• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • পবিত্র কুরআন সঙ্গে নিয়ে মহাকাশ যাচ্ছেন নভোচারী

    মহাকাশ ভ্রমণে যাচ্ছেন প্রথম কোনো আরব্য যুবক হাজা আল-মানসুরি। তার সফর সঙ্গী হিসেবে থাকছেন নভোচারী জেসিকা মেয়ার ও রাশিয়ান কমান্ডার ওলেগ স্ক্রিপোচকার। এদের মধ্যে হাজা আল-মানসুরি মুসলিম নভোচারী।

    সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রভাবশালী দৈনিক গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রথম মহাকাশ নভোচারী হলেন হাজা আল-মানসুরি। মার্কিন মহাকাশ সংস্থা (নাসা) সাইটের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মহাকাশযান ‘সয়ুজ এমএস ১৫’ -এর মাধ্যমে যাত্রা শুরু হবে। এ মহাকাশ ভ্রমণটি কাজাখিস্তানের বাইকনুর কসমোড্রোম স্পেস বেস থেকে শুরু হওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

    সংযুক্ত আরব আমিরাতের ‘মোহাম্মদ বিন রশিদ স্পেস সেন্টারের’ সহকারী মহাপরিচালক সালেম আল মেরি বলেন, ‘এটিই প্রথম আমাদের মহাকাশ কর্মসূচী। এই মিশনের মাধ্যমে জাতীয় দক্ষতার বিকাশ ঘটে। এটি আমাদের পৃথিবীতে উন্নত জীবনে সহায়তা করবে।’

    তিনি আরো বলেন, ‘প্রায় ২০ বছর ধরে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন (আইএসএস) বিশ্বের ১৮টি দেশ থেকে ২৩০টির বেশি নভোচারী পেয়েছে। আশা করি সংযুক্ত আরব আমিরাত ১৯তম দেশ হবে।’

    প্রতিবেদনে বলা হয়, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন জানিয়েছে, মহাকাশ সফরে ১০ কেজি পণ্য বহন করতে পারবেন হাজা আল-মানসুরি। সে হিসেবে তিনি মহাকাশে নিয়ে যাচ্ছেন পবিত্র কুরআনের একখণ্ড পাণ্ডুলিপি, পারিবারিক ছবি, খাঁটি সিল্কে বোনা সংযুক্ত আরব আমিরাতের পতাকা, ‘কিসাতি’ (আমার গল্প) নামক একটি গ্রন্থ, শায়খ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহায়ানের ছবি এবং ‘আল গাফ’ গাছের ৩০টি বীজ।

    মিয়ানমারে ফিরে আসা রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনে সহায়তা করবে জাপানি দূত

    মিয়ানমারে ফিরে আসা রোহিঙ্গাদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রে সেদেশের সরকারের সাথে সহযোগিতা শুরু করেছে মিয়ানমারে অবস্থিত জাপানি দূতাবাস।

    দু’বছর আগে রোহিঙ্গা জঙ্গিদের উপর একটি সামরিক দমনাভিযান চালানোর ফলে উদ্ভূত সহিংস সংঘাতের পর মিয়ানমারের সংখ্যালঘু ৭ লক্ষেরও অধিক রোহিঙ্গা অধিবাসী নিজেদের বাড়িঘর ছেড়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে যায়।

    মিয়ানমার এবং বাংলাদেশের সরকার শরণার্থীদের ফিরিয়ে নেয়ার জন্য একটি কর্মসূচি নিয়ে সম্মত হলেও এখনও পর্যন্ত কার্যকরভাবে সেটি শুরু করা যায়নি।

    গত এপ্রিল মাস থেকে এপর্যন্ত আনুমানিকভাবে আড়াইশো’রও অধিক রোহিঙ্গা শরণার্থী যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে অনেকটা চুপিসারেই মিয়ানমার ফিরে গেছেন।

    মিয়ানমার ফেরত ঐ সব রোহিঙ্গা অধিবাসীদের বর্তমান অবস্থা তদন্তে সহায়তা করার জন্য জাপানি দূতাবাসের কাছে অনুরোধ জানিয়েছে সেদেশের সরকার।

    গতকাল দেশের উত্তরাংশের রাখাইন রাজ্যের একটি প্রশাসনিক কেন্দ্রে মিয়ানমারে নিযুক্ত জাপানি দূত ইচিরো মারুইয়ামা এবং অন্যান্য কর্মকর্তারা দেশে ফিরে আসা মোট ১২ জন রোহিঙ্গা অধিবাসীর সাক্ষাতকার গ্রহণ করেন।

    ঐ ১২ ব্যক্তি বলেন, তারা তাদের বাড়িঘর হারিয়ে এখন আত্মীয়স্বজনের সাথে অবস্থান করছেন। তারা আরও বলেন যে কৃষিকাজ বা মাছ ধরার মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করার ইচ্ছা তাদের রয়েছে এবং সেক্ষেত্রে পুনরায় হামলার শিকার হওয়ার ভীতি থেকে মুক্ত হয়ে নিজেদের এই প্রত্যাশা পূরণে সহায়তার আহ্বান তারা জানান।

    জাপানি দূত বলেন, এক্ষেত্রে, ঠিক কি ধরণের সহায়তার প্রয়োজন হবে, সেটি সনাক্ত করার পাশাপাশি দূতাবাস মিয়ানমার সরকারকে পরামর্শ দেয়া’সহ সংশ্লিষ্ট জাতিসংঘ এজেন্সিগুলোর সাথে প্রচেষ্টা সমন্বয় করে নিবে।