• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস আজ

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস আজ সোমবার। দীর্ঘ প্রায় ১১ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ১১ই জুন সংসদ ভবন চত্বরে স্থাপিত বিশেষ কারাগার থেকে মুক্তি পান তিনি। সেনা সমর্থিত ১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ২০০৭ সালের ১৬ই জুলাই গ্রেপ্তার হন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
    এ সময় কারাগারের অভ্যন্তরে শেখ হাসিনা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাকে মুক্তি দেয়ার দাবি ওঠে বিভিন্ন মহল থেকে। আওয়ামী লীগসহ অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ক্রমাগত চাপ, আপসহীন মনোভাব ও অনড় দাবির পরিপ্রেক্ষিতে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার শেখ হাসিনাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।
    শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে রাজধানীর ইস্কাটন লেডিস ক্লাবে বিকেল সাড়ে ৫ টায় এক আলোচনা সভা, দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখবেন।
    এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে সকাল ১০টায় গুলিস্তান মহানগর নাট্যমঞ্চে এক আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আওয়ামী যুব লীগ। সভায় খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন।

    রাশিয়া বিশ্বকাপে ৩২ দলের কোচ যারা

    আর মাত্র ৫ দিন পর শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্বকাপ ফুটবলের আসর। শিষ্যদের দিয়ে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতি ঝালিয়ে নিতে মাথার ঘাম পায়ে ফেলছেন কোচেরা। ফুটবলে কোচ খুব গুরুত্বপূর্ণ। দলের জয়ের ক্রেডিট যেমন কোচ পেয়ে থাকেন; তেমনই দল হারলে কোচের চাকরি হারানো প্রায় নিশ্চিত হয়ে যায়! এবারের ২১তম ফিফা বিশ্বকাপে আটটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে মোট ৩২টি দল অংশ নেবে। দেখে নেওয়া যাক সেই ৩২টি দলের কোচ হিসেবে কারা আছেন:

    স্তানিসলাভ চেরচেসভ, রাশিয়া

    হুয়ান এন্টোনিও পিজ্জি, সৌদি আরব

    হেক্টর কুপার, মিশর

    অসকার তাবারেজ,উরুগুয়ে

    ফার্নান্দো স্যান্টোস, পর্তুগাল

    জুলেন লোপেতেগুই, স্পেন

    হার্ভে রেনার্ড , মরক্কো

    কার্লোস কুইরোজ, ইরান

    দিদিয়ের দেশ্যম,ফ্রান্স

    বার্ট ফন মারউইক, অস্ট্রেলিয়া

    রিকার্ডো গ্যারেচা, পেরু

    এইজ হারেইদি, ডেনমার্ক

    জর্জ সাম্পাওলি, আর্জেন্টিনা

    হেইমির হলগ্রিমসন, আইসল্যান্ড

    এডাম নাওয়ালকা, পোল্যান্ড

    আলিউ চিজে, সেনেগাল

    জ্লাটকো ডেলিচ, ক্রোয়েশিয়া

    গার্নট রোহর, নাইজেরিয়া

    তিতে, ব্রাজিল

    ভ্লাদিমির পেটকোভিচ, সুইজারল্যান্ড

    অসকার রামিরেজ, কোস্টা রিকা

    ম্লাডেন ক্রাস্টাজিচ, সার্বিয়া

    জোয়াচিম লো, জার্মানি

    হুয়ান কার্লোস ওসোরিও, মেক্সিকো

    জানে এন্ডারসন, সুইডেন

    শিন-তায়ে ইয়ং, দক্ষিণ কোরিয়া

    রবার্তো মার্টিনেজ, বেলজিয়াম

    হার্নান দারিও গোমেজ, পানামা

    নাবিল মালুল, তিউনিশিয়া

    গ্যারেথ সাউথগেট, ইংল্যান্ড

    আকিরা নিশিনো, জাপান

    হোসে পেকারম্যান, কলম্বিয়া

    প্রিয় দলের জন্য দুই কিমি লম্বা পতাকা
    সখীপুরের কুতুবপুর শাপলাপাড়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য জার্মানির সমর্থক আবদুল কদ্দুছ মাখন দুই কিমি লম্বা পতাকা বানিয়েছেন। স্থানীয় সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয় মাঠে প্রদর্শন শেষে শনিবার দুপুরে পতাকাটি তিনি কুতুবপুর-শাপলাপাড়া সড়কের পাশে টানিয়ে দিয়েছেন।
    মাখন সব দলের সমর্থকদের ছাপিয়ে তার প্রিয় দল জার্মানিকে সবার উপরে মেলে ধরতে চান পতাকা দিয়ে। তিনি গত বিশ্বকাপে এক কিমি দীর্ঘ পতাকা প্রদর্শন করেছিলেন। ভালোবাসা থেকেই এমন জার্মানি প্রীতি তার। আবদুল কদ্দুছ মাখন বলেন, ‘কিছু পাওয়ার জন্য নয়, ভালোবাসা থেকেই এই পতাকা তৈরি। আমার স্বপ্ন ২০২২ সালে আরো বড় জার্মান পতাকা প্রদর্শন করব।’
    এদিকে কুতুবপুর এলাকার এবাদত হোসেন নামের অপর এক জার্মান ভক্ত বিশ্বকাপ খেলা দেখানোর জন্য একটি প্রজেক্টর ও একটি ছামিয়ানা দিয়েছেন মাখনকে। স্থানীয় বিকে কলেজের অধ্যক্ষ আবদুর রউফ বলেন, ‘একজন মানুষের ফুটবলের প্রতি যে এতো ভালোবাসা তার প্রমাণ কদ্দুছ মাখন। নিজের টাকায় তিনি যে পতাকা তৈরি করেছেন তা বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।’

    জাপানে বর্ষার আগমন

    জাপানের আবহাওয়া দপ্তর বুধবার জানিয়েছে যে টোকিও সহ জাপানের বিভিন্ন অংশে বর্ষা শুরু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    ওসাকাকে অর্ন্তভুক্ত করে কিনকি এলাকা, নাগোইয়াকে অর্ন্তভুক্ত করে তোকাই এলাকা এবং টোকিওকে নিয়ে কানতো কোশিন এলাকায় এই প্রবণতা দেখতে পাওয়া যাচ্ছে।

    হোকুরিকো এবং তোহোকু অঞ্চল ছাড়া জাপানের বেশিরভাগ এলাকাতে বর্ষা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।উত্তরাঞ্চলের দ্বীপ হোক্কাইদোতে বর্ষা মৌসুমটি নেই।

    এশিয়া কাপে এবার ভারতকে হারাল বাংলাদেশ

    মেয়েদের এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানের পর এবার ভারতকে হারিয়েছে বাংলাদেশ। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে চলমান এই টুর্নামন্টে বুধবার ভারতকে সাত উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশের মেয়েরা।
    প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ১৪১ রান করে ভারত। জবাবে দুই বল বাকি থাকতেই মাত্র তিন উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় বাঘিনীরা। ভারতের বিপক্ষে ১০ টি-টোয়েন্টি ও ৪ ওয়ানডে ম্যাচ খেলার পর এবার প্রথম জয় পেল বাংলাদেশ নারী দল।
    বাংলাদেশের মেয়েদের এটিই টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ স্কোর। এর আগে তাদের সর্বোচ্চ রান ছিল কেবল ১৩৭। আর রান তাড়ার দিক থেকে বাংলাদেশের আগের রেকর্ড ছিল মাত্র ৯৫ রানের। তাই আগের সব রেকর্ডই এবার ভেঙে দিয়েছেন ফারজানা-শামীমা-রুমানারা।
    ফারজানা ও রুমানা চতুর্থ উইকেটে ৯৩ রান তুলে অবিচ্ছিন্ন থেকেছেন। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের মেয়েদের এটিই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ফারজানা টি-টোয়েন্টিতে মেয়েদের সর্বোচ্চ ৫২ রানের রেকর্ড ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন। ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৪৬ বলে এই রান করেন তিনি।
    বল হাতে ৩ উইকেটের পাশাপাশি ব্যাট হাতে ৩৪ বলে ৬টি চারের মারে ৪২ রানে অপরাজিত থাকেন রুমানা। এছাড়া ওপেনার শামীমা ২৩ বলে ৭ চারে করেন ৩৩ রান।

    জাপানের অর্থমন্ত্রীর এক বছরের বেতন না নেওয়ার ঘোষণা

    জাপানের অর্থমন্ত্রী তারো আসো বলেছেন তিনি তার এক বছরের বেতন নেবেন না এবং দলিল জালিয়াতিতে তার মন্ত্রনালয়ের ভূমিকার দায় নিবেন।

    যে দলিলটি নিয়ে সন্দেহ সেটা হল বিদ্যালয় পরিচালনাকারী মোরিতোমো গাকুয়েনের কাছে রাষ্ট্রীয় জমির বিতর্কিত বিক্রয়ের সাথে সম্পর্কিত।

    মিঃ আসো সোমবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন।

    তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক দলিল জালিয়াতি করা অথবা সেই জালিয়াতি করা দলিল সংসদে পেশ করা কখনোই উচিত নয়।

    মিঃ আসো আরো বলেন, এটা খুবই দুঃখজনক যে এরকম ঘটনা ঘটেছে এবং কর্মকর্তারা যে পদ্ধতিতে আলোচনার রেকর্ডকৃত দলিল নিয়ে কাজ করেছেন সেটা যথাযথ নয়।

    এরকম কেলেঙ্কারি যাতে আর না ঘটে এবং মন্ত্রণালয়ের উপর জনগণের আস্থা ফিরিয়ে আনতে মিঃ আসো তার পদে বহাল থাকার ইচ্ছাও ব্যক্ত করেন।

    দ্রুত চিকিৎসা না হলে খালেদা জিয়া পঙ্গু-দৃষ্টিহীন হতে পারেন: নজরুল

    বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ। দ্রুত চিকিৎসা করা না হলে তিনি পঙ্গু হয়ে যেতে পারেন, দৃষ্টিহীন হয়ে যেতে পারেন। সরকার চায় তিনি পঙ্গু হয়ে যান, দৃষ্টিহীন হয়ে যান।
    নজরুল ইসলাম বলেন, আমরা রাজনীতি করি। আমরা প্রতিদ্বন্দ্বী হতে পারি। কিন্তু শত্রু তো নই। সরকার যেভাবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আচরণ করছে তা কোনোভাবে আশা করা যায় না। খালেদা জিয়াকে আপনারা ভয় পান বলেই এসব করছেন। কারণ তিনি সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী। তাকে মুক্ত করে আনার জন্য আইনি প্রক্রিয়ায় না হলে আমরা অন্য পন্থায় যাবো। আর সে পন্থা হবে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক আন্দোলন। আগামী দিনে শক্তিশালী আন্দোলনের ডাক দেয়া হবে।
    সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপি প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৩৭তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শ্রমিকদল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের সভাপতি আনোয়ার হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম খান নাসিম প্রমুখ।
    নজরুল বলেন, আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই। তাকে মুক্ত করার জন্য যা করা প্রয়োজন আমাদের তাই করতে হবে। তার জন্য সর্বোচ্চ যে পর্যায়ে যাওয়া প্রয়োজন সেখানেই যেতে হবে।
    তিনি বলেন, দেশের সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে সরকার। গণতন্ত্র শেষ, বিচার বিভাগ শেষ, পার্লামেন্ট আগে থেকেই নেই। শেয়ারবাজার, ব্যাংক লুট করেছে। এসবের বিরুদ্ধে বেগম খালেদা জিয়া আন্দোলন করছিলেন বলেই তাকে কারাগারে বন্দী করা হয়েছে। একটি পরিত্যাক্ত কারাগারে বন্দী তিনি। সে কারাগারে আর কোনো কয়েদি নেই। তিনি অসুস্থ। তাকে বিশেষায়িত হাসপাতালে নেয়ার সুপারিশ করেছিলো ডাক্তারেরা। কিন্তু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়নি। চিকিৎসা দেয়া হয়নি।
    নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমাদের শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। আমরা আইয়ুব খান এবং ইয়াহিয়া খানের পতন ঘটিয়েছি। কিন্তু আজ আমাদের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী। যারা ১৯৭৫ সালে গণতন্ত্র হরণ করেছিল এবং ১৯৮২ সালে যারা গণতন্ত্র হরণ করেছিল তারা এক হয়েছে। তাদের পতন ঘটাতে হবে।

    উত্তর কোরিয়া বিষয়ে ট্রাম্পের সঙ্গে কাজ করতে আবের অঙ্গীকার

    জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনযো আবে, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া শীর্ষ বৈঠককে উত্তর কোরিয়া বিষয়ক সমস্যা সমাধানে অগ্রগতি অর্জনের লক্ষ্যে একটি সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে সহযোগিতা করে যাবেন বলে জানিয়েছেন।

    আজ মিঃ আবে, পশ্চিম জাপানের ওৎসু শহরে প্রদত্ত এক বক্তৃতায় উক্ত মন্তব্য করেন।

    এর আগে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প, পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী ১২ই জুন উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উনের সঙ্গে শীর্ষ বৈঠকে মিলিত হবেন বলে ঘোষণা করেন।

    মিঃ আবে, জাপান কখনোই পরমাণু অস্ত্রধারী উত্তর কোরিয়াকে মেনে নিতে পারে না বলে উল্লেখ করেন। তিনি, উত্তর কোরিয়ার উপর চাপ বৃদ্ধি করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে টোকিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নেতৃত্ব দিয়ে আসছে বলে জানান।

    মিঃ আবে, আগামী বুধবার ওয়াশিংটনে মিঃ ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হবেন বলেও জানান।

    তিনি, আসন্ন যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়া শীর্ষ বৈঠককে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ও ক্ষেপণাস্ত্র উন্নয়ন এবং উত্তর কোরীয় গুপ্তচরদের হাতে জাপানি নাগরিক অপহরণ সমস্যা সমাধানে অগ্রগতি অর্জনের লক্ষ্যে একটি সুযোগ হিসেবে কাজে লাগাতে সম্ভাব্য সবকিছু করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

    ভারতের হিমাচলে জাপানি নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ

    ভারতের হিমাচল প্রদেশের কুলু জেলায় জাপানি নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এক ট্যাক্সি চালকের বিরুদ্ধে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, অভিযুক্ত ট্যাক্সি চালককে গ্রেপ্তারর করা হয়েছে। তবে এ ঘটনার পর কুলুর মতো জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্রের নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
    হিমাচল প্রদেশের পুলিশের কাছে ৩০ বছরের নির্যাতিতা ওই জাপানি নারীর দাবি, গত ২৯ মে কাজা থেকে মানালিতে এসেছিলেন তিনি। পরের দিন ধর্মশালায় যাওয়ার বাস ধরতে না পারায়, দীপক নামের এক ট্যাক্সি ড্রাইভার তাকে কুলু পর্যন্ত ট্যাক্সিতে নিয়ে গিয়ে বাস ধরিয়ে দেয়ার আশ্বাস দিয়েছিল।
    জাপানি ওই নারী আরো দাবি করেছেন, ট্যাক্সি করে নির্জন এলাকায় নিয়ে গিয়ে দীপক তাকে ধর্ষণ করে। পরে মানালিতে নিয়ে এসে, তাকে ফেলে চম্পট দেয়। অভিযোগের ভিত্তিতে দীপক নামের ওই ট্যাক্সি চালককে গ্রেপ্তার করে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। অভিযুক্তের ডাক্তারি পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। হিন্দুস্তান টাইমস।

    রোযায় শুকরগোযারির প্রশিক্ষণ

    মাওলানা আবুল বাশার মুহাম্মাদ সাইফুল ইসলাম

    বান্দার শুকর ও কৃতজ্ঞতা আল্লাহ রাববুল আলামীনের বড় পছন্দ। তিনি চান বান্দা প্রতিটি ক্ষেত্রে তাঁর শুকর আদায় করুক,যাতে তিনি নিআমতে-অনুগ্রহে তাকে ভরিয়ে দিতে পারেন এবং যা দিয়েছেন, বাড়তি দান দ্বারা তাকে পরিপূর্ণ করে তুলতেপারেন। যত শুকর ততোধিক দান-এটাই তাঁর বিধান। তিনি এর নিশ্চয়তা দিয়ে বলেন-

    لئن شكرتم لازيدنكم

    তুমি যদি শুকর আদায় কর, আমি তোমাকে আরও বেশি দেব। শুকরগোযার হওয়ার জন্য এটা এক ঐশী প্রণোদনা। এ রকমঅনুপ্রেরণাদায়ী আয়াত কুরআন মজীদের পাতায় পাতায় চোখে পড়ে। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীসওআছে প্রচুর। জ্ঞানবান ও বুদ্ধিমানের জন্য তাতে শুকরগোযারির যথেষ্ট সবক রয়েছে। কিন্তু দয়াময় আল্লাহ বান্দাকে তোজানেন। আলস্য ও উদাসীনতা তার মজ্জায় মেশানো। বড় আনমনা। মনের সংযোগ ছাড়া তো সবক হাসিল হয় না। তাইমনোযোগ সৃষ্টির জন্য চোখের সামনে খুলে দিয়েছেন নানা দৃশ্যপট, যা দেখলেই মনে কৃতজ্ঞতা জাগার কথা। প্রতিটি মানুষেরসামনেই এমন কত দৃশ্যই না বিরাজ করে, যা তার বহুবিধ সম্পন্নতা স্মরণ করিয়ে দেয়, যেন বলে দেয়-আহা, চেয়ে দেখতোমার কত আছে! শিক্ষানবিস মন ঠিকই তা থেকে সবক গ্রহণ করে। সে কৃতজ্ঞতায় আনত হয়ে বলে ওঠে-

    اللهم لك الحمد ولك الشكر

    রাববুল আলামীনের শিক্ষা কারিকুলাম বড় বিচিত্র এবং তা অতি পূর্ণাঙ্গ। তিনি ছবির সাহায্যে শিক্ষা দিয়েই ক্ষান্ত হননি। তিনিবান্দাকে হাতে-কলমেও শুকরের তালিম দিয়েছেন। বাস্তব প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শুকরগোযাররূপে গড়ে তোলার ব্যবস্থাকরেছেন। দৈনন্দিন জীবনের ঘটনাপ্রবাহ ও বয়ে চলা জিন্দেগীর চড়াই-উৎরাইয়ের প্রতি লক্ষ্য করুন না, একি কেবলইপ্রাকৃতিক আয়ু পূরণের চলমানতা? এর ভেতর কি কোন পরিকল্পিত নির্মাণ নেই? এ কালক্ষয় নয় কি কোন পূর্ণতা বিধানেরসুব্যবস্থিত প্রক্রিয়া? আচরিত জীবনে বান্দা যত অবস্থার সম্মুখীন হয়, তার প্রতিটি দ্বারাই মহান আল্লাহ মূলত বান্দাকে তাঁরসত্যিকারের বান্দারূপে গড়ে তোলার বাস্তব প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। বান্দা যদি তাতে নিজ ইচ্ছাশক্তি প্রয়োগ করে তবে এপ্রশিক্ষণের সুফল সে পাবেই। ওই ইচ্ছাশক্তির প্রয়োগটুকু তার দরকার, যেহেতু সে জড় নয়, বুদ্ধিমান জীব। বান্দা ইচ্ছা করলেতার প্রতিটি হাল থেকেই নিজেকে কৃতজ্ঞরূপে গড়ে তোলার প্রশিণ নিতে পারে। কিন্তু পার্থিব জীবনে মোহাচ্ছন্ন মানুষ বড়স্থূলদর্শী।

    আপাতদৃষ্টির সীমাবদ্ধতা ছাড়িয়ে সে নিজেকে আরও বিস্তার ও আরও গভীরে নিয়ে যেতে পারে না বা নিয়ে যেতে চায় না।ফলে সে কুদরতি প্রশিক্ষণের সুফল ভোগ থেকে বঞ্চিত থেকে যায়। কিন্তু সে কি চিরবঞ্চিতই থেকে যাবে? দয়াময় আল্লাহতাআলার ইচ্ছা সে রকম নয়। তিনি দিতেই চান। সুতরাং পরবর্তী ধাপরূপে তিনি বাধ্যতামূলক কিছু কর্মসূচি দিয়েছেন, যাপালন করলে মানুষ বাস্তবিক শুকরগোযার বান্দা হয়ে ওঠতে পারে। সেই কর্মসূচির অন্যতম প্রধান অংগ রমযানের রোযা।

    রোযার অপর নাম সবর। রোযায় সবরের প্রশিণ হয় সরাসরি এবং তা অতি স্পষ্ট। কিন্তু এতে যে শুকরেরও সবক বরং প্রশিক্ষণরয়েছে সেদিকে নজর কমই যায়। অথচ এ প্রশিক্ষণও অস্পষ্ট নয়।

    যা যা থেকে বিরত থাকার দ্বারা রোযা হয় তা অতি বড় নিআমত। খাদ্য যে কত বড় নিআমত তা কে না বোঝে? বরং নিআমতবললে প্রথম নজরটাই খাদ্যের দিকে যায়, যেহেতু এর দ্বারা প্রাণ রক্ষা হয়। আর পানির অপর নামই তো জীবন। তৃতীয় জিনিসস্ত্রী নিবিড়তা হল জীবনাগম ও জীবন বিস্তারের উপায়। সুতরাং এটাও অনেক বড় নিআমত। কিন্তু এসব নিআমত সহজলভ্য ওঅনায়াসভোগ্য হওয়ায় এর উপলব্ধি খুব জাগন্ত নয়। তাই কম মানুষই এর জন্য শুকর আদায় করে। আর করলেও শুকরেরভাষাগত উচ্চারণকেই অধিকাংশ লোক যথেষ্ট মনে করে। ঠিক প্রাণ দিয়ে অনুভব করে না দয়াময়ের কী মূল্যবান দান সেসতত ভোগ করে যাচ্ছে! বস্ত্তত রোযা সেই অনুভব সৃষ্টির অতি উত্তম ব্যবস্থা।

    রোযা রাখার দ্বারাই উপলব্ধি করা যায় খাদ্য-পানি কত দরকারি জিনিস। পেটেুক্ষুধা, বুকে তৃষ্ণা, অথচ পানাহার দ্বারা তানিবারণ করা যাচ্ছে না। দীর্ঘ সময় এ কষ্ট বরদাশত করতে হচ্ছে আর ক্রমেই কষ্ট তীব্রতর হচ্ছে। অন্যসময় হলে তো ক্ষুৎপিপসা আঁচ করামাত্র তা নিবারণের চেষ্টা করা হত, কিন্তু এ সময় প্রবৃত্তির যতই চাহিদা হোক এবং শারীরিক যত কষ্টই হোকপানাহার বারণ। ফলে বান্দা চাহিদা দমন করে কষ্ট সয়েই যায়। এভাবেই সময় বয়ে যেতে থাকে। পরিশেষে সূর্যাস্ত কালেযখন ইফতার সামগ্রি নিয়ে বসা হয় তখন দিনমানের দমিত সেই চাহিদার উচ্ছ্বসিত স্ফূরণে অকিঞ্চিতকর খাবারও অমৃতসমমনে হয়। তখন সামনে যা-ই থাকে, পরম সমাদরে তা গ্রহণ করা হয়। এক পেয়ালা পানিতে হৃদয়-মন জুড়িয়ে যায়। রুখাশিরা-উপশিরায় প্রাণরস সিঞ্চিত হয় আর অনাহারক্লিষ্ট শরীর শক্তি-সজীবতা ফিরে পায়। অকস্মাৎ খুলে যায় চেতনার দ্বার।অনুভব-উপলব্ধির উন্মেষে তখন বুঝে আসে পানির কদর আর খাদ্যের মূল্য। এ ছাড়া যে জীবন বাঁচে না, এর সাময়িকঅভাবেও যে দেহমন চলচ্ছক্তি হারায়, সে সত্য তখন হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। তা দেহকে সচল রাখা ও জীবনকে রক্ষাকরার এই অমূল্য অবলম্বন আল্লাহরই তো দান! কত দয়াময় মহান আল্লাহ, যিনি আমাদের জীবন রক্ষার ও আমাদের দেহমনেশক্তি যোগানোর জন্য কত অফুরান নিআমত বিশ্ব চরাচরে ছড়িয়ে দিয়েছেন! হররোজ-হরদম আমরা কত সহজে-সাচ্ছন্দ্যে তাভোগ করে যাচ্ছি! কতটা আনন্দ, কতটা তৃপ্তি, কতটা সুখ-সুধায় আপ্লুত এ জীবন। সুতরাং শুকর আল্লাহর! অশেষ শুকর তাঁর।শুকর এত সব নিআমত দানের জন্য। শুকর এ নিআমতের উপলব্ধি দানের জন্য এবং শুকর তাঁর শুকরগোযারির প্রশিক্ষণদানের জন্য। রোযা আমাদের অন্তরে এ উপলব্ধিকে উজাগর করারই এক উপযুক্ত প্রশিক্ষণ। রোযা রেখেই আমরা বুঝতে পারিপানির মূল্য। উপলব্ধি করতে পারি খাদ্যের কদর। এ উপলব্ধির সত্যিকার স্ফূরণ ঘটে ইফতারকালে। তাই ইফতারের সময়টাশুকর ও কৃতজ্ঞতায় আনত হওয়ার সময়। এ সময় প্রাণখুলে শুকর আদায় করা চাই। ভক্তি-রসে স্নাত কণ্ঠে বলে ওঠা চাই-

    اللهم لك الحمد ولك الشكر

    হে আল্লাহ! তোমারই সব প্রশংসা। তোমাকেই জানাই সব কৃতজ্ঞতা।

    اللهم لك صمت وعليك توكلت وعلى رزقك أفطرت

    হে আল্লাহ! তোমারই জন্য রোযা রেখেছি, তোমারই উপর নির্ভর করেছি এবং তোমারই দেওয়া রিযিক দ্বারা ইফতার করেছি।

    তোমার দেওয়া নিআমতে ঘুচে গেছে সারাদিনের সব ক্লান্তি। নিবারণ হয়েছে ক্ষুধা-পিপাসা। দেহমনে ছেয়ে গেছে শান্তি ওপ্রশান্তি-

    ذهب الظمأ وابتلت العروق وثبت الأجر إن شاء الله

    হে আল্লাহ! পিপাসা মিটে গেছে, শিরাগুলো সিঞ্চিত হয়েছে আর ইনশাআল্লাহ ছওয়াব তো আছেই।

    এভাবে টানা এক মাস চলে নিআমতের মূল্য বোঝা ও শুকর আদায়ের প্রশিক্ষণ। দিনের বেলা পানাহার বর্জন করে ক্ষুৎপিপাসার কষ্টভোগ ও সেই কষ্টভোগের মাধ্যমে জীবনের জন্য খাদ্য-পানীয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব, পরিশেষে ইফতার করেক্ষুৎ পিপাসার কষ্ট নিবারণ ও তা নিবারণের মাধ্যমে খাদ্য-পানীয়ের মহিমা হৃদয়ঙ্গম-এ ধারাতেই রোযাদারের মনশুকরগোযারির অনুপ্রেরণা পায় এবং শুকরের ভাষা হৃদয়-মন ছাপিয়ে চোখে-মুখে বাঙময় হয়ে ওঠে।

    টানা একমাস এবং মাত্র এক মাস।  মাসের শেষদিকেই শরীর জবাব দিতে শুরু করে দেয়। তারপর আরও রোযা হলে বড় কষ্টহত। দয়াময় আল্লাহ সে কষ্ট হতে বান্দাকে মুক্তি দিয়েছেন। এমনকি মাসের ভেতরেও যদি কষ্ট সীমা ছাড়িয়ে যায় অর্থাৎঅসুস্থতা, বার্ধক্য বা অতিরিক্ত দুর্বলতার কারণে রোযা রাখা সম্ভব না হয় তবে রোযা রাখার ফযীলত থেকে বান্দা যাতে বঞ্চিতনা হয় সে সুযোগও রাখা হয়েছে। কাযা বা ফিদয়ার সে সুবিধাও তাঁর আরেক নিআমত। কৃতজ্ঞতাবোধকে বিকশিত করেতোলার এও আরেক সুযোগ। অপারগতার ক্ষেত্রে রমযানের রোযার যদি কোন বিকল্প না থাকত, তবে বান্দা পেত কিমননশীলতা চর্চার এ সুযোগ? কিংবা যদি সারা বছরই থাকত রোযা, তবে অখন্ড চর্চায় সম্ভব হত কি নিজেকে জুড়ে রাখা?সুতরাং বান্দা, শুকর আদায় কর আল্লাহ প্রদত্ত এ সুবিধার জন্য। শুকরগোযারিই এ সুবিধার লক্ষ্য। ইরশাদ হয়েছে-‘আল্লাহতোমাদের পক্ষে যা সহজ সেটাই করতে চান। তোমাদের জন্য জটিলতা সৃষ্টি করতে চান না, যাতে তোমরা রোযার সংখ্যাপূরণ করে নাও এবং আল্লাহ তোমাদেরকে যে পথ দেখিয়েছেন সেজন্য আল্লাহর তকবীর পাঠ কর এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।(বাকারা :১৮৫)

    রমযানের পর রোযা ফরয না থাকার ফলে রোযার অন্যান্য শিক্ষার সাথে শুকরগোযারির শিক্ষাকেও কাজে লাগানোর সুযোগলাভ হয়েছে। যখনই পিপাসা তখনই পানি পান এবং যখনই খিদে তখনই খাদ্যগ্রহণ করতে পারার ফলে অন্তরে এইকৃতজ্ঞতাবোধ জাগ্রত হতে পারে যে, ইয়া আল্লাহ! জীবনরক্ষা ও দেহমনে শক্তি যোগানোর এই যে আয়োজন, এতো তোমারইদান। রোযা রাখিয়ে তুমি বুঝিয়ে দিয়েছ, তোমার এ দান কত মূল্যবান এবং কত প্রয়োজনীয়! সেই মহামূল্যবান নিআমতআবার এই দিনগুলিতে করে দিয়েছ অবারিত। এখন যখনই ইচ্ছা ও যখনই প্রয়োজন তা ভোগ করতে পারছি। নেই পরিমিতচাহিদা দমনের চাপ, নেই

    প্রয়োজন পূরণে বারণ-বাধা। কতই

    না  অনুগ্রহ   তোমার।    সুতরাং

    اللهم لك الحمد ولك الشكر

    এভাবে রমযানে রোযা রাখার দ্বারা পানাহার সামগ্রির নিআমত বোঝা ও তার শুকর আদায়ের যে সবক ও প্রশিক্ষণ লাভ হয়েছেতার বদৌলতে সারা বছরই বান্দা এ নিআমতের জন্য শুকরগোযার হয়ে চলতে পারে। সেই সঙ্গে অপরাপর নিআমতেরজন্যও। কেননা এক নিআমত তো অন্য নিআমতেরও স্মারক। রোযা রাখার সাথে সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গসহ শারীরিক সুস্থতা,জানমালের নিরাপত্তা, দারা-পরিবার সকলের পারস্পরিক সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি মোটকথা শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য প্রয়োজনীয়সবকিছুরই সম্পর্ক রয়েছে। আর আল্লাহ তাআলা যেহেতু নিজ দয়ায় এসব কিছুর ব্যবস্থা করেছেন তখন রোযার মাধ্যমে যেকৃতজ্ঞতাবোধের উন্মেষ ও বিকাশ নিজ চরিত্রে সাধিত হয়ে যায়, সকল ক্ষেত্রেই তার স্বাক্ষর রাখা সম্ভব হয়ে ওঠে। কিন্তু বান্দাসে সম্ভাবনাকে কাজে লাগায় কি? কিংবা ঠিক কতজন তা কাজে লাগায়? আল্লাহ তাআলা আক্ষেপের ভাষায় বলেন-

    وقليل من عبادى الشكور

    আমার শুকরগোযার বান্দা বড় কম।

    হেআল্লাহ! বোঝা যাচ্ছেকমহলেও তোমার শুকরগোযার বান্দা বাস্তবেআছে।তুমি নিজ দয়ায় আমাদেরকেও সেই অল্পসংখ্যকদের কাতারভুক্ত করেনাও।