• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • উন্নয়নশীল দেশগুলোর ঋণ পরিশোধের সময়সীমা বর্ধিত করা হল

    ২০টি প্রধান অর্থনীতির একটি গ্রুপ বা জি-২০, করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে সমস্যায় জর্জরিত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সাহায্য করার লক্ষ্যে একটি ঋণ পরিশোধের সময়সীমার মেয়াদ ছয় মাস পিছিয়ে দেয়ার বিষয়ে সম্মত হয়েছে।

    জি-২০’র অর্থ মন্ত্রীরা এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গর্ভনররা বুধবার ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক বৈঠকে মিলিত হন। ঋণ পরিশোধের সময়সীমার মেয়াদ চলতি বছরের শেষ নাগাদ নির্ধারিত ছিল তবে তা বর্ধিত করার সিদ্ধান্ত নেন তারা।

    আগামী মাসের শেষে নির্ধারিত জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনের প্রাক্কালে ঋণের পরিমাণ কমিয়ে আনার মত বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করার বিষয়েও তারা সম্মত হন।

    এযাবতকাল পর্যন্ত ঋণ লাঘব সংক্রান্ত আলোচনায় চীনের অংশ গ্রহণ ছিল এক প্রতিবন্ধক। সেখানকার সরকারের সাথে সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণের বিস্তারিত নিয়ে কিছুই জানায়নি এবং ঋণ পরিশোধ স্থগিত রাখতে অস্বীকৃতি জানিয়ে এসেছে।

    জাপানের অভ্যন্তরে করোনাভাইরাস প্রতিষেধক টিকা প্রস্তুত করতে ২০২২ সাল হয়ে যেতে পারে

    জাপানি ওষুধ কোম্পানিগুলো আভাস দিয়েছে যে দেশের অভ্যন্তরে নির্মিত করোনাভাইরাস প্রতিষেধক টিকা সম্ভবত ২০২২ সাল নাগাদ বিতরণের জন্য প্রস্তুত হবে।

    নতুন করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে প্রতিষেধক টিকা উন্নয়ন কাজে জড়িত পাঁচটি ওষুধ কোম্পানি বুধবার ইয়োকোহামা শহরে অনুষ্ঠিত এক সিম্পোজিয়ামে অংশ নেয়। জৈবপ্রযুক্তি প্রদর্শনের একটি অংশ ছিল এটি।

    তারা যে টিকা উন্নয়ন করছে তার বৈশিষ্ট্য এবং একাজে কতটা অগ্রগতি অর্জিত হয়েছে তা কোম্পানিগুলো ব্যাখ্যা করে বলে। ওসাকা ভিত্তিক একটি স্টার্ট আপ কোম্পানি, ডিএনএ জিনকে জড়িত করে নতুন এক প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তৈরি টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বা মানবদেহে পরীক্ষা শুরু করেছে। ঐ কোম্পানির একজন মুখপাত্র বলেন, উন্নয়ন কাজ মসৃণ ভাবে এগোলেও ব্যাপক হারে উৎপাদনের জন্য টিকাটি প্রস্তুত করতে ২০২২ সালের দ্বিতীয়ার্ধ হয়ে যেতে পারে।

    প্রধান এক ওষুধ কোম্পানির একজন মুখপাত্র বলেন যে আরএনএ বা রাইবোনিউক্লিক এসিড জিন ব্যবহার করে তার কোম্পানি প্রতিষেধক টিকা উন্নয়ন করছে। যত শিগগিরি সম্ভব টিকা উন্নয়ন করতে পারবে বলে কোম্পানির আশা এবং ২০২২ সালকে তারা লক্ষ্য হিসাবে নির্ধারণ করেছে।

    ওষুধ কোম্পানিগুলো ও চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি সংস্থার একজন মুখপাত্র বলেন যে কার্যকারিতা এবং নিরাপত্তা বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে তারা একই ধরনের দৃষ্টিভঙ্গি পোষন করে থাকে। টিকা জাপানে বা বিদেশে যেখানেই উন্নয়ন করা হোক না কেন পক্ষপাতহীন ভাবে তারা এর যোগ্যতা বিচার করে দেখবে। উল্লেখ্য, ঐ সংস্থা দেশের অভ্যন্তরে তৈরি ওষুধের মূল্যায়ন করে থাকে।