• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • বিশ্ব অর্থনীতি বদলে দিতে পারে জাপানের এক দ্বীপের মাটি

    জাপান একটি যৌগিক আগ্নেয়গিরির দ্বীপমালা। ৬৮৫২টি দ্বীপ নিয়ে গঠিত এই দ্বীপমালা। তবে জাপানের বৃহত্তম চারটি দ্বীপ হোনশু, হোক্কাইদো, ক্যুশু এবং শিকোকু দ্বীপেই রয়েছে জাপানের মোট ভূখণ্ডের ৯৭ ভাগ। অর্থাৎ অন্য দ্বীপগুলোর আয়তন খুবই কম। কিন্তু এবার জাপানের একটি ছোট্ট দ্বীপ নতুন করে ভাবতে বাধ্য করছে বিশ্ববাসীকে।
    কারণ এই দ্বীপের মাটিতে পাওয়া গেছে দুর্লভ ও মূল্যবান খনিজ পদার্থ। এই খনিজ পদার্থের মধ্যে রয়েছে এমন কিছু দুর্লভ খনিজ উপাদান যা ব্যবহৃত হয় স্মার্টফোন, মিসাইল সিস্টেম, রাডারের যন্ত্রপাতি এবং উন্নত প্রযুক্তির যানবাহনে।
    এসব মূল্যবান খনিজের একটি উত্তরিয়াম। ক্যামেরা লেন্স, সুপারকন্ডাকটরস এবং স্মার্টফোন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় এই উত্তরিয়াম। গবেষকরা ধারণা করছেন, ছোট্ট এই দ্বীপে মোট ১৬ মিলিয়ন টন মাটি পাওয়া যেতে পারে। যার প্রতিটা কনাই কিনা  মহামূল্যবান। এ কারণে এই দ্বীপের মাটির অসাধারণ সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তাদের মতে, এই মাটি-ই হতে পারে অন্যতম ‘গেম চেঞ্জার’।
    জাপানের গবেষকদের প্রকাশ করা এই প্রবন্ধে বলা হয়েছে, জাপান উপকূল থেকে ১২০০ কিলোমিটার দূরে এই দ্বীপের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই খনিজের মধ্যে রয়েছে উত্তরিয়াম, ইউরোপিয়াম, টারবিয়াম এবং ডিসপ্রোসিয়াম।
    বিশ্বকে ‘সেমি-ইনফিনিট’ সরবরাহের ক্ষেত্রে এটি হতে পারে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উত্স। যদিও মার্কিন জিওলোজিক্যাল সার্ভের মতে, শোষণযোগ্য আকরিক আমানতগুলো অনেক বেশি কেন্দ্রীভূত থাকার কারণে এটি ঠিক কতটা ব্যবহার পর্যায়ে নিয়ে আসা যাবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যায়। কিন্তু এই ধরনের দুর্লভ খনিজ উপাদানের উত্স পৃথিবীতে খুব কমই রয়েছে।
    ২০১৫ সালের তথ্য অনুযায়ী, প্রযুক্তির জন্য অতি প্রয়োজনীয় দুর্লভ খনিজ উপাদানের শতকরা ৯৫ ভাগই নিয়ন্ত্রণ করে চীন। জাপানের এই খনিজ উত্স চীনের সাথে প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রে জাপানকে দারুণভাবে এগিয়ে দেবে।
    সারা বিশ্বের দুর্লভ খনিজ উপাদানের বাজারকেও বদলে দিতে পারে জাপানের এই দ্বীপের মাটি। স্মার্টফোন, মিসাইল সিস্টেম, রাডারের যন্ত্রপাতি এবং উন্নত প্রযুক্তির এলইডির বাজারে জাপানের এই খনিজ উপাদান বিশ্ব অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।-সিএনএন

    তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনা হবে : প্রধানমন্ত্রী

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও দন্ডিত ব্যক্তি তারেক রহমানকে যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে এনে আদালতের মুখোমুখি করার অঙ্গীকার করেছেন।
    মঙ্গলবার বিকেলে এখানে ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউটে (ওডিআই) ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন গল্প : নীতি, অগ্রগতি ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে মূল বক্তা হিসেবে ভাষণ দেয়ার পর প্রশ্নোত্তর পর্বে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমরা যুক্তরাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলছি এবং অবশ্যই একদিন আমরা তাকে দেশে ফিরিয়ে আনবো। তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।
    তারেক রহমানের মতো একজন দণ্ডিত ব্যক্তিকে আশ্রয় দেয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী যুক্তরাজ্য সরকারেরও সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘যুক্তরাজ্য একটি অবাধ স্বাধীনতার দেশ এবং এটি সত্যি যে, যে কোন ব্যক্তি এখানে আশ্রয় নিতে এবং শরণার্থী হতে পারে। তবে তারেক রহমান অপরাধের কারণে আদালত কর্তৃক একজন দণ্ডিত ব্যক্তি। আমি বুঝতে পারি না, একজন দন্ডিত ব্যক্তিকে কিভাবে যুক্তরাজ্য আশ্রয় দিয়েছে।’
    রোহিঙ্গা ইস্যু প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। তিনি বলেন, প্রতিবেশী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ মিয়ানমারের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণ দেখিয়ে আসছে।
    প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মন্ত্রীরা উভয় দেশ সফর করেছেন। সংকটের সমাধান খুঁজে বের করতে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মিয়ানমারের সকল প্রতিবেশী দেশের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।
    তিনি বলেন, মিয়ানমার রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে আগ্রহ দেখালেও বাস্তবে তারা কিছুই করেনি। তাই আমরা চাচ্ছি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এ ব্যাপারে মিয়ানমারের ওপর আরো চাপ সৃষ্টি করুক। বাসস