• Bangla Dailies

    Prothom alo
    undefined
    Songbad
    daily destiny
    shaptahik
  • Weeklies

  • Resources

  • Entertainment

  • Sports Links

  • এলফাবেট থেকে পদত্যাগ করেছেন গুগলের যৌথ দুই প্রতিষ্ঠাতা

    গুগলের যৌথ দুই প্রতিষ্ঠাতা বিশাল আকারের মার্কিন আই টি কোম্পানির অভিভাবক প্রতিষ্ঠান এলফাবেটে তাঁদের নেতৃত্বের ভূমিকা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন।

    কোম্পানির সেই দায়িত্ব তারা এখন গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সুন্দর পিচাইয়ের কাছে হস্তান্তর করবেন।

    এলফাবেট গতকাল জানায় যে প্রধান নির্বাহীর পদ থেকে ল্যারি পেইজ এবং প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সের্গেই ব্রিন পদত্যাগ করছেন। পিচাই এখন গুগল এবং এলফাবেট উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন।

    পেইজ এবং ব্রিন এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন সহজ ব্যবস্থাপনা কাঠামোর সময় এখন এসেছে। তারা বলেন কোম্পানি পরিচালনার ভাল উপায় থাকা অবস্থায় কখনও তারা নিজেদের ভূমিকা ধরে রাখেন নি।

    পেইজ ও ব্রিন দুই কোম্পানির পরিচালনা বোর্ডের সদস্য থাকবেন এবং উপদেষ্টা হিসেবে পিচাইকে সমর্থন দেয়া অব্যাহত রাখবেন।

    টোকিও শেয়ার বাজারে নিক্কেই সূচকের মূল্য হ্রাস

    টোকিও শেয়ার বাজারে মুখ্য নিক্কেই গড় সূচক বুধবার নিম্ন মূল্যে দিন শেষ করেছে।মঙ্গলবার দিন শেষের তুলনায় ২৪৪ পয়েন্ট হ্রাস পেয়ে, নিক্কেই সূচক ২৩ হাজার ১৩৫ পয়েন্টে আজ দিন শেষ করে।বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, চীনের সাথে বাণিজ্য আলোচনা সমাপ্ত করার কোন সময়সীমা নেই বলে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্য থেকে এই আলোচনা প্রত্যাশার থেকে বেশি দীর্ঘায়িত হওয়ার আভাস পাওয়া যাচ্ছে। কেউ কেউ ধারণা করছেন যে চীনা আমদানির বিরুদ্ধে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।

    এর ফলে বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ফলাফল নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এই কারণেই নিক্কেই সূচকের মূল্য অল্প সময়ের জন্য ৩০০ পয়েন্টের বেশি হ্রাস পায়।

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সফল উপাচার্য প্রফেসর ড. এম আব্দুস সোবহান 

    রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহতম বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৫৩ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ ২৩ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রফেসর . এম আব্দুস সোবহান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৩ তম উপাচার্য।  তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মত দুইবার উপাচার্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। প্রফেসর এম আব্দুস সোবহান ১৯৫৩ সালে নাটোরের বৈদ্যবেলঘরিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন।  তিনি রাজশাহী বোর্ড থেকে ১৯৬৯ সালে এসএসসি ও ১৯৭১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৪ সালে ফলিত পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে বিএসসি অনার্স ও ১৯৭৫ সালে ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেক্ট্রনিক্স বিষয়ে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা জীবনে সকল পরীক্ষায় তিনি (এইচ.এস.সি পরীক্ষায় ষ্ট্যান্ডসহ) প্রথম বিভাগ ও প্রথম শ্রেণি অর্জন করেন।
    ১৯৭৯ সালে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক পদে যোগ দেন ও ১৯৯৭ সালে প্রফেসর পদে উন্নীত হন। ১৯৯২ সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ার নিউক্যাস্ল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্ট গ্রাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপ-এ পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র হচ্ছে, এক্সপেরিমেন্টাল সারফেস ফিজিক্স, কনডেন্সড ম্যাটার ফিজিক্স, সোলার এনার্জি ও থিন ফিল্মস।
    প্রফেসর সোবহান বিভিন্ন সময়ে দেশ-বিদেশে বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও সেমিনারে সভাপতিত্বসহ অংশগ্রহণ করেন। এ যাবত তাঁর একটি পাঠ্যপুস্তকসহ উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গবেষণা প্রবন্ধ বিভিন্ন জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও তিনি বেশ কয়েকটি গবেষণা তত্ত্বাবধান করেছেন।
    অধ্যাপনার পাশাপাশি বিভিন্ন সময়ে তিনি বিভাগীয় সভাপতি, বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ও সিনেট সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাফেটেরিয়ার প্রশাসক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের সহসভাপতি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবের সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। এছাড়াও তিনি বেশ কয়েকটি পেশাজীবী, বুদ্ধিবৃত্তিক ও বিজ্ঞান বিষয়ক সংগঠনের সদস্য। অধ্যাপক আব্দুস সোবহান রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগ ও বামপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন ‘প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের’ আহ্ববায়কের দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৭ সালের ১১ই জানুয়ারি সেনাসমর্থিত’ তত্ত্বাবধায়ক সরকার এর সময়ে তিনি নির্যাতিত হয়েছিলেন এবং দীর্ঘদিন কারাবরণ করেছিলেন। মোটকথা একজন সফল উপাচার্য  হিসেবে তাঁর সুনাম বাংলাদেশের বুকে অক্ষুন্ন থাকবে।

     

    হায়াবুসা-২ এখন পৃথিবীতে ফেরার পথে

    হায়াবুসা-২’র প্রধান ইঞ্জিনসমূহ যথাযথভাবে কাজ করছে নিশ্চিত হবার পর নিজেদের এই গ্রহাণু অনুসন্ধান যানটি পৃথিবীর দিকে ফিরে আসছে, এমন তথ্য জানিয়েছে জাপানের মহাকাশ এজেন্সি বা জাক্সা।

    উল্লেখ্য, অনুসন্ধান যানটি গত বছরের জুন মাসে রিয়ুগু গ্রহাণুতে পৌঁছায় এবং গ্রহাণুটির ভূপৃষ্ঠে প্রায় দেড় বছর অনুসন্ধান চালানোর পর গতমাসের ১৩ তারিখ সেটি পৃথিবীর উদ্দেশ্যে ঐ গ্রহাণু ত্যাগ করে।

    এরপর দু’সপ্তাহ ধরে এর চারটি প্রধান ইঞ্জিনের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালানো হয়।

    জাক্সা ঘোষণা দিয়েছে যে ঐ পরীক্ষায় একটি ফিরতি যাত্রা সম্পাদনের জন্য ইঞ্জিনগুলো প্রস্তুত আছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।

    জাক্সা বলছে, অনুসন্ধান যানটি এখন পৃথিবী থেকে ২৫ কোটি কিলোমিটারেরও বেশি দূরে রয়েছে এবং আগামী বছরের নভেম্বর বা ডিসেম্বর মাসের দিকে সেটির পৃথিবীতে ফেরার সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে।

    জাপানি শিক্ষার্থীরা পঠন দক্ষতায় দুর্বল: জরিপ

    আন্তর্জাতিক এক জরিপে দেখা গেছে যে, জাপানি হাইস্কুলের শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান ও গণিতে বিশ্বের শীর্ষ পর্যায়ের মধ্যে থাকলেও তাদের পঠন দক্ষতা দুর্বল।

    অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা বা ও,ই,সি,ডি, প্রতি ৩ বছর অন্তর অন্তর সারা বিশ্বের ১৫ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান, গণিত ও পঠন দক্ষতা মূল্যায়ন করে থাকে।

    গত বছরের মূল্যায়নের ফলাফল মঙ্গলবার প্রকাশ করা হয়। ৭৯ টি দেশ ও ভূখণ্ডের প্রায় ৬ লক্ষ শিক্ষার্থীর উপর এই সমীক্ষা চালানো হয়।

    জাপানি শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞানে এর আগের জরিপ থেকে তিন ধাপ পিছিয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।

    গণিতে তারা এক ধাপ নেমে ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। তবে পঠনের ক্ষেত্রে তারা ৭ ধাপ পিছিয়ে পঞ্চদশ অবস্থানে রয়েছে।

    বেইজিং, শাংহাই, জিয়াংসু ও ঝেজিয়াং’এর চীনা শিক্ষার্থীরা তিনটি ক্ষেত্রের সবগুলোতেই উপরে অবস্থান করছে। অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় দেশেগুলোর মধ্যে সিংগাপুর ও এস্তোনিয়া অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    রুশ অধিকৃত দ্বীপ ফিরিয়ে দেয়ার দাবিতে সাবেক জাপানি অধিবাসীদের সমাবেশ

    রুশ অধিকৃত এবং জাপানের দাবীকৃত চারটি দ্বীপের সাবেক জাপানি অধিবাসীরা টোকিওতে একটি সমাবেশ করে দ্বীপগুলো ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানানো অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছেন।

    প্রায় ৫শ সাবেক অধিবাসী আজ হিবিয়া পার্কে সমবেত হন। উল্লেখ্য, ডিসেম্বরের ১ তারিখ হচ্ছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হওয়ার অব্যবহিত পর ১৯৪৫ সালে ঐ চারটি দ্বীপ জাপানের কাছে ফেরত দেয়ার জন্য হোক্কাইদো শহরের মেয়রের আবেদন জমা দেয়ার দিন।

    জাপান সরকার এই দাবি বজায় রেখে চলেছে যে দ্বীপগুলো জাপানি ভূখণ্ডের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের ভাষ্যানুযায়ী, যুদ্ধের পর সেগুলোকে অবৈধভাবে দখল করে নেয়া হয়েছিল।

    ওকিনাওয়া এবং উত্তরের ভূখণ্ড বিষয়ক মন্ত্রী সেইইচি এতো বলেন, সরকার গণসচেতনতা বৃদ্ধি এবং রাশিয়ার সাথে প্রকল্প প্রসারের পাশাপাশি সাবেক অধিবাসীদেরও সহায়তা দেয়া অব্যাহত রাখবে।

    সাবেক অধিবাসী দলটির নেতা কিমিও ওয়াকি বলেন, ঐ দ্বীপগুলো নিয়ে আলোচনা খুব শ্লথভাবে অগ্রসর হচ্ছে এবং তাদের কার্যক্রমকে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়ার প্রয়োজন তাদের রয়েছে।

    সমাবেশের পর অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের দাবি নিয়ে শ্লোগান দিতে দিতে টোকিও স্টেশনের আশেপাশে মিছিল করেন।

    জাপান কীভাবে পরিচ্ছন্ন দেশ হয়ে উঠল

    শিক্ষার্থীরা ধৈর্য সহকারে তাদের শিক্ষকের কথা শুনছে। শিক্ষকের শেষ কথাগুলো ছিল : ‘ওকে, সবাই শোনো আজকের ক্লিনিং রোস্টার। প্রথম ও দ্বিতীয় সারি শ্রেণিকক্ষ পরিষ্কার করবে। তৃতীয় ও চতুর্থ করিডোর, সিঁড়ি আর পঞ্চম লাইনে যারা আছ, তারা টয়লেটগুলো পরিষ্কার করবে।’ পঞ্চম সারি থেকে কিছুটা গুঞ্জনের শব্দ আসলেও শিশুরা উঠে দাঁড়াল এবং ক্লাসরুমের পেছনে রাখা সব উপকরণ নিয়ে টয়লেটের দিকে দৌড়ে গেল।

    এটি জাপানি স্কুলগুলোর একটি পরিচিত দৃশ্য। এই দেশে যারা প্রথমবার যান, তারা অবাক হন কীভাবে দেশটি এতো পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হলো। চলতে ফেরতে গিয়ে তারা দেখেন, কোথাও ময়লা ফেলার ডাস্টবিন নেই এবং পরিচ্ছন্নতা কর্মীও চোখে পড়ে না। তাহলে এত পরিষ্কার কীভাবে? এর সহজ উত্তর হলো অধিবাসীরাই দেশকে পরিচ্ছন্ন রাখে। হিরোশিমার একজন সরকারি কর্মকর্তা মাইকো আওয়ানে বলেন, ‘বছরের স্কুলজীবনে, এলিমেন্টারি থেকে হাই স্কুল পর্যন্ত, শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের রুটিনে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নিতে হয়। আমাদের নিজেদের ব্যবহার্য জিনিস ও থাকার স্থান পরিষ্কার রাখতে বাড়িতে বাবা-মা শিক্ষা দেন।’ তিনি আরো বলেন, ‘আমরা জাপানিরা অন্যদের কাছ আমাদের ভাবমূর্তির বিষয়ে খুবই স্পর্শকাতর। আমরা চাই না কেউ আমাদের খারাপ ভাবুক।’

    জাপানে পরিচ্ছন্নতার কিছু কিছু ঘটনা ভাইরাল হয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের ফুটবল বিশ্বকাপে জাপানের খেলা শেষে সমর্থকদের স্টেডিয়াম পরিষ্কার করার ঘটনা বিশ্বকে আলোড়িত করেছিল। খেলোয়াড়ও ড্রেসিংরুম ছাড়ার আগে সেটি পরিষ্কার করে রেখেছিল। ফিফার কর্মকর্তা প্রিসিলা জানসেনস টুইট করেছিলেন, ‘সব টিমের জন্য এটা দারুণ অনুকরণীয়।’

    জাপানের নতুন মূল স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ শেষ

    আসন্ন ২০২০ সালের টোকিও অলিম্পিক এবং প্যারালিম্পিকের মুল স্টেডিয়ামের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

    আজ দুপুরে, নতুন জাতীয় স্টেডিয়ামটির পরিদর্শন শেষ হয়। তিন বছর আগে শুরু হয়ে এ মাসের মাঝামাঝি সময়ে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর এই পরিদর্শনের আয়োজন করা হয়।

    এই স্টেডিয়ামে ঐতিহ্যবাহী জাপানি নির্মাণ কৌশলকে কাজে লাগানো হয় এবং দেশের ৪৭টি জেলার প্রত্যেকটির কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে।

    ত্রিতল বিশিষ্ট স্টেডিয়ামের প্রায় ৬০ হাজার আসনের উপর প্রায় ৬০ মিটার দীর্ঘ আংশিক ছাদ রয়েছে।

    অলিম্পিকের উদ্বোধনী ও সমাপ্তি অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন অ্যাথলেটিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা মূল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।

    এই জাতীয় স্টেডিয়ামের নির্মাণ ব্যয় হচ্ছে ১৫ হাজার ২৯০ কোটি ইয়েন বা প্রায় ১৪০ কোটি ডলার, তার অর্থ হচ্ছে এই প্রকল্পের জন্য ব্যয় সরকারের বাজেটের চেয়ে কম ছিল।

    প্রাক্কলিত উচ্চ ব্যয় এবং অন্যান্য কারণে স্টেডিয়ামটির নকশা, প্রাথমিক পরিকল্পনা পরে আবার নতুন করে তৈরি করা হয়।

    ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ে এক সমাপ্তি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে এবং তারপর জনগণকে দেখানোর জন্য আরও একটি অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হবে।

    আগামী ১লা জানুয়ারি ফুটবলের ‘এম্পেরার্স কাপের’ ফাইনাল খেলাটিই হবে এই স্টেডিয়ামের প্রথম স্বাগতিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান।

    জাপানে বেড়ে চলা নার্সিং-সেবা ব্যয় ১০ লক্ষ কোটি ইয়েন ছাড়িয়ে গেছে

    জাপানে নার্সিং-সেবা ব্যয় ২০১৮ অর্থবছরে ১০ লক্ষ কোটি ইয়েন বা প্রায় ৯ হাজার ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে গেছে, কেননা দেশটির প্রবীণদের সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে।

    কল্যাণ মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে, ১০ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি ইয়েনের এই সংখ্যা ব্যয়ের পরিসংখ্যান রাখা শুরু করা ২০০১ অর্থবছর থেকে দ্বিগুণেরও বেশি। এই পরিসংখ্যানের মধ্যে ব্যবহারকারীদের নিজের বহন করা অর্থও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    মার্চ মাসে শেষ হওয়া গত অর্থবছরে মোট প্রায় ৬০ লক্ষ লোক নার্সিং-সেবা এবং রোগ-প্রতিরোধমূলক সেবা গ্রহণ করেন।

    ব্যবহারকারী এবং ব্যয় প্রায় ২০৪০ অর্থবছর পর্যন্ত বাড়তে থাকবে কেননা এই অর্থবছরে প্রবীণদের সংখ্যা সর্বোচ্চ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    প্রাক্তন জাপানি প্রধানমন্ত্রী ইয়াসুহিরো নাকাসোনে পরলোকগমন করেছেন

    জাপানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইয়াসুহিরো নাকাসোনে আজ পরলোকগমন করেছেন। শিল্প প্রতিষ্ঠানের বেসরকারিকরণ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে জাপানের জোরালো সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য সুপরিচিত তিনি।

    শোওয়া যুগে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকারীদের মধ্যে তিনিই জীবিত ছিলেন এতদিন।

    নাকাসোনে ১৯১৮ সালে গুম্মা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ ক’রে বেরোনোর পর তিনি তৎকালীন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চাকরি করতে শুরু করেন এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নৌবাহিনীর অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

    ১৯৪৭ সালে তিনি সংসদের নিম্নকক্ষে আসন লাভের জন্য নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দিতা করেন এবং জয় লাভ করে পর পর ২০ মেয়াদের মত সেই আসন তিনি ধরে রাখতে সক্ষম হন।

    ১৯৮২ সালে জাপানের ৭১তম প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে নাকাসোনে দলের নির্বাহী পদ ও মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকটি উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর পদে তিনি দায়িত্ব পালন করেন প্রায় পাঁচ বছর।

    প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন থাকার সময় তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যুদ্ধাপরাধের জন্য দোষী সাব্যস্ত নেতৃবর্গ সহ যুদ্ধে প্রাণবলীদানকারী জাপানীদের সম্মানে উৎসর্গীকৃত শিন্তো মন্দির ইয়াসুকুনি শ্রাইন দর্শন করতে যান আনুষ্ঠানিক ভাবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীদের মধ্যে তিনিই প্রথম এই মন্দির আনুষ্ঠানিক ভাবে দর্শন করেছিলেন। তবে চীন ও অন্যান্য দেশের তরফ থেকে তীব্র সমালোচনা হওয়ায় নাকাসোনে এই মন্দির দর্শনে আর যাননি।

    ১৯৮০র দশকে নাকাসোনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগানের সাথে গভীর বন্ধুত্ব গড়ে তোলেন। দুই নেতা পরস্পরকে ‘রন’ এবং ‘ইয়াসু’, এই নামে সম্বোধন করতেন।

    নাকাসোনে ছিলেন জাপানের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সংবিধান সংশোধনের বিরাট এক প্রবক্তা, যে স্বপ্ন তিনি পূরণ করে যেতে পারেননি।

    মৃত্যুকালে ইয়াসুহিরো নাকাসোনের বয়স হয়েছিল ১০১ বছর।

    ২০১৬ সালের ঢাকা হামলার দ্রুত বিচারে জাপানের প্রশংসা

    জাপানের চিফ ক্যাবিনেট সেক্রেটারি ইওশিহিদে সুগা রাজধানী ঢাকায় ২০১৬ সালে ৭ জন জাপানি নাগরিক সহ ২২ ব্যক্তির মৃত্যু ঘটানো একটি হামলার দ্রুত বিচার শেষ করায় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেছেন।

    ঢাকায় বিশেষ সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনাল গতকাল ঘটনায় জড়িত থাকার জন্য একটি ইসলামি চরমপন্থী দলের সাতজন সদস্যকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে।

    গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে রাখা বক্তব্যে সুগা বলেন, ঘটনার সত্য উদঘাটনের অনুরোধ জাপান বাংলাদেশ সরকারকে করছিল।

    তিনি বলেছেন, রায়ের বিষয়বস্তু নিয়ে মন্তব্য করা থেকে তিনি বিরত থাকলেও বাংলাদেশ সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা জাপান অব্যাহত রাখবে এবং দেশটিতে বসবাস ও ভ্রমণ করা জাপানি নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিতে যথাসাধ্য চেষ্টা চালাবে।

    নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয় পেয়েছে হংকং-এর গণতন্ত্রপন্থী দল

    চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে অনুষ্ঠিত রোববারের স্থানীয় জেলা পরিষদ নির্বাচনে হংকং-এর গণতন্ত্রপন্থী দল এক ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করেছে।

    স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো জানায় গণতন্ত্রপন্থী প্রার্থী মোট ৪৫২টি আসনের মধ্যে ৮০শতাংশের বেশি নিশ্চিত করেছেন। এই অভূতপূর্ব বিজয় দু’দলের অবস্থানকে কার্যকরভাবে বিপরীত করে দিয়েছে। এই নির্বাচনকে চলমান এবং ক্রমশ সংঘর্ষ বৃদ্ধি পেতে থাকা বিক্ষোভের এক গণভোট হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে।

    রোববার ভোটাররা শান্তিপূর্ণভাবে লম্বা এবং সর্পিল লাইনে অপেক্ষা করেছিল। প্রায় ত্রিশ লক্ষ লোকের বা নিবন্ধিত ভোটারের ৭০ শতাংশের বেশি ভোটদানের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চল ইতিহাসের সর্বোচ্চ ভোটদান পরিলক্ষিত করে।

    নির্বাচনের কিছু বিজয়ীর নাম বিক্ষোভকারী হিসেবে এর আগে সংবাদ মাধ্যমে এসেছিল। এরমধ্যে নবনির্বাচিত কাউন্সিলর জিম্মি শাম রয়েছেন। অন্যতম এই বিক্ষোভ সংগঠনকারীকে এক মাসের বেশি সময় আগে হাতুড়ি দিয়ে পেটানো হয়েছিল বলে খবরে প্রকাশিত হয়।

    ক্রাচে ভর দিয়ে দাঁড়ানো অবস্থায় শাম বলেন গণতন্ত্রপন্থী বিক্ষোভ ভোটকে কার্যত গণভোটে পরিণত করেছে। তিনি বলেন এটি হংকংবাসীর বিজয়। তিনি আশা প্রকাশ করেন মুখ্য নির্বাহী ক্যারি লাম জনগণের ইচ্ছাকে গহণ করবেন এবং বিক্ষোভকারীদের প্রধান দাবিগুলো পূরণ করবেন।

    পরাজিত বেইজিংপন্থী কাউন্সিলর হোরেস ছেউং তার পরাজয়ের জন্য সমর্থকদের ঘাটতিকে দায়ী করেননি। গত নির্বাচনে জয়লাভের সময় যে ভোট পেয়েছিলেন এবার তার চাইতে তিনি বেশি ভোট পান তবে তা নতুন ভোটারদের জোয়ারের সাথে প্রতিযোগিতা করার মত যথেষ্ট ছিল না।

    সোমবার চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই সাংবাদিকদের বলেন এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানানোর জন্য বেইজিং চূড়ান্ত নির্বাচনের ফলাফলের অপেক্ষা করছে।

    তবে ওয়াং বলেন এটা ইতিমধ্যে স্পষ্ট যে হংকং-এ যাই ঘটুক না কেন এই অঞ্চল চীনের অংশ।

    তোশিবার উদ্ভাবিত রক্ত পরীক্ষা ব্যবস্থায় কয়েক ঘন্টায় ক্যান্সার সনাক্ত হবে

    তোশিবা কোম্পানি ঘোষণা দিয়েছে যে তারা এমন ধরনের রক্ত পরীক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন করেছে যা মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যে কয়েকটি ক্যান্সার রোগ ৯৯ শতাংশ নির্ভুলতার সাথে সনাক্ত করতে পারে।

    জাপানের এই কোম্পানিটি টোকিও মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাতীয় ক্যান্সার কেন্দ্রের সাথে মিলে এই উদ্ভাবন করেছে।

    তোশিবার বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই পরীক্ষায় ক্যান্সার কোষ থেকে নিঃসরিত অতিক্ষুদ্র আরএনএ’র ঘনত্ব পরিমাপ করা হয়। তারা বলছেন, এটা অগ্ন্যাশয়, পাকস্থলী এবং স্তন ক্যান্সারসহ ১৩ ধরনের ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়েই সনাক্ত করতে পারে।

    গবেষকরা বলছেন, একটি ছোট্ট যন্ত্রের মাধ্যমে পরীক্ষাগুলো সম্পন্ন করা হয় যা দুই ঘন্টার মধ্যে রোগ সনাক্ত করতে পারে। তারা মনে করছেন এটা প্রচলিত ক্যান্সার সনাক্তকরণ পরীক্ষার ব্যয় কমিয়ে আনতে পারবে।

    তোশিবা কয়েক বছরের মধ্যে বাণিজ্যিকভাবে এই প্রযুক্তি ব্যবহারের লক্ষ্যে আরও পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর পরিকল্পনা করছে।

    প্লাস্টিক বর্জ্য যৌথভাবে মোকাবেলা করবে জাপান, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়া

    প্লাস্টিক বর্জ্যের কারণে সৃষ্ট সমুদ্র দূষণ মোকাবেলায় একত্রে কাজ করার জন্য একটি যৌথ চুক্তি প্রকাশ করেছেন জাপান, চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার পরিবেশ মন্ত্রীরা।

    আজ পশ্চিম জাপানের কিতাকিয়ুশু শহরে শেষ হওয়া দু’দিনব্যাপী এক বৈঠকে মন্ত্রীরা আগামী ৫ বছরে ঠিক কোন ক্ষেত্রগুলোতে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত, সে বিষয়ে আলোচনা করেন।

    যৌথভাবে কাজ করার জন্য পিএম ২.৫’এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া’সহ বায়ু দূষণ, বর্জ্যের যথাযথ নিয়ন্ত্রণ ও পুনর্ব্যবহার এবং জলবায়ু পরিবর্তন’সহ মোট ৮টি ক্ষেত্র তারা চিহ্নিত করেন।

    মন্ত্রীরা এই বিষয়ে একমত হয়েছেন যে প্লাস্টিক বর্জ্য সামুদ্রিক ইকো-সিস্টেমের উপর একটি বৈরী প্রভাব ফেলতে পারে এবং এটি ভূমি বর্জ্যের কারণে সৃষ্ট একটি বৈশ্বিক সমস্যা।

    এই সমস্যা মোকাবেলায় তিন দেশ একত্রে কাজ করবে, এমন বক্তব্য উল্লেখ করে একটি যৌথ বিবৃতি তারা গ্রহণ করেন।

    পোপ ফ্রান্সিসের নাগাসাকি সফর

    পোপ ফ্রান্সিসের নাগাসাকি সফরকালে এনএইচকে ওয়ার্ল্ডের পর্তুগিজ ভাষার প্রতিবেদক সোনিয়া নাকাগাওয়া সেখানে উপস্থিত ছিলেন। সেখান থেকে তিনি প্রতিবেদনটি পাঠিয়েছেন।

    আণবিক বোমা নিক্ষেপের ৭৫তম বার্ষিকী ঘনিয়ে আসার প্রাক্কালে এসময়টি পোপের সফরের জন্য উপযুক্ত সময়।

    হিবাকুশা নামে পরিচিত আণবিক বোমা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া লোকজন বৃদ্ধ হয়ে চলেছেন এবং আমরা একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছি। বৈশ্বিক পরিস্থিতির দিকে নজর দিলে আমরা দেখতে পাই যে, গত দুই বছর আগে পরমাণু বিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক গতিশীলতা ছিল।

    এসময় জাতিসংঘে পরমাণু অস্ত্র নিষিদ্ধ করে একটি চুক্তি গৃহীত হয়। তবে জাপানের পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়াসহ পরমাণু শক্তিধর দেশগুলো এই চুক্তিতে অংশগ্রহণ করেনি।

    বর্তমানে নতুন একটি অস্ত্র প্রতিযোগিতা আরম্ভের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। চলতি বছর অগাস্ট মাসে, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে নিজেদের পরমাণু অস্ত্র সীমিত করণ বিষয়ক একটি চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে।

    বর্তমানে সারাবিশ্বে প্রায় ১৪ হাজার পরমাণু অস্ত্রের উপস্থিতি রয়েছে। স্নায়ু যুদ্ধকালীন সময়ের তুলনায় এ সংখ্যা অনেক কম হলেও ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

    নাগাসাকির আণবিক বোমায় প্রাণে বেঁচে যাওয়া কিছু লোকজন, তাঁদের বার্তা হারিয়ে গেছে বলে আশঙ্কা পোষণ করলেও পোপের এই সফর তাঁদের বার্তাটিকে বাঁচিয়ে রাখবে বলে আশাবাদ পোষণ করছেন।

    আণবিক বোমা থেকে প্রাণে বেঁচে যাওয়া সাকুয়ে শিমোহিরা, পোপের এই সফর পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের পদক্ষেপে নতুন গতিশীলতা আনবে বলে প্রত্যাশা করছেন।

    শিমোহিরা, নিজের আণবিক বোমার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করার তৎপরতা অব্যাহত রেখে যাওয়ার পাশাপাশি লোকজন পোপের বক্তব্যকে নিজেদের কথা বলে বিবেচনা করে একটি শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনের লক্ষ্যে পরমাণু অস্ত্র বিলুপ্তি করণ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ এগিয়ে নিতে সহায়তা করবেন বলে বিশ্বাস করেন।

    পোপের এই সফর শুধুমাত্র একটি ধাপ হলেও নাগাসাকির লোকজন, ধাপটি শান্তির পথে বিশ্বকে আরও কাছাকাছি নিয়ে আসবে বলে আশাবাদ পোষণ করছেন।

    নাগাসাকি থেকে এনএইচকে ওয়ার্ল্ডের সোনিয়া নাকাগাওয়ার প্রতিবেদনটি এখানেই শেষ হল।