• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • তরুণদের লজ্জা দিলেন তিনি

    যুব সম্প্রদায় দুর্বল হলে দেশও দুর্বল হয়ে পড়বে। এই চিন্তাই তাঁকে তাড়িয়ে বেড়াত। তাই ভবিষ্যত প্রজন্মকে বার্তা দিতে ২৩ বছর আগে বাড়ি ছেড়েছেন ভারতের হরিয়ানার বাগিচা সিং।  বর্তমানে তার বয়স ৮১ বছর। কিন্তু বিশ্বাস করতে যে কারো কষ্ট হবে যে, পায়ে হেঁটে ভারত ভ্রমণ করার প্রতিজ্ঞা করে ইতিমধ্যে তিনি অতিক্রম করে ফেলেছেন  ৫ লাখ ৮০ হাজার কিলোমিটার রাস্তা।

    এখানেই শেষ নয়, তিনি তার শক্তির পরীক্ষাতেও লজ্জা দিয়েছেন একঝাঁক তরুণকে। সম্প্রতি পিঠের বিশাল ব্যাগ সামনে রেখে বিশ্রাম করছিলেন তিনি। রাস্তায় দাঁড়িয়ে তা দেখছিলেন এনসিসি নেভি শাখার কয়েকজন তরুণ ক্যাডেট। বাগিচার ব্যাগটি নিয়ে তারা ঠাট্টা করতেই তিনি তাদের বললেন পারলে সেটা তারা তুলে দেখাক। তরুণরা একে একে চেষ্টা করে কেউই ৯০ কেজি ওজনের ব্যাগটি তুলতে পারলেন না। কিন্তু সেই ব্যাগ অনায়াসে পিঠে নিয়ে হাঁটা দেন এই বৃদ্ধ। এরপর তাদের বলেন, লক্ষ্যে অবিচল থাকতে গেলে মনের পাশাপাশি শরীরেও বল লাগে।

    ১৯৯২ সালে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন বাগিচা সিং। সেই শুরু। তারপর থেকে এখনও বাড়ি ফেরেননি। তার অভিমত, তরুণরা ধীরে ধীরে আলস্যকে আলিঙ্গন করে নিজেদের নিঃশেষ করে দিচ্ছে। তাই তাদের সচেতন করতেই তার এই অভিযাত্রা। বাগিচা বর্তমানে হায়দরাবাদে রয়েছেন। ভারত ভ্রমনের পথে তিনি রাত কাটান স্থানীয় কোনো মন্দিরে।

    হিমায়িত মাছ থেকে মাছের পোনা!!

    জাপানের গবেষকরা বলেছেন তারা হিমায়িত মাছের নমুনা থেকে মাছের পোনা পুনরুৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছেন। তারা বলছেন এই প্রক্রিয়া বিপন্ন প্রায় প্রজাতি গুলোর অস্তিত্ব রক্ষায় ভূমিকা রাখতে পারবে।

    টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্র বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের বিজ্ঞানিরা ৩ বছর ধরে হিমায়িত করে রাখা রেইনবো ট্রাউট মাছ হতে জীবন্ত স্টেম সেল তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন।

    তারা অন্য একটি প্রজাতির ট্রাউট মাছের দেহে রেইনবো ট্রাউট মাছ থেকে সংগৃহীত স্টেম কোষকে প্রতিস্থাপন করেন। সেখান থেকে ডিম ও শুক্রাণু উৎপাদিত হয়। এই প্রক্রিয়ায় মৌলিক রেইনবো ট্রাউট মাছের ছানা উৎপাদন করা সম্ভব হয়।

    আগের একটি গবেষণায় দেখা গেছে হিমায়িত মাছের ডিম তাদের প্রজনন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। গবেষণা দলের নেতা গোরো ইয়োশিজাকি বলেন এই প্রক্রিয়ায় বিজ্ঞানিরা “জন্মের টাইম ক্যাপসুল” তৈরি করে ফেলেছেন।

    “ভবিষ্যতের পরিবেশকে মাছের জন্যে আরো বসবাসযোগ্য করতে আমি টাইম ক্যাপসুল নির্মাণ করতে চাই। তিনি বলেন আমি ক্যাপসুলের ঢাকনা খুলে পোনাদেরকে অবমুক্ত করতে চাই।”

    গবেষকরা একই প্রক্রিয়ায় বিরল প্রজাতির স্যামন প্রজাতিকে সংরক্ষণের কথা বিবেচনা করছেন।