• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • পাঁচ ফুট লম্বা টিকটিকি

    আমাদের দেশের টিকটিকিগুলো খুব একটা বড় হয় না। একটু বড় সাইজের টিকটিকি দেখলে অনেকেই ভয় পান। আর একটা টিকটিকি যদি পাঁচ ফুট লম্বা হয় তাহলে কি অবস্থা হতে পারে একবার ভেবে দেখুন। অনেকেই হয়তো নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারবেন না অথবা এটিকে কুমির ভেবে ভুল করবেন।

    কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্যি এমন একটি দৈত্যাকার টিকটিকির দেখা মিলেছে সমপ্রতি অস্ট্রেলিয়ায়। দেশটির নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি বাড়ির দেয়ালে ঘুরে বেড়াচ্ছিলো টিকটিকিটি।

    বন্যপ্রাণি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই ধরনের টিকটিকিকে লেস মনিটর অথবা লেস গোয়ানাও বলা হয়। এরা অনেক সময় ৬ ফুট পর্যন্তও লম্বা হতে পারে আর ওজন হতে পারে ২০ কেজি পর্যন্ত। ইরিক হলান্ড নামের ঐ ব্যক্তি তার বাড়ির দেয়ালে এটিকে দেখে প্রথমে ভয়ে পালালেও সুযোগ করে ঠিকই এর একটি ছবি তুলেছেন।-

    শুক্র গ্রহের কক্ষপথে সফল ভাবে প্রবেশ করতে সক্ষম হলো আকাৎসুকি

    জাপানের মহাকাশ কেন্দ্র জানিয়েছে তারা নভোযানকে সফল ভাবে শুক্র গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। ৫ বছর আগে ইঞ্জিন সমস্যার কারণে প্রথম দফায় আকাৎসুকি’কে শুক্র গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

    জাপান অ‌্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জেএএক্সএ) বুধবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের এ সফলতার কথা জানায়। কর্মকর্তারা বলেছেন শুক্র গ্রহের জলবায়ু পরিক্রমাকারী আকাৎসুকি পরিকল্পনা মাফিকই কক্ষপথে প্রবেশ করেছে।

    ২০১০ সালে গ্রহটির আবহাওয়া এবং বায়ুমন্ডল সম্পর্কে জানতে নভোযানটিকে উৎক্ষেপণ করা হয়। সে বছরেরই ডিসেম্বরে আকাৎসুকি’র শুক্র গ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করে গ্রহটি সম্পর্কে তথ্য পাঠানোর কথা ছিলো, কিন্তু কক্ষপথে প্রবেশের আগে নভোযানের প্রধান ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।

    ৫ বছর পর এবার জেএএক্সএ’র নিয়ন্ত্রকরা সোমবার সকালে ৪টি ছোট ছোট রকেট থ্রাস্টার ব্যবহার করেন। দ্বিতীয় দফা প্রচেষ্টা নভোযানটিকে কক্ষপথে স্থাপন করতে সক্ষম হয়।

    নিয়ন্ত্রকরা আগেই নিশ্চিত করেছিলেন রকেট থ্রাস্টার গুলো ২০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে কাজ করে। বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় যে নভোযানটি কক্ষপথে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে।

    এই প্রথম জাপানের কোনো নভোযান পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হলো।

    একই সাথে দ্বিতীয়বারের মতো জাপানের কোনো নভোযান প্রথম দফা বিফল হওয়ার পরও পুনরায় তা সফলতার মুখ দেখলো। ২০১০ সালে হায়াবুসা ইতোকাওয়া গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা নিয়ে ৭ বছর পর পৃথিবীতে ফিরে আসে। সে নভোযানটিতেও যান্ত্রিক গোলোযোগ দেখা দেয়ায় নিয়ন্ত্রকরা মাঝে নভোযানটির কোনো সাড়া পাচ্ছিলেন না।