জানতে হবে। ডিমের খোলায় ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। ডিম বেরোয় পাখির মল বেরোনোর রাস্তা দিয়ে। ছিদ্র দিয়ে ব্যাকটেরিয়া ডিমে ঢুকে পড়ে। তাই ডিম কখনওই কাঁচা বা অর্ধসেদ্ধ খাওয়া উচিত নয়। খেলে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া পেটের পীড়া তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে বর্ষাকাল বা গরমের সময়।
    মুরগির ডিম বা হাঁসের ডিম দুটোই খাওয়া যায়। কিন্তু হাঁসের ডিম খাওয়ার সময় সেটি হার্ড বয়েল (অন্তত আধ ঘণ্টা সেদ্ধ) করে খাওয়া দরকার।