• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • কফি পান করতে পারবেন নিশ্চিন্তে

    যাদের অনিয়মিত হার্ট বিট হয় তাদের কফি বা ক্যাফেইন সমৃদ্ধ ড্রিংক পান না করা ভালো— এমন পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞগণ। কিন্তু সম্প্রতি এক গবেষণায় বিশেষজ্ঞগণ কফি পানের সঙ্গে হার্ট বিট বা হৃদস্পন্দন বাড়ার কোনো সংশ্রব খুঁজে পাননি। বিশেষজ্ঞগণ এক বছর ধরে ১ হাজার ৩৮৮ জন লোকের ওপর গবেষণা পরিচালনা করেন; যারা প্রতিদিন কফি, চা, চকলেট খেতেন। পাশাপাশি এদের শরীরে ২৪ ঘণ্টার জন্য হল্টার মনিটর লাগিয়ে রাখা হতো যাতে হার্টের স্পন্দন সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যায়।
    গবেষকগণ বলছেন, যাদের গবেষণায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাদের অন্তত শতকরা ৬০ ভাগ প্রতিদিন একাধিক ক্যাফেইনসমৃদ্ধ খাবার খেতেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো যারা নিয়মিত কফি পান করেন এবং যারা কফি বা ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার আহার করেন না তাদের মধ্যে হল্টার মনিটর রিপোর্টে বা ইলেক্ট্রকার্ডিওগ্রাফি রিপোর্টে কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। আর এই রিপোর্টটি প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন জার্নালে।
    এ ব্যাপারে ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিনের সহযোগী অধ্যাপক গবেষণার সিনিয়র অথার ড. গ্রেগরি এম মারকিউস উল্লেখ করেছেন গবেষণায় এমন কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি যা অধিক ক্যাফেইন পানে হার্ট বিট বাড়তে পারে। তবে ড. মারকিউস এটাও বলেন যে, অনেক রোগীর ক্ষেত্রে ক্যাফেইন পান অতিরিক্ত হার্ট বিটের কারণ হতে পারে। তবে এমন যদি হয় তাহলে তাদের অবশ্যই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নেয়া ভালো এই কারণে যে, তারা সত্যিটা বুঝতে পারবেন। তবে তিনি মনে করেন অ্যারিদমিয়া বা অনিয়মিত হার্ট বিট জীবন হরণকারী কোনো রোগ নয়। তবে কয়েক দশক ধরে কফি পান নিয়ে যে নেতিবাচক গবেষণা তথ্য প্রকাশিত হয়েছে তা একটি মাত্র গবেষণায় বদলে যাবে তা মনে হয় না। তাই যাদের হার্ট বিটের সমস্যা আছে অথচ কফি পান করতে চান তাদের অবশ্যই হূদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে চলা উচিত।

    টোকিওর জনসংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে

    ২০১৫ সালে টোকিও ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা গুলোতে জনসংখ্যা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে, সরকারের এক তথ্যে এ কথা জানা যায়।

    রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী তিনটি প্রিফেকচার -সাইতামা, চিবা এবং কানাগাওয়া’তে স্থানান্তরিত হয়ে চলে আসা মানুষ সংখ্যা এসব অঞ্চল ছেড়ে যাওয়া মানুষের তুলনায় বেড়ে গেছে ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৩৫৭ জন।

    বৃহত্তর টোকিও এলাকাতে চলে আসা মানুষের সংখ্যা টানা ২০ বছরের মতো বৃদ্ধি পাওয়া অব্যাহত রয়েছে। ২০১৫ সালের চিত্র ২০১৪ সালের তুলনায় ৯,৯৪৯ জন বেশি।

    অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের প্রেক্ষাপটে টোকিও এলাকায় জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়ছে, মন্ত্রণালয় জানায়।

    রাজধানীর ২৩টি ওয়ার্ডে সব মিলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৬৮,৯১৭ জন।

    কিয়োতো, ওসাকা, হিয়োগো এবং নারা প্রিফেকচারে জনসংখ্যা কমে গেছে ৯,৩৫৪ জন, গিফু, আইচি এবং মিয়ে প্রিফেকচারে জনসংখ্যা কমে গেছে ১,০৯০ জন।

    দেশের ৪৭টি প্রিফেকচারের মধ্যে টোকিও, সাইতামা, কানাগাওয়া, চিবা, আইচি, ফুকুওকা, ওসাকা এবং ওকিনাওয়া প্রিফেকচারে স্থানান্তরিত হয়ে আসা মানুষের সংখ্যা আগের চেয়ে বেড়েছে। অপর দিকে ৩৯টি প্রিফেকচার ছেড়ে মানুষের চলে যাওয়ার সংখ্যা বেড়েছে।