টিকার উন্নয়নে জাপানের অগ্রগতি

জাপানের বৃহৎ ওষুধ উৎপাদন কোম্পানি, ভেঞ্চার কোম্পানি এবং বিশ্ববিদ্যালয় অন্তর্ভুক্ত থাকা গবেষণা সংস্থাগুলো করোনাভাইরাস রোধী টিকার উন্নয়নে কাজ করছে।

টিকার উন্নয়নে সরকার ওষুধ কোম্পানির নেতৃত্ব দেয়া চারটির পাশাপাশি কয়েকটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বে পাঁচটি গবেষণায় সহায়তার জন্য মোট প্রায় ৬ কোটি ৭০ লক্ষ মার্কিন ডলার ভর্তুকি দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

দ্রুত হলে এই গ্রীষ্মে ক্লিনিকাল বা মানবদেহে প্রয়োগের পরীক্ষা শুরুর প্রত্যাশা করা হচ্ছে।

মুরগির ডিম এবং প্রাণীর কোষ ব্যবহারের মাধ্যমে ভাইরাসের চাষ করে সেগুলোর ক্ষতিকর উপাদান মুক্ত করার মধ্যে দিয়ে টিকা তৈরি করা হয়।

উচ্চ নিরাপত্তা মানের যন্ত্রপাতি থাকা স্থাপনায় বারংবার পরীক্ষা করতে হয় বিধায় একটি টিকার গণহারে উৎপাদনের জন্য সাধারণত এক বছর বা তার চাইতে বেশি সময়ের প্রয়োজন হয়।

তবে করোনাভাইরাসের জন্য এই সময় কমাতে গবেষকরা রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে উজ্জীবিত করার জন্য ভাইরাসের জিনের অংশ বা অ্যান্টিজেন নামে পরিচিত মানব নির্মিত প্রোটিন ব্যবহার করার মত নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করছেন।