• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • ৪.৮৩ বিলিয়ন ডলারে ইয়াহুকে কিনে নিল ভেরিজন

    বিশ্বখ্যাত টেক জায়ান্ট ইয়াহু ইনকর্পোরেটেডের ইন্টারনেট ব্যবসা নগদ ৪.৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়ে আত্তীকরণ প্রক্রিয়া শেষ করেছে টেলি কমিউনিকেশন প্রতিষ্ঠান ভেরিজন। এতে ধুকতে থাকা প্রতিষ্ঠানটির একটি যুগের অবসান হলো।
    ইয়াহুর ইন্টারনেট ব্যবসা কিনে নেয়ার পরে ভেরিজন তাদের আমেরিকান অনলাইন (এওএল.কম) এর উন্নতি ঘটাতে পারবে। ৪.৪ বিলিয়ন ডলারে গত বছর প্রতিষ্ঠানটিকে কিনেছিল তারা। ইয়াহুর বিজ্ঞাপন টেকনোলজি, মেসেঞ্জার ও মেইল ব্যবহার করে এখন সেটির উন্নয়ন সাধন করতে পারবে।
    এই চুক্তি প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইয়াহুর সমাপ্তি ঘটলো। তবে এই চুক্তিতে চাইনিজ ই কমার্স প্রতিষ্ঠান আলিবাবা গ্রুপের ১৫ শতাংশর মালিকানা, ইয়াহু জাপান কর্পোরেশনের ৩৫.৫ শতাংশ অন্তর্ভুক্ত হয়নি। আলিবাবা ও ইয়াহু জাপানের বিনিয়োগের পরিমাণ ৪০ বিলিয়ন ডলার যেখানে শুক্রবার পর্যন্ত ইয়াহু ইনকর্পোরেটেডের বাজারমূল্য ছিল ৩৭.৪ বিলিয়ন ডলার।

    জাপানের গবেষকরা বিপন্ন পাখির জিনোম ডিকোড করতে সক্ষম হয়েছেন

    একটি গবেষক দল বিপন্ন পাখি ইয়ানবারু কুইনা বা ওকিনাওয়া রেইল এর জিনোম ম্যাপিং করতে সক্ষম হয়েছেন। ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানবারু এলাকাতে পাখিটির বাস। জাপানে এই প্রথম একটি বিরল স্থানীয় প্রজাতির জিনগত বৈশিষ্ট্যগুলি অনুধাবন করা সম্ভব হলো।

    ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এনভায়রনমেন্টাল স্টাডিজ (নিস), কিয়োতো বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যান্য কিছু প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে রেইল পাখিটির ডিএনএ নিয়ে প্রজনন ক্ষমতা ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো গবেষণা করবে যাতে পাখিটির অনুকূল প্রজনন নিশ্চিত করা সম্ভব হয়। তা ছাড়াও তারা অন্যান্য বিরল প্রজাতির প্রাণী গুলোর জিনগত বৈশিষ্ট্য জানার চেষ্টা করবেন।

    ইয়ানবারু কুইনা’র অস্তিত্ব প্রথম ধরা পড়ে ১৯৮১ সালে, এটি জাপানের একমাত্র ডানা-বিহীন পাখি। এক সময় এগুলোকে পুরো ইয়ানবারু এলাকাতেই পাওয়া যেতো কিন্তু হাবু সাপ প্রতিরোধ করতে সেখানে বেজি ছেড়ে দেয়া হলে পাখিটির সংখ্যা দ্রুত কমে যায়।

    ২০০৬ সালে পরিবেশ মন্ত্রণালয় রেইল পাখিটিকে “অতি বিপন্ন” হিসেবে ঘোষণা করে, যার অর্থ বিলুপ্ত হওয়ার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বর্তমানে আনুমানিক প্রায় ১,৫০০ ইয়ানবারু কুইনা রয়েছে।

    ২০০৮ সালে পাখিটিকে সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে মন্ত্রণালয় একটি প্রকল্প হাতে নেয়। ইয়ানবারুর একটি বেসরকারী স্থানে কৃত্তিমভাবে রেইল’র সংখ্যা ৭০টি বাড়ানো সম্ভব হয়। তবে পাখিটির এমন একটি রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে যে রোগটি রেইল’র পায়ে টিউমারের সৃষ্টি হয় এবং এ অবস্থায় ছেড়ে দিলে সেগুলোর মৃত্যুও হতে পারে।

    ২০১১ সালে নিস এর সিনিয়ার গবেষক মানাবু ওনুমা এবং তার দল মৃত ইয়ানবারু কুইনা পাখির বহিশ্চর্মগত ত্বকের কোষের ডিএনএ অনুক্রম করা শুরু করেন। গবেষকরা তাদের জিনোম অনুক্রম তথ্য জুলাইয়ের ১ তারিখ প্রকাশ করেন।

    প্রকাশিত তথ্য চাপ ও রোগ প্রতিরোধী রেইল জিনের লক্ষ্যে ডিএনএ গবেষণায় ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।