• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • নিজে ঘুমিয়ে বিশ্বকে জাগিয়ে গেল আয়লান

    মানবাধিকার গোষ্ঠি ও স্বেচ্ছসেবী প্রতিষ্ঠানসমুহ আন্তর্জাতিক শরণার্থী দিবসে অভিবাসী শরণার্থীদের বিশেষ ভাবে স্মরণ করেছে। অন্যদেশে আশ্রয় লাভের জন্য যাওয়ার পথে যে হাজার হাজার শরণার্থী ও অভিবাসী প্রতিকূল পরিবেশে জীবন হারিয়েছে গতকাল তাদের স্মরণ করা হয়। তারা ২০১৫ সালকে অভিবাসীদের জন্য সব চেয়ে প্রতিকূল ও দুঃখবহ বছর বলে উল্লেখ করেন। শরণার্থীদের সেই দুর্ভোগের ছবি দেখে ঠাঁয় দাঁড়িয়েই থাকতে হবে সকলকেই। পলক পড়বে না চোখে। যেমন, সমুদ্র সৈকতে ‘ঘুমিয়ে’ ছিল আয়লান। সমুদ্র সৈকতে শীতল হাওয়ায় ওর পাশে কেউ ছিল না। মায়ের কোলের নিস্তব্ধতা, নিরাপত্তা সব কিছু ছাপিয়ে আয়লান গোটা বিশ্বের ঘুমিয়ে থাকা আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত। ওই ফুটফুটে শিশুটা গোটা বিশ্বের ঘুম ভাঙিয়েছে, নিজে নিদ্রামগ্ন থেকেই। সমুদ্রের ঢেউ ওকে স্পর্শ করতে ভয় পেয়েছে। ভয় হয়েছিল সেনারও। ঘুমিয়ে থাকা আয়লানকে কোলে নিতে হাত কেঁপেছিল তার। বন্দুক ধরতে, বুলেটে বুক ঝাঁঝরা করতেও যার ভয় হত না সে ভয় পেয়েছিল আয়লানের নিথর দেহটাকে সমুদ্র সৈকত থেকে তুলে আনতে। পৃথিবীর চোখে পানি ছিল সেদিন। স্রষ্টাও সেদিন বলেছিলেন গোটা পৃথিবী যাকে আশ্রয় দিতে পারল না, তার আশ্রয় শুধুু মৃত্যুর কোলে। গতকাল জাতিসংঘ ওয়েবসাইটে সংস্থার সেক্রেটারি জেনারেল বান কি মুন বলেছেন, ২০১৫ সাল হলো এমন একটি বছর যাকে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও অভিবাসী ট্র্যাজেডির বছর হিসেবে মনে রাখতে হবে। তিনি বলেছেন, এই বছরে কমপক্ষে ৫ হাজার নরনারী ও শিশু শরণার্থী তাদের জীবন হারিয়েছেন, তারা দেশত্যাগী হয়েছিলেন সংরক্ষিত ও অপেক্ষাকৃত ভালো জীবনের জন্য কিন্তু তা তারা পায়নি তারা পেয়েছে মৃত্যুর স্বাদ। এ ছাড়া ১০ হাজারের মত মানবসন্তান লাঞ্ছিত হয়েছেন মানবপাচারকারীদের দুর্ব্যবহারে। বান কি মুন আরো বলেছেন, লাখ লাখ সাধারণ মানুষ শিকারে পরিণত হয়েছে। এছাড়া তারা বিদেশীদের উপর ভয় ও ঘৃণাদ্বারা আক্রান্ত হন। তিনি অভিবাসীদের নিরাপত্তা বিধানের আহ্বান জানান। আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস পালনের মুহূর্তে তুলে ধরা হয় অভিবাসী শরণার্থীদের দুর্ভোগের বিষয়টিকে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা বা আইওএম জানিয়েছে, ২০১৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশত্যাগী অভিবাসীদের মৃত্যু কিংবা নিখোঁজের সংখ্যা ৩ হাজার ৬৯৫ জন। আর বিষয়টি সারা বিশ্বের মানুষের কাছে সমান ভাব প্রতিভাত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষ্যে আইওএম একটি প্রচার অভিযানের আয়োজন করে সেটি হলো, ‘আমি শরণার্থী’। প্রচার অভিযানে শরণার্থীরা তাদের নিজ নিজ জীবনে কঠিন ও দুঃখবহ অবস্থার কথা বর্ণনা করেন।

    নানকাই খাদ থেকে সৃষ্ট দীর্ঘস্থায়ী, শক্তিশালী ভূমিকম্প জাপানের তিনটি মেট্রোপলিটান এলাকাতে আঘাত করতে পারে

    জাপানের প্রশান্ত মহাসাগর উপকূলের নিকট নানকাই খাদ থেকে সৃষ্ট বড় ভূমিকম্প জাপানের তিনটি বড় মেট্রোপলিটান এলাকাতে বড় ও দীর্ঘস্থায়ী কম্পনের সৃষ্টি করতে পারে। সুউচ্চ ভবন গুলো সজোরে দোল খেতে পারে বলে বৃহস্পতিবার সরকারের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

    মন্ত্রীপরিষদ কার্যালয়ের একটি প্যানেলের প্রতিবেদন অনুসারে টোকিও, নাগোয়া এবং ওসাকা’র উপকূলবর্তী এলাকার নরম মাটির উপর নির্মিত সুউচ্চ ভবন গুলো নানকাই খাদ থেকে সৃষ্টি বড় ভূমিকম্পে ভূমির সচলতায় বিশেষ ভাবে অরক্ষিত।

    ভবন ধসে পড়ার ঝুঁকি বেশ কম, কিন্তু ছাদ ভেঙে যাওয়ার কারণে মানুষ পড়ে গিয়ে কিম্বা লিফটে আটকা পড়ে আহত হতে পারেন। ভূমিকম্পের উৎসস্থলের নিকটবর্তী এলাকা গুলোতে সুনামি আঘাত হানতে পারে এবং কাঠের বাড়ি গুলো বিধ্বস্ত হতে পারে। সাথে বিভিন্ন ধরনের অগ্নিকান্ডের ঘটনাও ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে, প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

    প্যানেল ভবন গুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান এবং সেগুলোতে অবস্থান করা ভাড়াটিয়াদেরকে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা যাচাই করে প্রতিরক্ষামূলক পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন। তারা বলেছেন জরুরি ত্রান সহায়তা এবং দমকলবাহিনীর সাহায্যও না পাওয়া যেতে পারে -এসব বিবেচনা করেই পরিকল্পনা করতে বলেছে।

    প্রতিবেদন প্রস্তুতের ক্ষেত্রে নানকাই খাদ অঞ্চলে বিগত ৫টি বড় ভূমিকম্পের কথা বিবেচনায় আনা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ১৭০৭ সালে ৮.৬ মাত্রার হোয়েই ভূমিকম্প এবং ৮.০ মাত্রার শোয়া নানকাই ভূমিকম্প, এ ছাড়াও পশিম জাপানের কিইই উপদ্বীপে ৯ এর কাছাকাছি মাত্রার ভূমিকম্প।

    মহান বিজয় দিবস ২০১৫­

    Posted by admin on December 18
    Posted in Uncategorized 

    মহান বিজয় দিবস ২০১৫­

    আগামী ­২৭শে ডিসেম্বর ২০১৫ রবিবার­ ­আকাবানে­ ­বুনকা সেন্টা­রে­ ­(­ ­ভিভিও হল­ )­ ­৪৪তম­ ­মহান­ ­বিজয় দিবস ­উদযাপন উপলক্ষে­ ­এক আলোচনা সভা­, ­মনোজ্ঞ­ ­সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান­ এবং নৈশভোজ­ এর­ ­আয়োজন করা হয়েছে­।­ ­উক্ত অনুষ্ঠানে আপনাদের­ ­উপস্থিতি কামনা করছি­।­ ­

    অনুষ্ঠান­ ­:­ ­বিকাল ৩.৩০- রাত্র ৮.৩০­
    বাংলাদেশ­ ­থেকে আগত শিল্পী­ ­ – ­ ­সাবরিনা ও মামুন­ ­
    এবং সহযোগিতায়­- ­উত্তরণ শিল্পী­ ­গোষ্ঠী­।­ ­
    Dinner­ ­Menu­ ­: ­Rice / Salad/ 3 types of Bhorta / Beef C­urry/ Chicken Roast / Dal,

    Dessert ­: Jilapi­

    স্থান :­ Akabane Bunka Kaikan ( Viveo Building )­
    Tokyo -to , kita-Ku Akabane Nishi 1-6-1­
    Tel : 03-3909-8121­
    আয়োজন­ ­ও­ ­পরিচালনায়­ ­
    বাংলাদেশ কমিউনিটি­ ­জাপান­।­ ­
    এবারের স্লোগান: বদলে যাও সমাজ
    রুখে দাও সকল অন্যায়. সবাই মিলে গাই
    বিজয়ের গান

    জাপানে বিবাহিত জুটির নাম পরিবর্তন বিষয়ক আপিল খারিজ

    জাপানে বিবাহিত জুটির নাম পরিবর্তন বিষয়ক একটি আবেদন খারিজ করে দিয়েছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। গতকাল বুধবার আদালত জানিয়েছে বিবাহিত জুটিদের অবশ্যই নামের শেষাংশে একজনের নাম ব্যবহার করতে হবে।
    এর আগে পাঁচজন বাদী মেয়েদের কুমারী নাম বিয়ের পরেও রেখে দেয়ার আবেদন জানিয়ে একটি আবেদন করেছিল। ১৯ শতকের যে আইনটি সুপ্রিম কোর্ট সমর্থন করেছে তাতে অবশ্য উল্লেখ নেই পুরুষ না স্ত্রী সঙ্গীর নাম অনুযায়ী নাম পরিবর্তন করতে হবে। তবে জাপানের বেশিরভাগ নারীই স্বামীর নামের শেষাংশটি গ্রহণ করে থাকে।
    এদিকে একটি পৃথক রায়ে জাপানে তালাকপ্রাপ্ত নারীর কমপক্ষে ছয় মাস বিবাহ না করার নিষেধাজ্ঞাকে অসাংবিধানিক বলে রায় দেয়া হয়েছে। এই নিষেধাজ্ঞাকে ১০০ দিনে কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
    নারী, লিঙ্গ সমতা বিশেষজ্ঞ এমনকি জাতিসংঘ কমিটিও নারীদের কুমারী নাম বিবাহের পরে পরিবর্তনের রীতিকে পুরোনো ও বৈষম্যসূচক বলে মনে করে। এই মামলার বাদীদের একজন কিয়োকো সুকোমাতো ‍সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরে কান্নায় ভেঙে পড়ে বলেন, আমি অনেক কষ্ট পেয়েছি। আমার নামই আমার পরিচিতি।

    উন্নত দেশগুলোর মধ্যে একমাত্র জাপানই বিয়ের নিবন্ধনের পর থেকেই জুটিদের শেষাংশ পরিবর্তন করতে হয়। বিশেষ করে কর্মজীবী নারীদের জন্য এটা বিব্রতকর। জাপান উইমেন ইউনিভার্সিটির ইন্সটিটিউট ফর উইমেন অ্যান্ড ক্যারিয়ারের পরিচালক মাচিকো ওসাওয়া বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে একজন নারী কর্পোরেশনে নিজের অবস্থান তৈরি করেছে। এবং আপনি বিয়ে করার পরে হঠাৎ করে আপনার নাম পরিবর্তন করতে হবে।  উল্লেখ্য, জাপানে নারীদের ৬৫ শতাংশ কর্মজীবী যা উন্নত দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন।

    জাপান ড্রাগ প্রতিরোধী ব্যাকটেরিয়া নিয়ে কর্ম পরিকল্পনা তৈরি করছে

    জাপানের কর্মকর্তারা একাধিক ঔষধ প্রতিরোধী ব্যকটেরিয়া সংক্রমণের হুমকি মোকাবেলায় একটি টাস্কফোর্স গঠন করবে।

    আমেরিয়া ও ইউরোপের মেডিকেল কেন্দ্র গুলো একাধিক ঔষধকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম ব্যকটেরিয়ার বিস্তার নতিভুক্ত করেছে।

    রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা হ্রাস পাওয়ার সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এই ব্যকটেরিয়ার সংক্রমণে কারো কারো মৃত্যুও হয়েছে।

    ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন সতর্ক করে দিয়ে বলেছে খুব বেশি মাত্রায় অ‌্যান্টিবায়টিক ব্যবহারের ফলে এই সমস্যা আরো প্রকটাকার ধারন করতে পারে।

    কর্মকর্তারা জাপানেও এ ধরনের ব্যকটেরিয়ার অস্তিত্বের কথা জেনেছেন। বিদেশ থেকে চিকিৎসা নিয়ে আসা রোগীরা এ সব ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট। বিদেশ থেকে জীবানুর বাহক হয়ে তারা দেশে ছড়িয়েছেন।

    স্বাস্থ্য, কৃষি ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এখন প্রথমবারের মতো নিজেরাই একটি টিম গঠন করেছেন। তারা একাধিক ড্রাগ-প্রতিরোধী জীবাণুর সংক্রমণ এড়াতে কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন করবেন।

    জেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো

    শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল আমাদের হৃদপিণ্ড বা হার্ট। হার্টের কোনও সমস্যা হলে তা আগে থেকে বোঝা যায়। আগে থেকেই জানা থাকলে খুব সহজেই হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যা এড়ানো যেতে পারে। এবার জেনে নেয়া যাক কি কি লক্ষণ দেখে বুঝবেন যে আপনার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
    বুকে ব্যথা: হার্ট অ্যাটাকের সবচেয়ে বড় লক্ষণ হলো বুকের বামদিকে মাঝে মাঝেই ব্যথা হওয়া। বুকে ব্যথা হলে বিষয়টি কখনো এড়িয়ে যাবেন না। মাঝেমাঝেই বুকে ব্যথা হলে দেরি না করে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন।
    হাতে ব্যথা: হার্ট অ্যাটাকের আগে হাতে ব্যথা হয়। সাধারণত বাম হাতে ব্যথা হয়। তবে ডান হাতেও ব্যথা হতে পারে। এছাড়া বুকের ব্যথা হাতে প্রসারিত হতে পারে।
    হাত-পা ফুলে যাওয়া: হাত-পা মাঝেমধ্যেই ফুলে যায় আপনার? এমনটা খেয়াল করলে দেরি না করে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন। এটি হৃদপিণ্ডের সমস্যার একটি লক্ষণ। হৃদপিণ্ডে সমস্যা হলে স্বাভাবিক রক্তচলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়, ফলে হাত-পা ফুলে যায়।
    ঘুম ঘুম ভাব: ভালো ঘুম হওয়া সত্ত্বেও কোনো কারণ ছাড়াই আপনার যদি সারাক্ষণ ঝিমুনি পায় তাহলে বুঝবেন হার্টে সমস্যা রয়েছে।
    অনিয়মিত হৃদস্পন্দন: যদি আপনার মনে হয় হৃদস্পন্দন অনিয়মিত হয়ে পড়েছে, তাহলে সতর্ক হোন। হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক লক্ষণগুলির একটি এটি।
    প্রচুর পরিমাণে ঘেমে যাওয়া: পাখার নিচে বসেও যদি দেখেন যে আপনি একেবারে ঘেমে যাচ্ছেন তাহলে বুঝবেন সমস্যা গরম থেকে নয়, হূদযন্ত্রে হয়েছে।
    নাক ডাকা: নাক ডাকার সঙ্গে হার্ট অ্যাটাকের কোনও সরাসরি সম্পর্ক নেই। তবে ঘুমের মধ্যে অনেক নাক ডাকলে বুঝবেন আপনার নিদ্রাহীনতার সমস্যা হচ্ছে। এর ফলে হার্টে অত্যধিক চাপ পড়ে। ফলে হৃদযন্ত্রের সমস্যা বাড়তে পারে।

    ক্রমাগত কাশি: বহুদিন ধরে যদি কাশির সমস্যা থাকে তাহলে সাবধান হোন। দেরি না করে চিকিত্সকের পরামর্শ নিন। কারণ ক্রমাগত কাশি হার্টের সমস্যা বয়ে আনতে পারে।

    এনআরবি জাপান পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

    গত ১৩ ডিসেম্বর রোববার সন্ধ্যে ৬টায় টোকিও’র আকাবানে কাইকানে এক আনুষ্ঠানিক সভার মাধ্যমে অনাবাসিক বাংলাদেশিদের সংগঠন এনআরপি জাপান’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এনআরবি গঠনের এক বছর পূর্তির এই আয়োজনে জাপানের বিভিন্ন স্থান থেকে প্রবাসীরা অংশগ্রহণ করেন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, সংগঠনের আহ্বায়ক মোঃ শহীদুর রহমান খাঁন হিরো।
    আলোচনা পর্বে বক্তব্য রাখেন, কাজী মাহফুজুল হক লাল, সলিমুল্লাহ কাজল, জাকির হোসেন জোয়ার্দার, মিজানুর রহমান, মীর মোঃ মোহসিন, আকিয়ামা রজার, খন্দকার নাজিবুর রহমান।

    শহীদুর রহমান খাঁন হিরো তার সভাপতির বক্তব্যে বলেন, এই সংগঠন (এনআরবি জাপান) ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ও জাপানের কাকেহাসি (সেতুবন্ধন) হিসেবে কাজ করবে এবং বাংলাদেশ ও জাপান সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে প্রবাসী বাংলাদেশি ভাই-বোন ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যে কাজ করে যাবে।

    আলোচনা পর্বের শেষে উপস্থিত সদস্যদের সম্মতিক্রমে মোঃ শহীদুর রহমান খাঁন হিরো’কে সভাপতি এবং মীর মোঃ মোহসিন’কে সাধারণ সম্পাদক করে ৪৫ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি ঘোষণা করা হয়।

    সভাশেষে সবাইকে সুস্বাদু নৈশ ভোজে আপ্যায়িত করা হয়।

    অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন, নাবি উল্লাহ আসিফ এবং তাকে সহযোগিতা করেন মোঃ হাফিজুল আলম বাবুল।

    নভোচারী ইউই পৃথিবীতে ফিরে আসলেন

    জাপানের নভোচারী কিমিয়া ইউই এবং আমেরিকা ও রাশিয়ার দুই ক্রু আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে তাদের মিশন শেষ করে পৃথিবীতে ফিরে এসেছেন।

    রাশিয়ার সুয়েজ মহাকাশ যান শুক্রবার আন্তর্জাতিক মান সময় ৯টা ৪৯ মিনিটে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন ত্যাগ করে। সুযেজ দুপুর ১টা ১০ মিনিটে কাজাখস্তানে অবতরণ করে।

    ভূমিতে অবতরণ করার পর ইউই জাপানের মহাকাশ কেন্দ্র জেএএক্সএ’র কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলেন। তিনি জানান, মহাকাশ অনেক চমৎকার কিন্তু পৃথিবী এবং পৃথিবীর শীতল হাওয়া আরো চমৎকার অনুভূতি দিচ্ছে।

    জেএএক্সএ কর্মকর্তারা বলেছেন ইউই শারীরিক ভাবে ভালো আছেন। সাবেক এয়ার সেলফ ডিফেন্স ফোর্স’র পাইলট ইউই জুলাই মাস থেকে মহাকাশ স্টেশনে অবস্থান করছিলেন।

    গত অগাষ্টে জাপানের মানববিহীন কার্গো কোউনোতোরি ৫ মহাকাশ স্টেশনে ভিড়লে ইউই রোবোটিক হাত ব্যবহার করে সেটিকে নোঙর করতে ও সেখান থেকে পণ্য সংগ্রহ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।

    কার্গোর ভেতর ছিলো কিছু জরুরি সরবরাহ যেগুলো একটি দুর্ঘটনার কারণে আমেরিকান মহাকাশ যান গত জুনে স্টেশনে পাঠাতে পারেনি।

    সিদ্ধ ডিম খান, তবে হাফবয়েল নয়

    আমাদের একটি পছন্দের খাবার হলো ডিম। অনেকের খাবার তালিকায় সকাল বেলা নয়তো রাতের বেলা ডিম থাকবেই। কোলেস্টেরলের ভয়ে প্রতিদিন ডিম খাওয়া থেকে কেউ কেউ বিরত থাকেন। পেটের ভয়ে গরমের দিনে অনেকে ডিম খেতে চান না, খেলেও বড়জোর ডিমের সাদা অংশ। তবে শীতের দিনে নির্ভয়ে ডিম খেতে পারেন।
    ক্লিনিক্যাল ডায়েটেশিয়ান অর্পিতা ঘোষ জানাচ্ছেন, ‘এ সব ভয় একেবারেই অমূলক। সব থেকে ভাল প্রোটিনের উৎস ডিম। এতে নয়টি প্রয়োজনীয় অ্যামাইনো অ্যাসিড সঠিক মাত্রায় থাকে। ডিমের সাদা অংশে অ্যালবুমিন নামের প্রোটিনটি ভাল মতো থাকে। নিয়মিত মাছ-মাংস না খেলে অবশ্যই ডিম খাওয়া দরকার। ‘
    ডিমের কুসুমে কোলেস্টেরল (১৫০-২০০ মিগ্রা) যথেষ্ট থাকলেও ভয় নেই। কারণ সেই কোলেস্টেরল রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রাকে বাড়ায় না। উল্টে ডিমের লেসিথিন নামের যৌগটি কোলেস্টেরলকে কোষে নিয়ে গিয়ে শক্তি তৈরি করে। সুতরাং শক্তির উৎসও বটে ডিম।
    ডিম রান্না করতে কম তেল লাগে। যেটা মাছ-মাংসের ক্ষেত্রে হয় না। দরকারে সেদ্ধও খাওয়া যায়। হজম হয় না বলে ডিমের যে বদনাম আছে, তা মোটেই ঠিক নয়। ডিম ঝটপট হজম হয়ে যায়।
    ডিমের ক্ষতিকারক কিছু দিকও জানতে হবে। ডিমের খোলায় ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ছিদ্র থাকে। ডিম বেরোয় পাখির মল বেরোনোর রাস্তা দিয়ে। ছিদ্র দিয়ে ব্যাকটেরিয়া ডিমে ঢুকে পড়ে। তাই ডিম কখনওই কাঁচা বা অর্ধসেদ্ধ খাওয়া উচিত নয়। খেলে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়া পেটের পীড়া তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে বর্ষাকাল বা গরমের সময়।
    মুরগির ডিম বা হাঁসের ডিম দুটোই খাওয়া যায়। কিন্তু হাঁসের ডিম খাওয়ার সময় সেটি হার্ড বয়েল (অন্তত আধ ঘণ্টা সেদ্ধ) করে খাওয়া দরকার।

    তার বক্তব্যে হীনম্মন্যতা প্রকাশ : হাসান রুহানি মনে ইসলামবিদ্বেষ পোষণ করলেও মধ্যপ্রাচ্যেই ব্যবসা ট্রাম্পের

    মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের প্রসিডেন্ট হতে চান। তাই মুখে ইসলাম ও মুসলমান বিদ্বেষ ছড়িয়ে বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় তুলেছেন। প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে হোয়াইট হাউস বলেছে, তিনি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা হারিয়েছেন। ডেভিড ক্যামেরন বলেছেন, তার এ ধরনের মন্তব্য সম্পূর্ণরূপে বিভেদ সৃষ্টিকারী, অকেজো এবং ভুল। বার্তাসংস্থা এএফপির এক বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের এসব বিতর্কিত বক্তব্য পরিকল্পনামাফিক ও ইচ্ছাকৃত। মনোয়নপ্রাপ্তিতে নির্বাচনের প্রাথমিক ধাপে তিনি এতে সফলতাও পেতে পারেন। ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ট্রাম্পের বক্তব্যে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, এর মধ্যদিয়ে তার হীনম্মন্যতা প্রকাশ পেয়েছে। তিনি কৌশগতভাবে তার দেশে এবং দেশের বাইরে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন। ওয়াশিংটন পোস্টকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, যা-ই ঘটে যাক, আমি নির্বাচন থেকে সরছি না। অপরদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন ৩৫ হাজারের বেশি ব্রিটিশ। তারা এরই মধ্যে অনলাইনে একটি পিটিশনে সই করেছেন। ওই পিটিশনে ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ব্রিটেনে নিষিদ্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে সরকারের কাছে। মজার ব্যাপার হলো চরম ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব ধারণকারী এই ধনকুবেরের ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি বড় অংশই মুসলিম প্রধান আরব আমিরাত ও তুরস্কে পরিচালিত হয়। তিনি আরব আমিরাতে পরিচালিত ট্রাম্প অর্গানাইজেশন ট্রাম্পের মালিকানাধীন একটি রিয়েল এস্টেট কোম্পানির স্বত্বাধিকারী। এছাড়া তুরস্কে রয়েছে ট্রাম্প টাওয়ার ইস্তাম্বুল ডেভেলপমেন্টস, আজারবাইজানের বাকুতে রয়েছে ট্রাম্প হোটেল এন্ড টাওয়ার্স। আবুধাবী, দুবাই,কাতার, সউদি আরবে রয়েছে তার বহুমুখী ব্যবসা। আমিরাতের শীর্ষস্থানীয় একটি ডেভেলপার কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপে ব্যবসা করছে ট্রাম্পের কোম্পানি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম নিষিদ্ধ করার ট্রাম্পের প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে ট্রাম্প অর্গানাইজেশনের ব্যবসায়িক মিত্র দুবাইয়ের দামাক প্রোপার্টিজের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট নায়াল ম্যাকলোগলিন বলেন, ট্রাম্পের রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত ব্যাপারে আমরা আগ্রহী নই। তার সাথে আমাদের ব্যবসায়িক সম্পর্ক। তিনি যে মন্তব্য করেছেন তা নিয়ে আমাদের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। ট্রাম্পের মন্তব্যে গোটা বিশ্বেই আলোড়ন তৈরি হলেও আরব আমিরাতে ট্রাম্পের ব্যবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত আছে। আরো একটি মুসলিম প্রধান দেশ তুরস্কেও ট্রাম্পের ব্যবসা আছে। তুরস্কে ট্রাম্পের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ট্রাম্প টাওয়ারও বরাবরের মতো চালু আছে। সিসলি জেলাতে অবস্থিত ইস্তাম্বুল ভিত্তিক আবাসিক ও অফিস টাওয়ার ট্রাম্পের বিতর্কিত বক্তব্য নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। ট্রাম্পের মেয়ে ও পারিবারিক ব্যবসার একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইভানকা জানিয়েছেন, ট্রাম্প তার ব্যবসার পরিধি কাতার, সউদি আরবের মতো মুসলিম প্রধান দেশগুলোতেও ছড়িয়ে দিতে চান। এ ব্যাপারে কাউন্সিল অন আমেরিকান রিলেশনস (কেয়ার) এর মুখপাত্র ইবরাহিম হুপার বলেন, তিনি মুসলিম দেশ থেকে টাকা বানাতে পারলে খুব খুশি হন আবার তাদেরকেই আক্রমণ করেন সম্ভাব্য সবচেয়ে জঘন্য ভাষায়। ট্রাম্পের এই দ্বিমুখী নীতির কারণ আমার বোধগম্য নয়’। তার বিরুদ্ধে কোনো আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা জিজ্ঞাসা করলে হুপার বলেন, আমার মনে হয় না এটা তাকে কোনো বার্তা দিতে পারবে।

    বছর অপেক্ষার পর রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন নাকচ করে দেয়া হলো এক বাংলাদেশির

     ইমিগ্রেশন ডিটেনশন সেন্টারে আবু সাইদ শেখ নামে এক বাংলাদেশি হঠাৎই একদিন সকালে ফোন পেলেন তাকে দেশের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতে হবে। ৯ বছর ধরে রাজনৈতিক আশ্রয়ের সন্ধানে ছিলেন তিনি, অবশেষে তাকে দেশে পাঠানো হয়।

    তিনি সহ আরো ২২ মেয়াদোত্তীর্ণ (ওভারস্টে) বাংলাদেশিকে দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়, এদের মধ্যে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থীরাও ছিলেন। নভেম্বরের ২৫ তারিখ জাপানের বিচার মন্ত্রণালয় একটি বিমান ভাড়া করে তাদেরকে দেশে পাঠায়।

    আওয়ামী লীগ কর্মী শেখ জানান, ২০০২ সালে তার বিরুদ্ধে পুলিশের উপর হামলা ও জনসম্পত্তির ক্ষতিসাধানের একটি মামলা করা হয়। তিনি দাবি করেন সেটি ছিলো রাজনৈতিক ভাবে হয়রানির উদ্দেশ্যে দায়ের করা। তিনি এখন নিজের নিরাপত্তা নিয়ে শংকিত, তাকে যে কোনো সময় গ্রেপ্তার করা হতে পারে।

    ২০০৯ সালে তার মামলা ঢাকার বিশেষ ট্রাইবুনালে আনা হয়। কিন্তু সে সময় দেশে স্বশরীরে উপস্থিত না থাকার কারণে এখন তার মাথার উপর ঝুলছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা।

    রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করে শেখ ফুজি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ, সুবারু কারস ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। অবৈধ ভাবে কাজ করেছেন কিন্তু রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করার কারণে এতোদিন ডিপোর্টের হাত থেকে সুরক্ষিত ছিলেন।

    জাপানে শরণার্থীর আবেদন গৃহীত হওয়ার ঘটনা ইকনোমিক কোঅপারেশন এন্ড ডেভেলাপমেন্ট ভুক্ত দেশ গুলোর মধ্যে সর্বনিম্নে। গত বছর ৫০০০ আবেদনের মধ্যে জাপান মাত্র ১১ জনকে শরণার্থীর মর্যাদা দেয়।

    শেখ ২০০৩ সালে জাপানে আসেন, এরপর তার ভিসার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলেও তিনি আর দেশে ফিরে যাননি। তাকে এবং আরো ২১ জন বাংলাদেশিকে সম্প্রতি দেশে পাঠানো হয়েছে।

    বিচার মন্ত্রণালয়ের সূত্র মতে জাপান সম্প্রতি ভাড়া করা বিমানে ২৬ জন শ্রীলংকান, ৬ ভিয়েতনামি, ৭৪ জন ফিলিপিনো এবং ৪৬ জন থাই নাগরিককে দেশে পাঠিয়েছে।

    পাঁচ ফুট লম্বা টিকটিকি

    আমাদের দেশের টিকটিকিগুলো খুব একটা বড় হয় না। একটু বড় সাইজের টিকটিকি দেখলে অনেকেই ভয় পান। আর একটা টিকটিকি যদি পাঁচ ফুট লম্বা হয় তাহলে কি অবস্থা হতে পারে একবার ভেবে দেখুন। অনেকেই হয়তো নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারবেন না অথবা এটিকে কুমির ভেবে ভুল করবেন।

    কিন্তু আশ্চর্য হলেও সত্যি এমন একটি দৈত্যাকার টিকটিকির দেখা মিলেছে সমপ্রতি অস্ট্রেলিয়ায়। দেশটির নিউ সাউথ ওয়েলসের একটি বাড়ির দেয়ালে ঘুরে বেড়াচ্ছিলো টিকটিকিটি।

    বন্যপ্রাণি বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, এই ধরনের টিকটিকিকে লেস মনিটর অথবা লেস গোয়ানাও বলা হয়। এরা অনেক সময় ৬ ফুট পর্যন্তও লম্বা হতে পারে আর ওজন হতে পারে ২০ কেজি পর্যন্ত। ইরিক হলান্ড নামের ঐ ব্যক্তি তার বাড়ির দেয়ালে এটিকে দেখে প্রথমে ভয়ে পালালেও সুযোগ করে ঠিকই এর একটি ছবি তুলেছেন।-

    শুক্র গ্রহের কক্ষপথে সফল ভাবে প্রবেশ করতে সক্ষম হলো আকাৎসুকি

    জাপানের মহাকাশ কেন্দ্র জানিয়েছে তারা নভোযানকে সফল ভাবে শুক্র গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। ৫ বছর আগে ইঞ্জিন সমস্যার কারণে প্রথম দফায় আকাৎসুকি’কে শুক্র গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি।

    জাপান অ‌্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জেএএক্সএ) বুধবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের এ সফলতার কথা জানায়। কর্মকর্তারা বলেছেন শুক্র গ্রহের জলবায়ু পরিক্রমাকারী আকাৎসুকি পরিকল্পনা মাফিকই কক্ষপথে প্রবেশ করেছে।

    ২০১০ সালে গ্রহটির আবহাওয়া এবং বায়ুমন্ডল সম্পর্কে জানতে নভোযানটিকে উৎক্ষেপণ করা হয়। সে বছরেরই ডিসেম্বরে আকাৎসুকি’র শুক্র গ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করে গ্রহটি সম্পর্কে তথ্য পাঠানোর কথা ছিলো, কিন্তু কক্ষপথে প্রবেশের আগে নভোযানের প্রধান ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়।

    ৫ বছর পর এবার জেএএক্সএ’র নিয়ন্ত্রকরা সোমবার সকালে ৪টি ছোট ছোট রকেট থ্রাস্টার ব্যবহার করেন। দ্বিতীয় দফা প্রচেষ্টা নভোযানটিকে কক্ষপথে স্থাপন করতে সক্ষম হয়।

    নিয়ন্ত্রকরা আগেই নিশ্চিত করেছিলেন রকেট থ্রাস্টার গুলো ২০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে কাজ করে। বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয় যে নভোযানটি কক্ষপথে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছে।

    এই প্রথম জাপানের কোনো নভোযান পৃথিবীর বাইরে অন্য কোনো গ্রহের কক্ষপথে স্থাপন করা সম্ভব হলো।

    একই সাথে দ্বিতীয়বারের মতো জাপানের কোনো নভোযান প্রথম দফা বিফল হওয়ার পরও পুনরায় তা সফলতার মুখ দেখলো। ২০১০ সালে হায়াবুসা ইতোকাওয়া গ্রহাণু থেকে ধূলিকণা নিয়ে ৭ বছর পর পৃথিবীতে ফিরে আসে। সে নভোযানটিতেও যান্ত্রিক গোলোযোগ দেখা দেয়ায় নিয়ন্ত্রকরা মাঝে নভোযানটির কোনো সাড়া পাচ্ছিলেন না।

    জাপানের উপকূলে ভৌতিক নৌকা ভেসে আসা অব্যাহত

    জাপানের উপকূলে ভেসে আসা রহস্য ঘেরা নৌকা গুলো নিয়ে কৌতুহল বাড়ছেই। ভাসমান নৌকা গুলোতে মানুষের মাথাবিহীন কঙ্কাল বা পচে যাওয়া মৃতদেহের সন্ধান মেলে।

    গত অক্টোবর থেকে মারাত্মক রকম ক্ষতিগ্রস্ত বা উল্ট যাওয়া এ রকম ১৪টি নৌযান ভেসে এসেছে যে গুলোর ভেতর থেকে অন্ততঃ দু’ডজন মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

    ধারণা করা হয় এগুলো ভেসে আসছে উত্তর কোরিয়া থেকে।

    জাপানের অনেক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের ধারণা তারা দেশ থেকে পালিয়ে আসা উত্তর কোরিয় নাগরিক কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন তারা সম্ভবত হতভাগ্য জেলে যাদেরকে উত্তর কোরিয় সরকার আরো বেশি সংখ্যক মাছ ধরতে গভীর সমুদ্রে পাঠিয়েছিলো।

    “নভেম্বরের ২৩ তারিখ তিনটি মৃতদেহ পাওয়া যায়, এগুলর মধ্যে একটির মাথা যথাস্থানে থাকলেও দু’টি ছিলো মাথাবিহীন” জাপানের উপকূল রক্ষী কর্মকর্তা শুইচি হাশিজুমে বলেন।

    “আমরা যখন জাহাজটিকে উপকূলে টেনে নিয়ে আসি তখন ভেতর ৬টি মাথার খুলি দেখতে পাই” তিনি বলেন।

    মস্তক বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনা ইঙ্গিত করছে সম্ভবতঃ নিহত হওয়ার পরও দীর্ঘ দিন ধরে সাগরে থাকার ফলে দেহের অংশ গুলো ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে।

    উপকূল রক্ষীরা জানিয়েছেন গত ৫ বছর ধরে ২৫০টিরও বেশি এ ধরনের নৌকা ভেসে এসেছে। কিন্তু সম্প্রতি এত অল্প সময়ে এতো গুলো নৌকা ভেসে আসা অস্বাভাবিক।

    টোকিও’র ওয়াসেদা বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ তোশিমিৎসু শিগেমুরা বলেছেন “উত্তর কোরিয়াতে খাদ্য সংকট গুরুতর রূপ ধারণ করায় দেশের নেতা কিম জং-উন গত বছর জেলেদের আরো বেশি করে মাছ ধরে সমস্যা সমাধানের নির্দেশ দেন”।

    সিউলের ইউনিভার্সিটি অফ নর্থ কোরিয়ান স্টাডিজ এর অধ্যাপক ইয়াং মু-জিন, এর সাথে একমত।

    “উত্তর কোরিয়ার প্রায় সকল জেলে সামরিকতন্ত্রের অধিনস্ত এবং তাদেরকে প্রায়ই বড় রকমের মাছ শিকারে দূরবর্তী এলাকায় পাঠান হয়”।

    “সমস্যা হচ্ছে এসব নৌযান গুলো পুরোনো এবং সাগরে যাওয়ার জন্যে তাদের যন্ত্রপাতি দুর্বলভাবে সজ্জিত, সুতরাং যদি জোয়ারের সময় সেগুলোর কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়ে তবে নাজুক এসব নৌকার রক্ষা পাওয়া কঠিন হয়ে ওঠে।”

    “এ সমস্ত পরিস্থিতিতে তাদের জ্বালানি এবং খাবার-দাবার দ্রুত ফুরিয়ে যায়” ইয়াং বলেন।

    মহান বিজয় দিবস ২০১৫­

    আগামী ­২৭শে ডিসেম্বর ২০১৫ রবিবার­ ­আকাবানে­ ­বুনকা সেন্টা­রে­ ­(­ ­ভিভিও হল­ )­ ­৪৪তম­ ­মহান­ ­বিজয় দিবস ­উদযাপন উপলক্ষে­ ­এক আলোচনা সভা­, ­মনোজ্ঞ­ ­সাংস্কৃতি অনুষ্ঠান­ এবং নৈশভোজ­ এর­ ­আয়োজন করা হয়েছে­।­ ­উক্ত অনুষ্ঠানে আপনাদের­ ­উপস্থিতি কামনা করছি­।­ ­
    অনুষ্ঠান­ ­:­ ­বিকাল ৩.৩০- রাত্র ৮.৩০­
    বাংলাদেশ­ ­থেকে আগত শিল্পী­ ­ – ­ ­সাবরিনা ও মামুন­ ­
    এবং সহযোগিতায়­- ­উত্তরণ শিল্পী­ ­গোষ্ঠী­।­ ­
    Dinner­ ­Menu­ ­: ­Rice / Salad/ 3 types of Bhorta / Beef C­urry/ Chicken Roast / Dal,

    Dessert ­: Jilapi­

    স্থান :­ Akabane Bunka Kaikan ( Viveo Building )­
    Tokyo -to , kita-Ku Akabane Nishi 1-6-1­
    Tel : 03-3909-8121­
    আয়োজন­ ­ও­ ­পরিচালনায়­ ­
    বাংলাদেশ কমিউনিটি­ ­জাপান­।­ ­
    এবারের স্লোগান: বদলে যাও সমাজ
    রুখে দাও সকল অন্যায়. সবাই মিলে গাই
    বিজয়ের গান